শহীদুল ইসলাম, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পদোন্নতিবঞ্চিত সরকারি কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে সরকার। এ জন্য ১ হাজার ৫৪৭ জন কর্মকর্তার আবেদন-পর্যালোচনা হচ্ছে। তাঁদের ক্ষতিপূরণ দিতে প্রায় ১০০ কোটি টাকা লাগবে বলে জানা গেছে। একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন।
ওএসডি অবস্থায় চাকরি থেকে অবসরে যাওয়া ব্যক্তিদের এবং গত সাড়ে ১৫ বছরে বারবার পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আর্থিক ক্ষতিপূরণের জন্য অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তাঁদের বাইরে বেশ কিছু অতিরিক্ত সচিবকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি এবং বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কয়েকজনকে চুক্তিতে নিয়োগের সুপারিশ করা হতে পারে বলে বঞ্চনা নিরসন কমিটি সূত্র জানিয়েছে।
জানতে চাইলে বঞ্চনা নিরসন কমিটির প্রধান জাকির আহমেদ খান গতকাল মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিসেম্বরের মাঝামাঝি আমরা সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেব। কাকে কোন ধরনের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুপারিশ করা হবে, আমরা সে বিষয়গুলো পর্যালোচনা করছি। সব মিলিয়ে ১ হাজার ৫৪৭টি আবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে।’
কমিটি সূত্র জানায়, আজ বুধবার বিয়ামে সভায় বসবে বঞ্চনা নিরসন কমিটি। এই কমিটি আর দু-তিনটি সভা করে তাদের সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারকে দেবে।
বঞ্চনা নিরসন কমিটিতে জনপ্রশাসন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং অর্থ বিভাগের একজন করে অতিরিক্ত সচিবকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। এক সদস্য গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিক পর্যালোচনার পর অর্থ বিভাগ হিসাব করে দেখেছে, বঞ্চিতদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক সুবিধা দিতে অন্তত ৮৫ কোটি টাকা লাগবে। তবে সব আবেদন পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পর্যালোচনার পর ক্ষতিপূরণের পরিমাণ ১০০ কোটি টাকা হবে বলে আমরা ধারণা করছি।’
গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পরিবর্তনের পর অবসরে যাওয়া অনেক সরকারি কর্মকর্তা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত চাকরিতে নানাভাবে বঞ্চনার অভিযোগ তোলেন। প্রতিকার চেয়ে তাঁরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। তাঁদের আবেদন পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর বঞ্চনা নিরসন কমিটি গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। পাঁচ সদস্যের কমিটির প্রধান করা হয় সাবেক অর্থসচিব ও বিশ্বব্যাংকে বাংলাদেশের সাবেক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক জাকির আহমেদ খানকে। কমিটিকে তিন মাসের মধ্যে সুপারিশ দিতে বলা হয়।
এরপর বঞ্চিতদের ৩ অক্টোবরের বঞ্চনা নিরসন কমিটির কাছে আবেদন করার পরামর্শ দেয় সরকার। এ জন্য আবেদনের একটি ফরমেটও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
এর আগে সরকার পরিবর্তনের পর রাজনৈতিক বিবেচনায় পদোন্নতিবঞ্চিত কিছুসংখ্যক কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়েছে। অনেককে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হলেও আর্থিক সুবিধা পাননি কেউই। এবারই প্রথম কমিটি করে বঞ্চিতদের বঞ্চনা নিরসনের প্রতিকার করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
বঞ্চনা নিরসন কমিটি সূত্র জানায়, সব মিলিয়ে ১ হাজার ৫৪৭ জন বঞ্চিত কর্মকর্তার আবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে অতিরিক্ত সচিব থেকে অবসরে যাওয়া দুই শতাধিক কর্মকর্তা সচিব পদে পদোন্নতি চেয়ে আবেদন করেছেন। তাঁদের মধ্যে কিছু কর্মকর্তাকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতির সুপারিশ করা হবে।
বেশ কয়েকজন সচিব অবসরে যাওয়ার পর সিনিয়র সচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি চেয়ে আবেদন করেছেন। তাঁদের আবেদন বিবেচনায় না নেওয়ার বিষয়ে কমিটির বেশির ভাগ সদস্য একমত হয়েছেন।
অষ্টম বেতনকাঠামোতে সচিবের মূল বেতন ৭৮ হাজার টাকা নির্ধারণ করা আছে। আর সিনিয়র সচিবদের মূল বেতন ৮২ হাজার টাকা। এ ছাড়া মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের মূল বেতন ৮৬ হাজার টাকা। ফলে কোনো সচিব সিনিয়র সচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পেলে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার পথ তৈরি হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বঞ্চনা নিরসন কমিটির একজন সদস্য বলেন, যেসব কর্মকর্তা দীর্ঘদিন ওএসডি থেকে অবসরে গেছেন, আর্থিক ক্ষতিপূরণের জন্য সবার আগে তাঁদের বিবেচনার সুপারিশ করা হবে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের বিগত সাড়ে ১৫ বছরে বারবার পদোন্নতি বঞ্চিত হয়ে যাঁরা অবসরে গেছেন, তাঁদের অনেককে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুপারিশ করা হবে।
কমিটির ওই সদস্য বলেন, জামায়াতে ইসলামীর একজন নেতা মন্ত্রী থাকার সময় তাঁর একান্ত সচিবের দায়িত্বে ছিলেন একজন সিনিয়র সহকারী সচিব। আওয়ামী লীগ ক্ষমতার থাকার সময় সিনিয়র সহকারী সচিব পদে প্রায় এক যুগ ওএসডি থেকে অবসরে যান তিনি। এমন কর্মকর্তারা অতিরিক্ত সচিব বা সচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পেলে কোটি টাকার মতো ক্ষতিপূরণ পাবেন।
কোনো কর্মকর্তা তাঁর ব্যাচমেটদের সঙ্গে পদোন্নতি না পেলে সরকার তাঁকে ওই ব্যাচের কর্মকর্তাদের প্রথম যেদিন পদোন্নতি দেওয়া হয়েছিল, সেদিন থেকে বা তার পরের যেকোনো দিন থেকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তা আর্থিক সুবিধা পাবেন কি না, তা পদোন্নতির প্রজ্ঞাপনে বলে দেওয়া হয়।
কমিটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকার যাঁদের চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছিল, তাঁদের সবাইকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতিসহ আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে একমত হয়েছেন কমিটির সদস্যরা। তাঁদের কয়েকজনকে চুক্তিতে চাকরিতে ফিরিয়ে আনার সুপারিশ করা হতে পারে।
বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান গত রোববার সাংবাদিকদের বলেন, বঞ্চনা নিরসনে কমিটি করা হয়েছে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে সিনিয়র সহকারী সচিব থেকে যাঁরা অবসরে গেছেন, তাঁদের কাউকে সচিব, অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব বা উপসচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আদেশ জারি করা হবে। এসব আদেশের ভিত্তিতে দেনা-পাওনা এজি অফিস থেকে পরিশোধ করা হবে। কেউ কেউ কোটি টাকার ওপরেও আর্থিক ক্ষতিপূরণ পাবেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পদোন্নতিবঞ্চিত সরকারি কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে সরকার। এ জন্য ১ হাজার ৫৪৭ জন কর্মকর্তার আবেদন-পর্যালোচনা হচ্ছে। তাঁদের ক্ষতিপূরণ দিতে প্রায় ১০০ কোটি টাকা লাগবে বলে জানা গেছে। একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন।
ওএসডি অবস্থায় চাকরি থেকে অবসরে যাওয়া ব্যক্তিদের এবং গত সাড়ে ১৫ বছরে বারবার পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আর্থিক ক্ষতিপূরণের জন্য অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। তাঁদের বাইরে বেশ কিছু অতিরিক্ত সচিবকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি এবং বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কয়েকজনকে চুক্তিতে নিয়োগের সুপারিশ করা হতে পারে বলে বঞ্চনা নিরসন কমিটি সূত্র জানিয়েছে।
জানতে চাইলে বঞ্চনা নিরসন কমিটির প্রধান জাকির আহমেদ খান গতকাল মঙ্গলবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিসেম্বরের মাঝামাঝি আমরা সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেব। কাকে কোন ধরনের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুপারিশ করা হবে, আমরা সে বিষয়গুলো পর্যালোচনা করছি। সব মিলিয়ে ১ হাজার ৫৪৭টি আবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে।’
কমিটি সূত্র জানায়, আজ বুধবার বিয়ামে সভায় বসবে বঞ্চনা নিরসন কমিটি। এই কমিটি আর দু-তিনটি সভা করে তাদের সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারকে দেবে।
বঞ্চনা নিরসন কমিটিতে জনপ্রশাসন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং অর্থ বিভাগের একজন করে অতিরিক্ত সচিবকে সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে। এক সদস্য গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিক পর্যালোচনার পর অর্থ বিভাগ হিসাব করে দেখেছে, বঞ্চিতদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক সুবিধা দিতে অন্তত ৮৫ কোটি টাকা লাগবে। তবে সব আবেদন পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পর্যালোচনার পর ক্ষতিপূরণের পরিমাণ ১০০ কোটি টাকা হবে বলে আমরা ধারণা করছি।’
গণ-অভ্যুত্থানে সরকার পরিবর্তনের পর অবসরে যাওয়া অনেক সরকারি কর্মকর্তা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত চাকরিতে নানাভাবে বঞ্চনার অভিযোগ তোলেন। প্রতিকার চেয়ে তাঁরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। তাঁদের আবেদন পর্যালোচনা করে সুপারিশ দিতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর বঞ্চনা নিরসন কমিটি গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। পাঁচ সদস্যের কমিটির প্রধান করা হয় সাবেক অর্থসচিব ও বিশ্বব্যাংকে বাংলাদেশের সাবেক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক জাকির আহমেদ খানকে। কমিটিকে তিন মাসের মধ্যে সুপারিশ দিতে বলা হয়।
এরপর বঞ্চিতদের ৩ অক্টোবরের বঞ্চনা নিরসন কমিটির কাছে আবেদন করার পরামর্শ দেয় সরকার। এ জন্য আবেদনের একটি ফরমেটও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
এর আগে সরকার পরিবর্তনের পর রাজনৈতিক বিবেচনায় পদোন্নতিবঞ্চিত কিছুসংখ্যক কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়েছে। অনেককে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হলেও আর্থিক সুবিধা পাননি কেউই। এবারই প্রথম কমিটি করে বঞ্চিতদের বঞ্চনা নিরসনের প্রতিকার করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
বঞ্চনা নিরসন কমিটি সূত্র জানায়, সব মিলিয়ে ১ হাজার ৫৪৭ জন বঞ্চিত কর্মকর্তার আবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে অতিরিক্ত সচিব থেকে অবসরে যাওয়া দুই শতাধিক কর্মকর্তা সচিব পদে পদোন্নতি চেয়ে আবেদন করেছেন। তাঁদের মধ্যে কিছু কর্মকর্তাকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতির সুপারিশ করা হবে।
বেশ কয়েকজন সচিব অবসরে যাওয়ার পর সিনিয়র সচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি চেয়ে আবেদন করেছেন। তাঁদের আবেদন বিবেচনায় না নেওয়ার বিষয়ে কমিটির বেশির ভাগ সদস্য একমত হয়েছেন।
অষ্টম বেতনকাঠামোতে সচিবের মূল বেতন ৭৮ হাজার টাকা নির্ধারণ করা আছে। আর সিনিয়র সচিবদের মূল বেতন ৮২ হাজার টাকা। এ ছাড়া মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের মূল বেতন ৮৬ হাজার টাকা। ফলে কোনো সচিব সিনিয়র সচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পেলে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার পথ তৈরি হবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বঞ্চনা নিরসন কমিটির একজন সদস্য বলেন, যেসব কর্মকর্তা দীর্ঘদিন ওএসডি থেকে অবসরে গেছেন, আর্থিক ক্ষতিপূরণের জন্য সবার আগে তাঁদের বিবেচনার সুপারিশ করা হবে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের বিগত সাড়ে ১৫ বছরে বারবার পদোন্নতি বঞ্চিত হয়ে যাঁরা অবসরে গেছেন, তাঁদের অনেককে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুপারিশ করা হবে।
কমিটির ওই সদস্য বলেন, জামায়াতে ইসলামীর একজন নেতা মন্ত্রী থাকার সময় তাঁর একান্ত সচিবের দায়িত্বে ছিলেন একজন সিনিয়র সহকারী সচিব। আওয়ামী লীগ ক্ষমতার থাকার সময় সিনিয়র সহকারী সচিব পদে প্রায় এক যুগ ওএসডি থেকে অবসরে যান তিনি। এমন কর্মকর্তারা অতিরিক্ত সচিব বা সচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পেলে কোটি টাকার মতো ক্ষতিপূরণ পাবেন।
কোনো কর্মকর্তা তাঁর ব্যাচমেটদের সঙ্গে পদোন্নতি না পেলে সরকার তাঁকে ওই ব্যাচের কর্মকর্তাদের প্রথম যেদিন পদোন্নতি দেওয়া হয়েছিল, সেদিন থেকে বা তার পরের যেকোনো দিন থেকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তা আর্থিক সুবিধা পাবেন কি না, তা পদোন্নতির প্রজ্ঞাপনে বলে দেওয়া হয়।
কমিটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকার যাঁদের চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছিল, তাঁদের সবাইকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতিসহ আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে একমত হয়েছেন কমিটির সদস্যরা। তাঁদের কয়েকজনকে চুক্তিতে চাকরিতে ফিরিয়ে আনার সুপারিশ করা হতে পারে।
বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান গত রোববার সাংবাদিকদের বলেন, বঞ্চনা নিরসনে কমিটি করা হয়েছে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে সিনিয়র সহকারী সচিব থেকে যাঁরা অবসরে গেছেন, তাঁদের কাউকে সচিব, অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব বা উপসচিব পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে আদেশ জারি করা হবে। এসব আদেশের ভিত্তিতে দেনা-পাওনা এজি অফিস থেকে পরিশোধ করা হবে। কেউ কেউ কোটি টাকার ওপরেও আর্থিক ক্ষতিপূরণ পাবেন।
ভয়েস অব আমেরিকা বাংলার এক জরিপ অনুযায়ী, ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছে।
২ মিনিট আগেদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত দুবলারচর, যার অবস্থান বাগেরহাটের মোংলা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে। এর এক পাশে সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন এবং অন্য পাশে সমুদ্রের নোনাজল। এই চরে প্রতিবছর কার্তিক মাসের মাঝামাঝি থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত শুঁটকি মৌসুম চলে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) মুনাফা অর্জনের মাধ্যমে অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার জন্য বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের প্রশংসা করেছেন
১১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের সরকারের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বিনিয়োগকারীদের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার পাশাপাশি বিদ্যমান ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ
১১ ঘণ্টা আগে