লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা দুই মামলায় জেলা ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. কাউছার হোসেন ও লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি হাসিবুর রহমান অভিসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের আরও ১৬ নেতা–কর্মীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ সোমবার দুপুরে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ভূঁইয়া ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মুমিনুল হাসান পৃথকভাবে এই আদেশ দেন।
যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ভূঁইয়ার আদালতে ৭ নেতা-কর্মী ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. মুমিনুল হকের আদালতে ৯ নেতা কর্মী জামিন আবেদন করেন। আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে গতকাল রোববারে দুই মামলায় আরও ৯ আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়। এই নিয়ে দুইদিনে পুলিশের দায়ের করা মামলায় ২৫ নেতা কর্মীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর প্রতিবাদ ও নেতা কর্মীদের মুক্তির দাবিতে জেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেন নেতা কর্মীরা।
আজ দুপুরে গোডাউন রোড এলাকা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। পরে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষ করে শহীদ উদ্দিন চৌধুরীর বাসভবনের সামনে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
আসামিদের আইনজীবী ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আহাম্মদ ফৌরদোস মানিক অভিযোগ করে বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় আসামিরা হাইকোর্ট থেকে জামিনে ছিলেন। নিম্ন আদালতে আত্মসমর্থণ করলে আদালত তাদের জামিন আবেদন নাকচ করেন। আসামিরা ন্যায় বিচার পায়নি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জসিম উদ্দিন বলেন, পুলিশের দায়ের করা বিস্ফোরক দ্রব্য ও বিশেষ ক্ষমতা আইন, সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশকে মারধর করার দুই মামলায় ১৬ আসামির জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা তিনটার দিকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে শহরের গোডাউন রোডে বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর বাসভবনের সামনে থেকে পদযাত্রা বের করে বিএনপির নেতা কর্মীরা। পদযাত্রাটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ঝুমুর স্টেশনের দিকে যাচ্ছিলেন। মিছিলটি রামগতি সড়কের আধুনিক হাসপাতালের সামনে গেলে পুলিশ বাধা দেয়।
এ সময় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। তখন জেলা ছাত্রদলের সভাপতিসহ অন্তত ৫০ নেতকর্মী গুলিবিদ্ধ হন। আহত হন দুই শতাধিক নেতা-কর্মী। ওই সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সহেল রানা ও সদর থানার ওসি মোসলেহ উদ্দিনসহ ৫০ পুলিশও আহত হন।
লক্ষ্মীপুরে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশের দায়ের করা দুই মামলায় জেলা ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. কাউছার হোসেন ও লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি হাসিবুর রহমান অভিসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের আরও ১৬ নেতা–কর্মীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ সোমবার দুপুরে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ভূঁইয়া ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মুমিনুল হাসান পৃথকভাবে এই আদেশ দেন।
যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ভূঁইয়ার আদালতে ৭ নেতা-কর্মী ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. মুমিনুল হকের আদালতে ৯ নেতা কর্মী জামিন আবেদন করেন। আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে গতকাল রোববারে দুই মামলায় আরও ৯ আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়। এই নিয়ে দুইদিনে পুলিশের দায়ের করা মামলায় ২৫ নেতা কর্মীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর প্রতিবাদ ও নেতা কর্মীদের মুক্তির দাবিতে জেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেন নেতা কর্মীরা।
আজ দুপুরে গোডাউন রোড এলাকা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। পরে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষ করে শহীদ উদ্দিন চৌধুরীর বাসভবনের সামনে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
আসামিদের আইনজীবী ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আহাম্মদ ফৌরদোস মানিক অভিযোগ করে বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে। এসব মামলায় আসামিরা হাইকোর্ট থেকে জামিনে ছিলেন। নিম্ন আদালতে আত্মসমর্থণ করলে আদালত তাদের জামিন আবেদন নাকচ করেন। আসামিরা ন্যায় বিচার পায়নি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জসিম উদ্দিন বলেন, পুলিশের দায়ের করা বিস্ফোরক দ্রব্য ও বিশেষ ক্ষমতা আইন, সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশকে মারধর করার দুই মামলায় ১৬ আসামির জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা তিনটার দিকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে শহরের গোডাউন রোডে বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর বাসভবনের সামনে থেকে পদযাত্রা বের করে বিএনপির নেতা কর্মীরা। পদযাত্রাটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ঝুমুর স্টেশনের দিকে যাচ্ছিলেন। মিছিলটি রামগতি সড়কের আধুনিক হাসপাতালের সামনে গেলে পুলিশ বাধা দেয়।
এ সময় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। তখন জেলা ছাত্রদলের সভাপতিসহ অন্তত ৫০ নেতকর্মী গুলিবিদ্ধ হন। আহত হন দুই শতাধিক নেতা-কর্মী। ওই সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সহেল রানা ও সদর থানার ওসি মোসলেহ উদ্দিনসহ ৫০ পুলিশও আহত হন।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় শিক্ষকসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই হামলা, লুটপাটের ন্যায়বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ
২১ মিনিট আগেছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যপদ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ হারানো মতিউর রহমান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে রিট করেছিলেন। তবে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
৩৪ মিনিট আগেরোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
১ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২ ঘণ্টা আগে