মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে অত্যাধুনিক ৭ দশমিক ৬৫ এমএম পিস্তলসহ যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীর মুক্তির দাবি জানিয়েছে তাঁর পরিবার। আজ শনিবার উপজেলার সুবিদখালীতে সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান তাঁর সহধর্মিণী সুরাইয়া আক্তার অনু।
এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীর আলমের দুই মেয়ে সাদিয়া আলম পিংকি ও নুরে জান্নাতি রিংকি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সুরাইয়া আক্তার অনু বলেন, ‘উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক (বহিষ্কৃত) মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজী রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। ৭ নভেম্বর যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। এ সময় বসতঘর থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও দুটি গুলি উদ্ধার করা হয়।
‘কিন্তু এগুলো আমাদের বাসায় কীভাবে এল তা আমরা জানি না। অস্ত্র তো দূরের কথা, কোনো দিন তাকে লাঠি হাতেও দেখিনি। তিনি উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি ও যুবদলের সভাপতিসহ দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।’
তিনি বলেন, ‘গত দেড় বছর আগে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত তাকে ফাঁসানো হয়েছে। রাজনীতি নিয়ে উপজেলা বিএনপির সভাপতির সঙ্গে তার বিরোধ চলছে।’
আমি মনে করি, তাকে রাজনৈতিকভাবে জব্দ করার জন্যই এ ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে তার মুক্তি এবং রাজনৈতিক পদ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাই।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথা যৌথ বাহিনী কী তথ্যের ভিত্তিতে সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ফরাজিকে গ্রেপ্তার করেছে, তা আমার জানা নেই।’
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে সেনাবাহিনী অভিযান চালিয়ে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীকে অস্ত্রসহ আটক করা হয়। এ সময় তাঁর বসতঘর থেকে একটি অত্যাধুনিক ৭ দশমিক ৬৫ এমএম পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও দুটি গুলি উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। বর্তমানে তিনি কারাগারে বন্ধী আছেন।
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে অত্যাধুনিক ৭ দশমিক ৬৫ এমএম পিস্তলসহ যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার বিএনপি নেতা মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীর মুক্তির দাবি জানিয়েছে তাঁর পরিবার। আজ শনিবার উপজেলার সুবিদখালীতে সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান তাঁর সহধর্মিণী সুরাইয়া আক্তার অনু।
এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীর আলমের দুই মেয়ে সাদিয়া আলম পিংকি ও নুরে জান্নাতি রিংকি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সুরাইয়া আক্তার অনু বলেন, ‘উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক (বহিষ্কৃত) মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজী রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। ৭ নভেম্বর যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। এ সময় বসতঘর থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও দুটি গুলি উদ্ধার করা হয়।
‘কিন্তু এগুলো আমাদের বাসায় কীভাবে এল তা আমরা জানি না। অস্ত্র তো দূরের কথা, কোনো দিন তাকে লাঠি হাতেও দেখিনি। তিনি উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি ও যুবদলের সভাপতিসহ দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।’
তিনি বলেন, ‘গত দেড় বছর আগে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত তাকে ফাঁসানো হয়েছে। রাজনীতি নিয়ে উপজেলা বিএনপির সভাপতির সঙ্গে তার বিরোধ চলছে।’
আমি মনে করি, তাকে রাজনৈতিকভাবে জব্দ করার জন্যই এ ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন। আমরা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে তার মুক্তি এবং রাজনৈতিক পদ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাই।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথা যৌথ বাহিনী কী তথ্যের ভিত্তিতে সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ফরাজিকে গ্রেপ্তার করেছে, তা আমার জানা নেই।’
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে সেনাবাহিনী অভিযান চালিয়ে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীকে অস্ত্রসহ আটক করা হয়। এ সময় তাঁর বসতঘর থেকে একটি অত্যাধুনিক ৭ দশমিক ৬৫ এমএম পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন ও দুটি গুলি উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। বর্তমানে তিনি কারাগারে বন্ধী আছেন।
জেলার খবর, ঢাকা, গাজীপুর, কালিগঞ্জ, অজ্ঞাত যুবক, অর্ধগলিত মরদেহ, মরদেহ উদ্ধার
৯ মিনিট আগেজামালপুরের বকশীগঞ্জে সেলিম মিয়া নামের এক আওয়ামী লীগ নেতাকে নাশকতা মামলায় গ্রেপ্তারের জেরে আবুল কাশেম নামের এক বিএনপি নেতা দলীয় পদ হারিয়েছেন। তবে পদ হারানো বিএনপি নেতা এর পেছনে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন।
১৩ মিনিট আগেবাগেরহাটে ইন্টার্নশিপ বহালসহ চার দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে আন্দোলন করছেন মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুলের (ম্যাটস) শিক্ষার্থীরা...
৩২ মিনিট আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বাড়ির রাস্তা নিয়ে বিরোধের জেরে চাচাকে হত্যার দায়ে দুই ভাইকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। গতকাল বুধবার জেলা ও দায়রা জজ মো. হেমায়েত উদ্দিন এ রায় ঘোষণা করেন।
৩২ মিনিট আগে