রুদ্র রুহান, বরগুনা
সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনের হাতে প্রকাশ্যে স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় এলাকায় সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। রিমন বরগুনা-২ (বেতাগী, বামনা, পাথরঘাটা) আসন থেকে নির্বাচিত।
এর আগেও একজন নারী আইনজীবীসহ একাধিক সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে মারধর, দলীয় নারী নেত্রীকে মুঠোফোনে অশ্লীল ভাষায় গালাগাল এবং নিজ হাতে লোকজন পেটানোর অভিযোগ রয়েছে এই এমপির বিরুদ্ধে। সবশেষ সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে মারধরের ঘটনায় তিনি জানিয়েছেন, খারাপ লোক হওয়ায় তিনি ‘চড়’ মেরেছেন ওই ব্যবসায়ীকে।
এদিকে লাঞ্ছিত ওই সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নজরুল ইসলাম গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বরগুনায় এক সংবাদ সম্মেলনে সাংসদ রিমনের বিরুদ্ধে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ করেছেন। সরকার দলীয় এমপির একের পর এক এমন আচরণে বিব্রত স্থানীয় আওয়ামী লীগ।
গত বুধবার বিকেলে পাথরঘাটার ফুটবল খেলা দেখতে যাওয়ার সময় এমপি রিমনকে বহনকারী মোটরসাইকেল সাইড না দেওয়ার অজুহাতে খেলা দেখতে আসা অতিথিদের সামনেই মঞ্চে ডেকে পাথরঘাটার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নজরুল ইসলামকে মারধর করেন এমপি রিমন। এ সময় গালিগালাজ করে তাঁর পা ধরে ক্ষমা চাইতে বলা হয় নজরুল ইসলামকে। প্রকাশ্যে ব্যবসায়ী নজরুলকে মারধরের ঘটনাটি এলাকায় আলোচনায় পরিণত হয়।
এর আগেও এমপি রিমনের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাসহ বেশ কিছু লোকজনকে মারধর ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজের অভিযোগ ওঠে। ২০১৪ সালের ২১ ডিসেম্বর পাথরঘাটা উপজেলার গহরপুর গ্রামের সালিসে এক গৃহবধূকে তিনি নিজেই জুতোপেটা, মাথায় বিষ্ঠা ঢেলে দেওয়ার নির্দেশ দেন। এর আগে উপজেলা চেয়ারম্যান থাকাকালীন ২০১০ সালে ৮ জানুয়ারি এক সালিসে বিচারপ্রার্থী পাথরঘাটার গ্রামের আক্কাস মিয়ার স্ত্রী হোসনে আরা বেগমকে বেধড়ক বেত্রাঘাত করেছিলেন তিনি। এতে গুরুতর আহত হন ওই গৃহবধূ। এ ঘটনায় পরের দিন গৃহবধূর ভাই ইদ্রিস চৌধুরী এমপি রিমনকে আসামি করে পাথরঘাটা থানায় মামলা করেছিলেন।
২০২০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি দুপুরে পাথরঘাটা-ঢাকা মহাসড়কের কাজে অনিয়মের অভিযোগ এনে পাথরঘাটা ইউনিয়নের পূর্ব হাতেমপুর গ্রামের কাজীবাড়ি এলাকায় বরগুনা সড়ক ও জনপথ কার্য সহকারী তাইজুল ইসলাম ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মো. মাসুমকে মারধর করেন এমপি রিমন। তবে মার খেয়ে লজ্জায় চুপ হয়ে যান ওই কর্মকর্তা। একই বছর ১২ জানুয়ারি পাথরঘাটার চরদুয়ানি এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি স্লুইজ গেট নির্মাণের বাধা দেওয়ায় তাইমুল নামের এক যুবককে মারধর করেন সাংসদ রিমন। এ সময় প্রিয়াঙ্কা মিত্র নামের এক নারীকে তিনি গালাগাল করে এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেন। ওই জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল। এ ঘটনায় হাচানুর রহমান রিমনসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে ১৭ জানুয়ারি আদালত অবমাননার মামলাও দায়ের করেন প্রিয়াঙ্কা মিত্র।
এর আগে ২০১৭ সালের ৪ জানুয়ারি পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে নেতা–কর্মীদের সামনে পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নুরুল ইসলাম নামের এক কর্মচারীকে মাথা টেবিলে ঠেকিয়ে দিয়ে কিল-ঘুষি দেন। এভাবে তিনবার তাঁকে লাঞ্ছিত করা হয়। পরে আওয়ামী লীগ নেতারা তাকে রক্ষা করেন। ২০১৮ সালের ১৮ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে পাথরঘাটার চরদুয়ানী বাজার সংলগ্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মিলাদ মাহফিল থেকে ফেরার পথে পাথরঘাটা তাঁতি লীগের সভাপতি ইদ্রিস চৌধুরীকে শার্টের কলার ধরে এলোপাতাড়ি কিলঘুষি মারেন।
২০২০ সালের ১ আগস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সাংসদ রিমনের একটি গালিগালাজের অডিও প্রকাশ হয়। পরে ৬ আগস্ট দুপুরে মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক হোসনেয়ারা রানী বরগুনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন এমপি রিমন ওই নারী নেত্রীকে ফোন করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেছেন। এমনকি তার মাকে তুলেও গালিগালাজ করেছে ও পাথরঘাটা কাঠালতলী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম খলিল মারধর করার হুমকি দেন।
এসব বিষয়ে কথা বলতে সাংসদ রিমনের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। তাঁর ফোনে খুদে বার্তা পাঠালেও সারা মেলেনি। তবে মৎস্য ব্যবসায়ী নজরুলকে মারধরের ঘটনার পর গণমাধ্যমের কাছে তিনি এ বিষয়ে মন্তব্য করে বলেছেন, ও বেয়াদব, এ জন্যই মেরেছি।
বরগুনা জেলা পাবলিক পলিসি ফোরামের আহ্বায়ক হাসানুর রহমান ঝন্টু বলেন, আমাদের জন্য এটা দুঃখজনক ও লজ্জাকর। একজন জনপ্রতিনিধির যে আচরণবিধি থাকা দরকার আমরা তাঁর মধ্যে সেটা লক্ষ্য করিনি। তিনি এতটাই বেপরোয়া যে, নারীদের অকথ্য গালাগাল ও লাঞ্ছিত করেন। যতটা জেনেছি, দলীয় নেতা-কর্মীরাও তার ভয়ে তটস্থ থাকে। একজন পার্লামেন্ট সদস্য মানে দেশের আইন প্রণেতা। তাঁর এমন আচরণ আমাদের ব্যথিত করে।
এমপি রিমনের একের পর এক নিজের হাতে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী, দলীয় নেতা-কর্মী এমনকি একাধিক নারী লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় বিব্রত আওয়ামী লীগ। পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাবির হোসেন বলেন, সাংসদ যাদেরকে মেরেছেন তারা প্রত্যেকেই কম বেশি অপরাধ করেছে। তবে একজন সাংসদ ও আইন প্রণেতা হিসেবে তিনি নিজ হাতে মারধর ও গালাগাল করাটা দৃষ্টিকটু। এটি আসলে আমাদের কারও জন্য শোভনীয় নয়। এতে দল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আমি কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে তাঁর বিষয়ে একাধিকবার লিখিতভাবে জানিয়েছি।
সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমনের হাতে প্রকাশ্যে স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় এলাকায় সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। রিমন বরগুনা-২ (বেতাগী, বামনা, পাথরঘাটা) আসন থেকে নির্বাচিত।
এর আগেও একজন নারী আইনজীবীসহ একাধিক সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে মারধর, দলীয় নারী নেত্রীকে মুঠোফোনে অশ্লীল ভাষায় গালাগাল এবং নিজ হাতে লোকজন পেটানোর অভিযোগ রয়েছে এই এমপির বিরুদ্ধে। সবশেষ সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে মারধরের ঘটনায় তিনি জানিয়েছেন, খারাপ লোক হওয়ায় তিনি ‘চড়’ মেরেছেন ওই ব্যবসায়ীকে।
এদিকে লাঞ্ছিত ওই সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নজরুল ইসলাম গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বরগুনায় এক সংবাদ সম্মেলনে সাংসদ রিমনের বিরুদ্ধে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ করেছেন। সরকার দলীয় এমপির একের পর এক এমন আচরণে বিব্রত স্থানীয় আওয়ামী লীগ।
গত বুধবার বিকেলে পাথরঘাটার ফুটবল খেলা দেখতে যাওয়ার সময় এমপি রিমনকে বহনকারী মোটরসাইকেল সাইড না দেওয়ার অজুহাতে খেলা দেখতে আসা অতিথিদের সামনেই মঞ্চে ডেকে পাথরঘাটার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নজরুল ইসলামকে মারধর করেন এমপি রিমন। এ সময় গালিগালাজ করে তাঁর পা ধরে ক্ষমা চাইতে বলা হয় নজরুল ইসলামকে। প্রকাশ্যে ব্যবসায়ী নজরুলকে মারধরের ঘটনাটি এলাকায় আলোচনায় পরিণত হয়।
এর আগেও এমপি রিমনের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাসহ বেশ কিছু লোকজনকে মারধর ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজের অভিযোগ ওঠে। ২০১৪ সালের ২১ ডিসেম্বর পাথরঘাটা উপজেলার গহরপুর গ্রামের সালিসে এক গৃহবধূকে তিনি নিজেই জুতোপেটা, মাথায় বিষ্ঠা ঢেলে দেওয়ার নির্দেশ দেন। এর আগে উপজেলা চেয়ারম্যান থাকাকালীন ২০১০ সালে ৮ জানুয়ারি এক সালিসে বিচারপ্রার্থী পাথরঘাটার গ্রামের আক্কাস মিয়ার স্ত্রী হোসনে আরা বেগমকে বেধড়ক বেত্রাঘাত করেছিলেন তিনি। এতে গুরুতর আহত হন ওই গৃহবধূ। এ ঘটনায় পরের দিন গৃহবধূর ভাই ইদ্রিস চৌধুরী এমপি রিমনকে আসামি করে পাথরঘাটা থানায় মামলা করেছিলেন।
২০২০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি দুপুরে পাথরঘাটা-ঢাকা মহাসড়কের কাজে অনিয়মের অভিযোগ এনে পাথরঘাটা ইউনিয়নের পূর্ব হাতেমপুর গ্রামের কাজীবাড়ি এলাকায় বরগুনা সড়ক ও জনপথ কার্য সহকারী তাইজুল ইসলাম ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মো. মাসুমকে মারধর করেন এমপি রিমন। তবে মার খেয়ে লজ্জায় চুপ হয়ে যান ওই কর্মকর্তা। একই বছর ১২ জানুয়ারি পাথরঘাটার চরদুয়ানি এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি স্লুইজ গেট নির্মাণের বাধা দেওয়ায় তাইমুল নামের এক যুবককে মারধর করেন সাংসদ রিমন। এ সময় প্রিয়াঙ্কা মিত্র নামের এক নারীকে তিনি গালাগাল করে এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেন। ওই জমি নিয়ে আদালতে মামলা চলছিল। এ ঘটনায় হাচানুর রহমান রিমনসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে ১৭ জানুয়ারি আদালত অবমাননার মামলাও দায়ের করেন প্রিয়াঙ্কা মিত্র।
এর আগে ২০১৭ সালের ৪ জানুয়ারি পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে নেতা–কর্মীদের সামনে পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নুরুল ইসলাম নামের এক কর্মচারীকে মাথা টেবিলে ঠেকিয়ে দিয়ে কিল-ঘুষি দেন। এভাবে তিনবার তাঁকে লাঞ্ছিত করা হয়। পরে আওয়ামী লীগ নেতারা তাকে রক্ষা করেন। ২০১৮ সালের ১৮ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে পাথরঘাটার চরদুয়ানী বাজার সংলগ্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মিলাদ মাহফিল থেকে ফেরার পথে পাথরঘাটা তাঁতি লীগের সভাপতি ইদ্রিস চৌধুরীকে শার্টের কলার ধরে এলোপাতাড়ি কিলঘুষি মারেন।
২০২০ সালের ১ আগস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সাংসদ রিমনের একটি গালিগালাজের অডিও প্রকাশ হয়। পরে ৬ আগস্ট দুপুরে মহিলা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক হোসনেয়ারা রানী বরগুনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন এমপি রিমন ওই নারী নেত্রীকে ফোন করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেছেন। এমনকি তার মাকে তুলেও গালিগালাজ করেছে ও পাথরঘাটা কাঠালতলী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম খলিল মারধর করার হুমকি দেন।
এসব বিষয়ে কথা বলতে সাংসদ রিমনের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। তাঁর ফোনে খুদে বার্তা পাঠালেও সারা মেলেনি। তবে মৎস্য ব্যবসায়ী নজরুলকে মারধরের ঘটনার পর গণমাধ্যমের কাছে তিনি এ বিষয়ে মন্তব্য করে বলেছেন, ও বেয়াদব, এ জন্যই মেরেছি।
বরগুনা জেলা পাবলিক পলিসি ফোরামের আহ্বায়ক হাসানুর রহমান ঝন্টু বলেন, আমাদের জন্য এটা দুঃখজনক ও লজ্জাকর। একজন জনপ্রতিনিধির যে আচরণবিধি থাকা দরকার আমরা তাঁর মধ্যে সেটা লক্ষ্য করিনি। তিনি এতটাই বেপরোয়া যে, নারীদের অকথ্য গালাগাল ও লাঞ্ছিত করেন। যতটা জেনেছি, দলীয় নেতা-কর্মীরাও তার ভয়ে তটস্থ থাকে। একজন পার্লামেন্ট সদস্য মানে দেশের আইন প্রণেতা। তাঁর এমন আচরণ আমাদের ব্যথিত করে।
এমপি রিমনের একের পর এক নিজের হাতে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী, দলীয় নেতা-কর্মী এমনকি একাধিক নারী লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় বিব্রত আওয়ামী লীগ। পাথরঘাটা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাবির হোসেন বলেন, সাংসদ যাদেরকে মেরেছেন তারা প্রত্যেকেই কম বেশি অপরাধ করেছে। তবে একজন সাংসদ ও আইন প্রণেতা হিসেবে তিনি নিজ হাতে মারধর ও গালাগাল করাটা দৃষ্টিকটু। এটি আসলে আমাদের কারও জন্য শোভনীয় নয়। এতে দল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আমি কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে তাঁর বিষয়ে একাধিকবার লিখিতভাবে জানিয়েছি।
খুলনায় আগামী ৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে তিন দিনের জেলা ইজতেমা। তাবলিগ জামাতের আয়োজনে ময়ূরী আবাসিক এলাকায় এই ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। যা চলবে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
২ মিনিট আগেবগুড়ায় মাকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বগুড়ার সিনিয়র জেলা দায়রা জজ মো. শাজাহান কবির জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। বগুড়ার আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোসাদ্দেক হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৪ মিনিট আগেঢাকার আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন বন্ধ হয়ে যাওয়া দুই কারখানার শ্রমিকেরা। এ ছড়া শ্রমিকেরা ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ডিইপিজেড) পুরোনো অংশের মূল ফটকে অবস্থান নেন। আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত শ্রমিকদের সড়কে অবস্থা
৯ মিনিট আগেরাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা পৃথক পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী সংসদ সদস্যসহ ১৮ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেলাল হোসেন পৃথক পৃথক আদেশে গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন।
১৬ মিনিট আগে