আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
টানা ভারী বর্ষণ ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার চারটি ইউনিয়নে ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে কৃষকের সবজিখেত, ফসলি জমি, পুকুরসহ এলাকার রাস্তাঘাট ও বাড়িঘর।
এদিকে অতিবৃষ্টি ও ওপারের পাহাড়ি ঢলের পানিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট কার্যালয়, কাস্টমস ও বন্দর এলাকায়।
এলাকাবাসী ও প্রশাসন সূত্র জানা গেছে, সোমবার সকাল থেকে ভারী বর্ষণ ও ত্রিপুরার উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আখাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী তিনটি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে।
বন্যার কারণে ইতিমধ্যে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে অনেক পরিবার। ওপারের পাহাড়ি ঢলের পানিতে উপজেলার সীমান্তবর্তী চারটি ইউনিয়নের মধ্যে মোগড়া, মনিয়ন্দ ও দক্ষিণ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
আখাউড়া-আগরতলা সড়ক বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। এ সড়কের গাজিরবাজার এলাকার জাজি নদীর ওপর নির্মাণাধীন ব্রিজের বন্দরগামী বিকল্প সড়ক সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। আখাউড়া স্থলবন্দর এলাকায় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও আমদানি-রপ্তানিকারক বিভিন্ন ব্যবসায়ীপ্রতিষ্ঠান ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে।
বন্যায় বাউতলা, উমেদপুর, ছয়ঘরিয়া, দরুইন, বচিয়ারা, নুনাসার, নোয়াপাড়া, নিলাখাত, টানুয়াপাড়া, ধাতুর পহেলা, চরনারায়ণপুর, আদমপুর, আওরারচর, বঙ্গেরচরসহ ত্রিপুরার পাহাড়ি ঢলের পানিতে উপজেলার মনিয়ন্দ এবং ধরখার ইউনিয়নের ভাটামাথা, চন্দ্রপুর, ধরখার গ্রাম, ভিনাউটি, ভবানীপুর, রুটি, খারকুট, মিনারকুট, কুড়িবিল, পদ্মবিল, টনকি, ইটনা ও কর্নেল বাজারের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও তলিয়ে গেছে।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গাজালা পারভীন রূহি বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপজেলা প্রশাসন ইতিমধ্যে নানা ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। বন্যাদুর্গতদের দুর্ভোগ লাঘবে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য তুলনামূলক উঁচু বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আকস্মিক এ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের খোঁজ নিতেও শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
টানা ভারী বর্ষণ ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার চারটি ইউনিয়নে ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে কৃষকের সবজিখেত, ফসলি জমি, পুকুরসহ এলাকার রাস্তাঘাট ও বাড়িঘর।
এদিকে অতিবৃষ্টি ও ওপারের পাহাড়ি ঢলের পানিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট কার্যালয়, কাস্টমস ও বন্দর এলাকায়।
এলাকাবাসী ও প্রশাসন সূত্র জানা গেছে, সোমবার সকাল থেকে ভারী বর্ষণ ও ত্রিপুরার উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আখাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী তিনটি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে।
বন্যার কারণে ইতিমধ্যে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে অনেক পরিবার। ওপারের পাহাড়ি ঢলের পানিতে উপজেলার সীমান্তবর্তী চারটি ইউনিয়নের মধ্যে মোগড়া, মনিয়ন্দ ও দক্ষিণ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
আখাউড়া-আগরতলা সড়ক বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। এ সড়কের গাজিরবাজার এলাকার জাজি নদীর ওপর নির্মাণাধীন ব্রিজের বন্দরগামী বিকল্প সড়ক সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। আখাউড়া স্থলবন্দর এলাকায় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও আমদানি-রপ্তানিকারক বিভিন্ন ব্যবসায়ীপ্রতিষ্ঠান ঢলের পানিতে তলিয়ে গেছে।
বন্যায় বাউতলা, উমেদপুর, ছয়ঘরিয়া, দরুইন, বচিয়ারা, নুনাসার, নোয়াপাড়া, নিলাখাত, টানুয়াপাড়া, ধাতুর পহেলা, চরনারায়ণপুর, আদমপুর, আওরারচর, বঙ্গেরচরসহ ত্রিপুরার পাহাড়ি ঢলের পানিতে উপজেলার মনিয়ন্দ এবং ধরখার ইউনিয়নের ভাটামাথা, চন্দ্রপুর, ধরখার গ্রাম, ভিনাউটি, ভবানীপুর, রুটি, খারকুট, মিনারকুট, কুড়িবিল, পদ্মবিল, টনকি, ইটনা ও কর্নেল বাজারের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও তলিয়ে গেছে।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) গাজালা পারভীন রূহি বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপজেলা প্রশাসন ইতিমধ্যে নানা ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে। বন্যাদুর্গতদের দুর্ভোগ লাঘবে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য তুলনামূলক উঁচু বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আকস্মিক এ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের খোঁজ নিতেও শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। মধ্য রাত থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করে। সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। এ সময় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে যানবাহন। এমন অবস্থায় ভোগান্তি বেড়েছে অটোরিকশাচালক ও খেটে খাওয়া মানুষের।
১ মিনিট আগেরাজধানীর জুরাইনে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে রাখা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় বেলা পৌনে ১২টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। পরে চালকেরা অবরোধ তুলে নিলে ৩ ঘণ্টা পর বেলা ৩টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
১৪ মিনিট আগেপ্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, সংস্কৃতির নতুন রূপ হচ্ছে সিনেমা, যা সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রেখে চলেছে। সিনেমার মাধ্যমে একটি জাতিকে উজ্জীবিত করা যায়। তাই ভালো সিনেমা বিনির্মাণের বিকল্প নেই।
২৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে কক্সবাজারগামী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শাহ আমানত সেতুর টোলবক্সের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে পড়ে। এতে বাসটির সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে