আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেই মরণফাঁদ দিয়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে স্থানীয় লোকজন। তবু রাস্তাটি মেরামতে নেই কোনো উদ্যোগ।
জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একমাত্র রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না করায় চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার সর্বস্তরের রোগীরা ভোগান্তিতে পড়ছে। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটিতে রয়েছে বড় বড় খানাখন্দ। সামান্য বৃষ্টি নামলেই তলিয়ে যায় রাস্তা। মাঝেমধ্যেই এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে উল্টে যাচ্ছে রিকশা, ভ্যান ও অটোরিকশা। আটকে পড়ছে প্রাইভেট কার ও অ্যাম্বুলেন্স। কিন্তু হাসপাতালে যাওয়ার এটি একমাত্র রাস্তা হওয়ায় কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন দুর্ভোগকে সঙ্গী করে এদিক দিয়ে যাতায়াত করছে। সড়কটি মেরামতে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
শুধু তাই নয়, ওই রাস্তায় রয়েছে রেলগেট। রেলগেটের জন্য প্রতিদিন আটকা পড়ে মুমূর্ষু রোগীসহ এলাকাবাসী। বিশেষ করে গর্ভবতী ও দুর্ঘটনাকবলিত রোগীরা বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। গর্ভবতী রোগীদের অনুপযোগী রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করাটা কোনোভাবেই নিরাপদ নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, যাত্রী ও মালবাহীসহ প্রতিদিন রাত-দিন মিলে ৩৮টি ট্রেনে চলাচল করছে। ট্রেন এলে এই সিগন্যাল সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট বন্ধ থাকে। এতে মুমূর্ষু রোগীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পৌরসভার সড়ক বাজার ঢাকা হোটেল-সংলগ্ন ব্রিজ থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যন্ত রাস্তাটি খানাখন্দের কারণে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে। পাকা রাস্তাটির মাঝে মাঝে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সম্পূর্ণ রাস্তায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এবং রাস্তার দুপাশের দোকানের কারণে অল্প বৃষ্টিতেই পানি আটকে রয়েছে।
স্থানীয়রা ও হাসপাতালে আসা রোগীদের স্বজনেরা বলেন, ‘রাস্তাটি বেহালদশায় পরিণত হলেও দীর্ঘদিনেও সংস্কার করার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে প্রতিনিয়তই অসংখ্য রোগী, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন পৌর শহরে যাতায়াত করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুমূর্ষু রোগীদের আনা-নেওয়া করতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীর স্বজনেরা। মূলত বেপরোয়াভাবে বালু ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর চলাচলের কারণে রাস্তাগুলো খানাখন্দে ভরে গেছে।’
রোগী নিয়ে আসা পৌরসভার দেবগ্রামের রোমান ক্ষোভ প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই রাস্তার অবস্থা এত খারাপ যে সুস্থ মানুষ যাতায়াত করতে গেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই রাস্তা সংস্কারে সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
এ বিষয়ে আখাউড়া পৌরসভার সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়সাল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য এটিই একমাত্র রাস্তা। তাই ভোগান্তির বিষয়টা মাথায় নিয়ে খুব দ্রুতই কাজ শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. হিমেল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৫০ শয্যাবিশিষ্ট আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রাস্তাটির অবস্থা খুবই খারাপ। পাশাপাশি হাসপাতালে যাতায়াতের সময় একটা রেলক্রসিং আছে। আখাউড়া রেল জংশন স্টেশন হওয়ায় প্রতিদিন অসংখ্য ট্রেন এখানে থামে। রেলগেটে প্রতিদিন সিগন্যালের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এতে অনেক মুমূর্ষু রোগীকে সিগন্যালের কারণে ১০-২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। পাশাপাশি হাসপাতালের রাস্তাটি চিকন ও জরাজীর্ণ হওয়ায় দুটি গাড়ি একসঙ্গে যাতায়াত করতে পারে না। অনেক সময় একটি গাড়ি দাঁড়ানোর পর আরেকটি ক্রস করতে হয়। রাস্তাটি প্রশস্ত ও সংস্কার করলে রোগীদের স্বস্তি ফিরবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেই মরণফাঁদ দিয়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে স্থানীয় লোকজন। তবু রাস্তাটি মেরামতে নেই কোনো উদ্যোগ।
জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একমাত্র রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না করায় চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার সর্বস্তরের রোগীরা ভোগান্তিতে পড়ছে। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটিতে রয়েছে বড় বড় খানাখন্দ। সামান্য বৃষ্টি নামলেই তলিয়ে যায় রাস্তা। মাঝেমধ্যেই এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে উল্টে যাচ্ছে রিকশা, ভ্যান ও অটোরিকশা। আটকে পড়ছে প্রাইভেট কার ও অ্যাম্বুলেন্স। কিন্তু হাসপাতালে যাওয়ার এটি একমাত্র রাস্তা হওয়ায় কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন দুর্ভোগকে সঙ্গী করে এদিক দিয়ে যাতায়াত করছে। সড়কটি মেরামতে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
শুধু তাই নয়, ওই রাস্তায় রয়েছে রেলগেট। রেলগেটের জন্য প্রতিদিন আটকা পড়ে মুমূর্ষু রোগীসহ এলাকাবাসী। বিশেষ করে গর্ভবতী ও দুর্ঘটনাকবলিত রোগীরা বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। গর্ভবতী রোগীদের অনুপযোগী রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করাটা কোনোভাবেই নিরাপদ নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, যাত্রী ও মালবাহীসহ প্রতিদিন রাত-দিন মিলে ৩৮টি ট্রেনে চলাচল করছে। ট্রেন এলে এই সিগন্যাল সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট বন্ধ থাকে। এতে মুমূর্ষু রোগীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পৌরসভার সড়ক বাজার ঢাকা হোটেল-সংলগ্ন ব্রিজ থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যন্ত রাস্তাটি খানাখন্দের কারণে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে। পাকা রাস্তাটির মাঝে মাঝে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সম্পূর্ণ রাস্তায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এবং রাস্তার দুপাশের দোকানের কারণে অল্প বৃষ্টিতেই পানি আটকে রয়েছে।
স্থানীয়রা ও হাসপাতালে আসা রোগীদের স্বজনেরা বলেন, ‘রাস্তাটি বেহালদশায় পরিণত হলেও দীর্ঘদিনেও সংস্কার করার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে প্রতিনিয়তই অসংখ্য রোগী, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন পৌর শহরে যাতায়াত করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুমূর্ষু রোগীদের আনা-নেওয়া করতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীর স্বজনেরা। মূলত বেপরোয়াভাবে বালু ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর চলাচলের কারণে রাস্তাগুলো খানাখন্দে ভরে গেছে।’
রোগী নিয়ে আসা পৌরসভার দেবগ্রামের রোমান ক্ষোভ প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই রাস্তার অবস্থা এত খারাপ যে সুস্থ মানুষ যাতায়াত করতে গেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই রাস্তা সংস্কারে সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
এ বিষয়ে আখাউড়া পৌরসভার সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়সাল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য এটিই একমাত্র রাস্তা। তাই ভোগান্তির বিষয়টা মাথায় নিয়ে খুব দ্রুতই কাজ শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. হিমেল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৫০ শয্যাবিশিষ্ট আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রাস্তাটির অবস্থা খুবই খারাপ। পাশাপাশি হাসপাতালে যাতায়াতের সময় একটা রেলক্রসিং আছে। আখাউড়া রেল জংশন স্টেশন হওয়ায় প্রতিদিন অসংখ্য ট্রেন এখানে থামে। রেলগেটে প্রতিদিন সিগন্যালের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এতে অনেক মুমূর্ষু রোগীকে সিগন্যালের কারণে ১০-২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। পাশাপাশি হাসপাতালের রাস্তাটি চিকন ও জরাজীর্ণ হওয়ায় দুটি গাড়ি একসঙ্গে যাতায়াত করতে পারে না। অনেক সময় একটি গাড়ি দাঁড়ানোর পর আরেকটি ক্রস করতে হয়। রাস্তাটি প্রশস্ত ও সংস্কার করলে রোগীদের স্বস্তি ফিরবে।
আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেই মরণফাঁদ দিয়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে স্থানীয় লোকজন। তবু রাস্তাটি মেরামতে নেই কোনো উদ্যোগ।
জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একমাত্র রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না করায় চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার সর্বস্তরের রোগীরা ভোগান্তিতে পড়ছে। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটিতে রয়েছে বড় বড় খানাখন্দ। সামান্য বৃষ্টি নামলেই তলিয়ে যায় রাস্তা। মাঝেমধ্যেই এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে উল্টে যাচ্ছে রিকশা, ভ্যান ও অটোরিকশা। আটকে পড়ছে প্রাইভেট কার ও অ্যাম্বুলেন্স। কিন্তু হাসপাতালে যাওয়ার এটি একমাত্র রাস্তা হওয়ায় কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন দুর্ভোগকে সঙ্গী করে এদিক দিয়ে যাতায়াত করছে। সড়কটি মেরামতে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
শুধু তাই নয়, ওই রাস্তায় রয়েছে রেলগেট। রেলগেটের জন্য প্রতিদিন আটকা পড়ে মুমূর্ষু রোগীসহ এলাকাবাসী। বিশেষ করে গর্ভবতী ও দুর্ঘটনাকবলিত রোগীরা বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। গর্ভবতী রোগীদের অনুপযোগী রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করাটা কোনোভাবেই নিরাপদ নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, যাত্রী ও মালবাহীসহ প্রতিদিন রাত-দিন মিলে ৩৮টি ট্রেনে চলাচল করছে। ট্রেন এলে এই সিগন্যাল সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট বন্ধ থাকে। এতে মুমূর্ষু রোগীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পৌরসভার সড়ক বাজার ঢাকা হোটেল-সংলগ্ন ব্রিজ থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যন্ত রাস্তাটি খানাখন্দের কারণে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে। পাকা রাস্তাটির মাঝে মাঝে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সম্পূর্ণ রাস্তায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এবং রাস্তার দুপাশের দোকানের কারণে অল্প বৃষ্টিতেই পানি আটকে রয়েছে।
স্থানীয়রা ও হাসপাতালে আসা রোগীদের স্বজনেরা বলেন, ‘রাস্তাটি বেহালদশায় পরিণত হলেও দীর্ঘদিনেও সংস্কার করার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে প্রতিনিয়তই অসংখ্য রোগী, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন পৌর শহরে যাতায়াত করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুমূর্ষু রোগীদের আনা-নেওয়া করতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীর স্বজনেরা। মূলত বেপরোয়াভাবে বালু ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর চলাচলের কারণে রাস্তাগুলো খানাখন্দে ভরে গেছে।’
রোগী নিয়ে আসা পৌরসভার দেবগ্রামের রোমান ক্ষোভ প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই রাস্তার অবস্থা এত খারাপ যে সুস্থ মানুষ যাতায়াত করতে গেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই রাস্তা সংস্কারে সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
এ বিষয়ে আখাউড়া পৌরসভার সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়সাল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য এটিই একমাত্র রাস্তা। তাই ভোগান্তির বিষয়টা মাথায় নিয়ে খুব দ্রুতই কাজ শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. হিমেল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৫০ শয্যাবিশিষ্ট আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রাস্তাটির অবস্থা খুবই খারাপ। পাশাপাশি হাসপাতালে যাতায়াতের সময় একটা রেলক্রসিং আছে। আখাউড়া রেল জংশন স্টেশন হওয়ায় প্রতিদিন অসংখ্য ট্রেন এখানে থামে। রেলগেটে প্রতিদিন সিগন্যালের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এতে অনেক মুমূর্ষু রোগীকে সিগন্যালের কারণে ১০-২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। পাশাপাশি হাসপাতালের রাস্তাটি চিকন ও জরাজীর্ণ হওয়ায় দুটি গাড়ি একসঙ্গে যাতায়াত করতে পারে না। অনেক সময় একটি গাড়ি দাঁড়ানোর পর আরেকটি ক্রস করতে হয়। রাস্তাটি প্রশস্ত ও সংস্কার করলে রোগীদের স্বস্তি ফিরবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেই মরণফাঁদ দিয়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছে স্থানীয় লোকজন। তবু রাস্তাটি মেরামতে নেই কোনো উদ্যোগ।
জানা গেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একমাত্র রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না করায় চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার সর্বস্তরের রোগীরা ভোগান্তিতে পড়ছে। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটিতে রয়েছে বড় বড় খানাখন্দ। সামান্য বৃষ্টি নামলেই তলিয়ে যায় রাস্তা। মাঝেমধ্যেই এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে উল্টে যাচ্ছে রিকশা, ভ্যান ও অটোরিকশা। আটকে পড়ছে প্রাইভেট কার ও অ্যাম্বুলেন্স। কিন্তু হাসপাতালে যাওয়ার এটি একমাত্র রাস্তা হওয়ায় কয়েক হাজার মানুষ প্রতিদিন দুর্ভোগকে সঙ্গী করে এদিক দিয়ে যাতায়াত করছে। সড়কটি মেরামতে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি।
শুধু তাই নয়, ওই রাস্তায় রয়েছে রেলগেট। রেলগেটের জন্য প্রতিদিন আটকা পড়ে মুমূর্ষু রোগীসহ এলাকাবাসী। বিশেষ করে গর্ভবতী ও দুর্ঘটনাকবলিত রোগীরা বেশি ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। গর্ভবতী রোগীদের অনুপযোগী রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করাটা কোনোভাবেই নিরাপদ নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, যাত্রী ও মালবাহীসহ প্রতিদিন রাত-দিন মিলে ৩৮টি ট্রেনে চলাচল করছে। ট্রেন এলে এই সিগন্যাল সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট বন্ধ থাকে। এতে মুমূর্ষু রোগীদের ভোগান্তি পোহাতে হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, পৌরসভার সড়ক বাজার ঢাকা হোটেল-সংলগ্ন ব্রিজ থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যন্ত রাস্তাটি খানাখন্দের কারণে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গেছে। পাকা রাস্তাটির মাঝে মাঝে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়ে চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। সম্পূর্ণ রাস্তায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় এবং রাস্তার দুপাশের দোকানের কারণে অল্প বৃষ্টিতেই পানি আটকে রয়েছে।
স্থানীয়রা ও হাসপাতালে আসা রোগীদের স্বজনেরা বলেন, ‘রাস্তাটি বেহালদশায় পরিণত হলেও দীর্ঘদিনেও সংস্কার করার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে প্রতিনিয়তই অসংখ্য রোগী, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন পৌর শহরে যাতায়াত করতে গিয়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুমূর্ষু রোগীদের আনা-নেওয়া করতে চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন রোগীর স্বজনেরা। মূলত বেপরোয়াভাবে বালু ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর চলাচলের কারণে রাস্তাগুলো খানাখন্দে ভরে গেছে।’
রোগী নিয়ে আসা পৌরসভার দেবগ্রামের রোমান ক্ষোভ প্রকাশ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই রাস্তার অবস্থা এত খারাপ যে সুস্থ মানুষ যাতায়াত করতে গেলে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই রাস্তা সংস্কারে সুদৃষ্টি কামনা করছি।’
এ বিষয়ে আখাউড়া পৌরসভার সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়সাল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাসপাতালে যাতায়াতের জন্য এটিই একমাত্র রাস্তা। তাই ভোগান্তির বিষয়টা মাথায় নিয়ে খুব দ্রুতই কাজ শুরু হবে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. হিমেল খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৫০ শয্যাবিশিষ্ট আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রাস্তাটির অবস্থা খুবই খারাপ। পাশাপাশি হাসপাতালে যাতায়াতের সময় একটা রেলক্রসিং আছে। আখাউড়া রেল জংশন স্টেশন হওয়ায় প্রতিদিন অসংখ্য ট্রেন এখানে থামে। রেলগেটে প্রতিদিন সিগন্যালের কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এতে অনেক মুমূর্ষু রোগীকে সিগন্যালের কারণে ১০-২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়। পাশাপাশি হাসপাতালের রাস্তাটি চিকন ও জরাজীর্ণ হওয়ায় দুটি গাড়ি একসঙ্গে যাতায়াত করতে পারে না। অনেক সময় একটি গাড়ি দাঁড়ানোর পর আরেকটি ক্রস করতে হয়। রাস্তাটি প্রশস্ত ও সংস্কার করলে রোগীদের স্বস্তি ফিরবে।

তিনি বলেন, পাঁচ দিনের রিমান্ডে শেষে আজ আনিস আলমগীরকে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কাজী শাহনেওয়াজ তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
১২ মিনিট আগে
কুমিল্লায় সেনাবাহিনী ও র্যাবের যৌথ অভিযানে বিপুল অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদসহ একাধিক মামলার আসামি মো. নাজমুল ইসলাম শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি
৩২ মিনিট আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে শেষে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসান শাহাদাত এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের উত্তরা পশ্চিম থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শামীম হোসান।
তিনি বলেন, পাঁচ দিনের রিমান্ডে শেষে আজ আনিস আলমগীরকে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কাজী শাহনেওয়াজ তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, আনিস আলমগীরকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্যগুলো যাচাই করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে কারাগারে আটক রাখা প্রয়োজন।
এসময় আনিস আলমগীরের পক্ষে তাঁর আইনজীবী নাজনীন নাহার তাঁকে প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা দেওয়ার আবেদন করেন।
শুনানি শেষে আদালত আনিস আলমগীরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং কারা কর্তৃপক্ষকে কারা বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলেন।
রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে ১৪ ডিসেম্বর রাত ৮টার দিকে দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানে কাজ করা জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরদিন রাতে আনিস আলমগীর ও অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনসহ চারজনের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে লিখিত অভিযোগ দেন জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্স নামের একটি সংগঠনের কেন্দ্রীয় সংগঠক আরিয়ান আহমেদ।
তিনি তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা নষ্টের ষড়যন্ত্র এবং নিষিদ্ধ সংগঠনকে উসকে দেওয়ার অভিযোগ আনেন। অভিযুক্ত অপর দুজন হলেন মারিয়া কিসপট্টা ও ইমতু রাতিশ ইমতিয়াজ।
ওই অভিযোগে পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মধ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুসারীরা বিভিন্ন কৌশলে দেশে অবস্থান করে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা বিনষ্টের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। অভিযুক্তরা এসব কর্মকাণ্ডে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত।

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে শেষে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসান শাহাদাত এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের উত্তরা পশ্চিম থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শামীম হোসান।
তিনি বলেন, পাঁচ দিনের রিমান্ডে শেষে আজ আনিস আলমগীরকে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কাজী শাহনেওয়াজ তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, আনিস আলমগীরকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্যগুলো যাচাই করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে কারাগারে আটক রাখা প্রয়োজন।
এসময় আনিস আলমগীরের পক্ষে তাঁর আইনজীবী নাজনীন নাহার তাঁকে প্রথম শ্রেণির কয়েদির মর্যাদা দেওয়ার আবেদন করেন।
শুনানি শেষে আদালত আনিস আলমগীরকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং কারা কর্তৃপক্ষকে কারা বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলেন।
রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে ১৪ ডিসেম্বর রাত ৮টার দিকে দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানে কাজ করা জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরদিন রাতে আনিস আলমগীর ও অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওনসহ চারজনের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে লিখিত অভিযোগ দেন জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্স নামের একটি সংগঠনের কেন্দ্রীয় সংগঠক আরিয়ান আহমেদ।
তিনি তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা নষ্টের ষড়যন্ত্র এবং নিষিদ্ধ সংগঠনকে উসকে দেওয়ার অভিযোগ আনেন। অভিযুক্ত অপর দুজন হলেন মারিয়া কিসপট্টা ও ইমতু রাতিশ ইমতিয়াজ।
ওই অভিযোগে পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মধ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুসারীরা বিভিন্ন কৌশলে দেশে অবস্থান করে রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা বিনষ্টের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। অভিযুক্তরা এসব কর্মকাণ্ডে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেই মরণফাঁদ দিয়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। তবুও রাস্তাটি মেরামতে নেই কোনো উদ্যোগ।
১৯ আগস্ট ২০২২
কুমিল্লায় সেনাবাহিনী ও র্যাবের যৌথ অভিযানে বিপুল অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদসহ একাধিক মামলার আসামি মো. নাজমুল ইসলাম শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি
৩২ মিনিট আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লায় সেনাবাহিনী ও র্যাবের যৌথ অভিযানে বিপুল অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদসহ একাধিক মামলার আসামি মো. নাজমুল ইসলাম শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার জাঙ্গালিয়া এলাকায় অভিযান চালায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৩ বীর ও র্যাব-১১ (সিপিসি-২)-এর সদস্যরা।
অভিযানে শামীমের নিজ বাসভবনে তল্লাশি চালিয়ে বিপুল অস্ত্র ও অপরাধমূলক সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। এ সময় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে বাড়ির পাশের এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
র্যাব-১১ (সিপিসি-২)-এর অধিনায়ক মেজর সাদমান ইবনে আলম বিকেলে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।’
অভিযানে উদ্ধার করা অস্ত্র ও সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে—তিনটি পাইপগান, ৬০টি শটগানের গুলির খোসা, ১৮টি মেশিনগানের গুলি, ১টি পিস্তলের গুলি, ১টি রিভলবারের গুলি, ১০টি দেশীয় অস্ত্র (ছুরি, চাপাতি ও চায়নিজ কুড়াল), দুটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনসহ একটি মানিব্যাগ। এ ছাড়া মানিব্যাগে থাকা এটিএম কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও জাতীয় পরিচয়পত্রসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার শামীম কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার জাঙ্গালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে কুমিল্লা কোতোয়ালি ও সদর দক্ষিণ মডেল থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইন, দাঙ্গা, হত্যাচেষ্টা, গুরুতর জখম, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ মোট সাতটি মামলা রয়েছে।
স্থানীয়ভাবে শামীম জাঙ্গালিয়া বাসস্ট্যান্ডের সহসভাপতি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। একই সঙ্গে তিনি দীর্ঘদিন ধরে অপরাধ জগতের সঙ্গে জড়িত এবং কুমিল্লা শহরের একজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে ছিলেন।

কুমিল্লায় সেনাবাহিনী ও র্যাবের যৌথ অভিযানে বিপুল অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদসহ একাধিক মামলার আসামি মো. নাজমুল ইসলাম শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার জাঙ্গালিয়া এলাকায় অভিযান চালায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৩ বীর ও র্যাব-১১ (সিপিসি-২)-এর সদস্যরা।
অভিযানে শামীমের নিজ বাসভবনে তল্লাশি চালিয়ে বিপুল অস্ত্র ও অপরাধমূলক সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। এ সময় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে বাড়ির পাশের এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
র্যাব-১১ (সিপিসি-২)-এর অধিনায়ক মেজর সাদমান ইবনে আলম বিকেলে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।’
অভিযানে উদ্ধার করা অস্ত্র ও সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে—তিনটি পাইপগান, ৬০টি শটগানের গুলির খোসা, ১৮টি মেশিনগানের গুলি, ১টি পিস্তলের গুলি, ১টি রিভলবারের গুলি, ১০টি দেশীয় অস্ত্র (ছুরি, চাপাতি ও চায়নিজ কুড়াল), দুটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনসহ একটি মানিব্যাগ। এ ছাড়া মানিব্যাগে থাকা এটিএম কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও জাতীয় পরিচয়পত্রসহ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার শামীম কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার জাঙ্গালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে কুমিল্লা কোতোয়ালি ও সদর দক্ষিণ মডেল থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইন, দাঙ্গা, হত্যাচেষ্টা, গুরুতর জখম, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ মোট সাতটি মামলা রয়েছে।
স্থানীয়ভাবে শামীম জাঙ্গালিয়া বাসস্ট্যান্ডের সহসভাপতি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। একই সঙ্গে তিনি দীর্ঘদিন ধরে অপরাধ জগতের সঙ্গে জড়িত এবং কুমিল্লা শহরের একজন চিহ্নিত চাঁদাবাজ হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে ছিলেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেই মরণফাঁদ দিয়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। তবুও রাস্তাটি মেরামতে নেই কোনো উদ্যোগ।
১৯ আগস্ট ২০২২
তিনি বলেন, পাঁচ দিনের রিমান্ডে শেষে আজ আনিস আলমগীরকে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কাজী শাহনেওয়াজ তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
১২ মিনিট আগে
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি
৩২ মিনিট আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি পলাতক। তবে পলাতক থাকলেও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁকে সরব থাকতে দেখা গেছে।
দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) আনোয়ার হোসেন জানান, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নেতা-কর্মীদের চাঙা রাখতে ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালে ফেসবুকে তিনি নানা কর্মকাণ্ডের ঘোষণা দিয়েছিলেন। পুলিশ বেশ কিছুদিন থেকে তাঁকে খুঁজছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর এলাকার একটি বাড়ি থেকে তাঁকে আটক করা হয়েছে। তাঁর নামে বিভিন্ন থানায় ৭ থেকে ৮টি মামলা চলমান আছে।

দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি পলাতক। তবে পলাতক থাকলেও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁকে সরব থাকতে দেখা গেছে।
দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) আনোয়ার হোসেন জানান, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নেতা-কর্মীদের চাঙা রাখতে ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালে ফেসবুকে তিনি নানা কর্মকাণ্ডের ঘোষণা দিয়েছিলেন। পুলিশ বেশ কিছুদিন থেকে তাঁকে খুঁজছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর এলাকার একটি বাড়ি থেকে তাঁকে আটক করা হয়েছে। তাঁর নামে বিভিন্ন থানায় ৭ থেকে ৮টি মামলা চলমান আছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেই মরণফাঁদ দিয়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। তবুও রাস্তাটি মেরামতে নেই কোনো উদ্যোগ।
১৯ আগস্ট ২০২২
তিনি বলেন, পাঁচ দিনের রিমান্ডে শেষে আজ আনিস আলমগীরকে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কাজী শাহনেওয়াজ তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
১২ মিনিট আগে
কুমিল্লায় সেনাবাহিনী ও র্যাবের যৌথ অভিযানে বিপুল অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদসহ একাধিক মামলার আসামি মো. নাজমুল ইসলাম শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার এ এইচ আল মাসুদ ওরফে রয়েলের মালিকানাধীন একটি গরুর খামারে ১০-১২ জন সশস্ত্র ডাকাত হানা দেয়। তারা প্রথমে প্রহরা কক্ষের দরজা ভেঙে ঢুকে খামারমালিককে হাত-পা বেঁধে ও মুখে কাপড় গুঁজে মারধর করে। পরে খামার থেকে নয়টি গরু ও একটি মোবাইল ফোন নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় খামারমালিক বাদী হয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানায় ডাকাতির মামলা করেন। শুরুতে মামলার তদন্ত থানা-পুলিশ করলেও পুলিশ সুপার ঠাকুরগাঁওয়ের নির্দেশে ৮ ডিসেম্বর তদন্তভার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ আরও জানায়, গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলার বিভিন্ন থানায় ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তদন্তে দেখা গেছে, এ চক্রটি ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার বিভিন্ন এলাকায় চুরি ও ডাকাতির সঙ্গে জড়িত।
এদিকে গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তার এবং লুণ্ঠিত মালপত্র উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় একটি গরুর খামারে ডাকাতির ঘটনায় আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গ্রেপ্তার চারজনকে আজ শনিবার ঠাকুরগাঁও বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ১০ নভেম্বর গভীর রাতে বালিয়াডাঙ্গী থানার বড়বাড়ী এলাকার এ এইচ আল মাসুদ ওরফে রয়েলের মালিকানাধীন একটি গরুর খামারে ১০-১২ জন সশস্ত্র ডাকাত হানা দেয়। তারা প্রথমে প্রহরা কক্ষের দরজা ভেঙে ঢুকে খামারমালিককে হাত-পা বেঁধে ও মুখে কাপড় গুঁজে মারধর করে। পরে খামার থেকে নয়টি গরু ও একটি মোবাইল ফোন নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় খামারমালিক বাদী হয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানায় ডাকাতির মামলা করেন। শুরুতে মামলার তদন্ত থানা-পুলিশ করলেও পুলিশ সুপার ঠাকুরগাঁওয়ের নির্দেশে ৮ ডিসেম্বর তদন্তভার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ আরও জানায়, গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর ও পঞ্চগড় জেলার বিভিন্ন থানায় ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তদন্তে দেখা গেছে, এ চক্রটি ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও নীলফামারী জেলার বিভিন্ন এলাকায় চুরি ও ডাকাতির সঙ্গে জড়িত।
এদিকে গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতে হাজির করা হলে তাঁরা স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। আসামিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য সদস্যদের গ্রেপ্তার এবং লুণ্ঠিত মালপত্র উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেই মরণফাঁদ দিয়ে অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে যেতে হয়। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। তবুও রাস্তাটি মেরামতে নেই কোনো উদ্যোগ।
১৯ আগস্ট ২০২২
তিনি বলেন, পাঁচ দিনের রিমান্ডে শেষে আজ আনিস আলমগীরকে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক কাজী শাহনেওয়াজ তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
১২ মিনিট আগে
কুমিল্লায় সেনাবাহিনী ও র্যাবের যৌথ অভিযানে বিপুল অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদসহ একাধিক মামলার আসামি মো. নাজমুল ইসলাম শামীমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাতে দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার মাহমুদপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আলতাফুজ্জামান মিতা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি
৩২ মিনিট আগে