প্রতিনিধি, মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির দুই উপজেলায় সাড়ে ৭ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক এখন চরম দুর্ভোগে। তিন দশক আগের জনবল অবকাঠামোতেই এখনো চলছে মানিকছড়ি বিদ্যুৎ বিভাগ। মাত্র ৪০ শতাংশ জনবলে বিদ্যুৎসেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
মানিকছড়ি-লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার দুটি বিদ্যুৎ সাব সেন্টারে বর্তমানে গ্রাহক সাড়ে ৭ হাজার। আর এই গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার জন্য যে জনবল তা এখনো আগের মতোই রয়েছে।
বর্তমানে দুই উপজেলার সাব সেন্টারে জনবল পদায়ন আবাসিক প্রকৌশলী একজন, উপসহকারী প্রকৌশলী একজন, লাইনম্যান তিনজনের স্থলে কর্মরত দুজন, এমএলএসএস কাম গার্ড চারজনের মধ্যে কর্মরত একজন, মিটার রিডার রয়েছেন একজন। মোট জনবল ১২ জনের স্থলে কর্মরত আছেন মাত্র পাঁচজন। সাত শূন্য পদ নিয়ে সাড়ে ৭ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহককে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে বিদ্যুৎ বিভাগ। ফলে প্রতিনিয়ত এখানকার গ্রাহকদের হাজার হাজার ইউনিটের ভুয়া বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে।
সাড়ে ৭ হাজার গ্রাহকের জন্য মাত্র একজন মিটার রিডার থাকায় গ্রাহকেরা ভুতুড়ে বিলের শিকার হচ্ছেন। বিষয়টির সদুত্তর মিলছে না কোথাও। আবাসিক, অনাবাসিক ও ব্যবসায়ীরা দিন দিন বিদ্যুৎ বিভাগের প্রতি আস্থা হারাচ্ছেন।
এ বিষয়ে বাজার ব্যবসায়ী পরিচালনা কমিটির সহসভাপতি রুপেন পাল বলেন, এখানকার বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা ভুতুড়ে বিলের শিকার। প্রায় চার দশক এখানে ব্যবসা-বাণিজ্য করছি, কিন্তু এখনকার মতো ভোগান্তিতে কখনো পড়তে হয়নি। কম-বেশি প্রতিটি ব্যবসায়ীকে প্রতি মাসে ব্যবহারের বেশি রিডিং বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে।
আবাসিক প্রকৌশলী মো. জিয়া উদ্দীন বলেন, প্রায় ৬০ শতাংশ কম জনবলে দুই উপজেলার চাহিদানুযায়ী সেবা দিতে গিয়ে গ্রাহকের জন্য তা কিছুটা ভোগান্তি হয়।
হাটহাজারী থেকে মানিকছড়ি পর্যন্ত পাহাড়ি অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টিতে প্রায় সময়ই লাইনে গাছ-বাঁশ পড়ে বিদ্যুৎবিভ্রাট ঘটে। ফলে এই দীর্ঘ লাইন সচল করতে অনেক সময় লেগে যায়। এ ছাড়া একজন মিটার রিডার দিয়ে সাড়ে ৭ হাজার বিদ্যুৎ মিটার নিয়মিত রিডিং সংগ্রহ করা কষ্টকর। জনবলসংকটের বিষয়টি অনেক আগেই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। নতুন পদ সৃষ্টি এবং শূন্য পদে জনবল এলে এই সংকট থেকে পুরোপুরি পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।
খাগড়াছড়ির দুই উপজেলায় সাড়ে ৭ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক এখন চরম দুর্ভোগে। তিন দশক আগের জনবল অবকাঠামোতেই এখনো চলছে মানিকছড়ি বিদ্যুৎ বিভাগ। মাত্র ৪০ শতাংশ জনবলে বিদ্যুৎসেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
মানিকছড়ি-লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার দুটি বিদ্যুৎ সাব সেন্টারে বর্তমানে গ্রাহক সাড়ে ৭ হাজার। আর এই গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার জন্য যে জনবল তা এখনো আগের মতোই রয়েছে।
বর্তমানে দুই উপজেলার সাব সেন্টারে জনবল পদায়ন আবাসিক প্রকৌশলী একজন, উপসহকারী প্রকৌশলী একজন, লাইনম্যান তিনজনের স্থলে কর্মরত দুজন, এমএলএসএস কাম গার্ড চারজনের মধ্যে কর্মরত একজন, মিটার রিডার রয়েছেন একজন। মোট জনবল ১২ জনের স্থলে কর্মরত আছেন মাত্র পাঁচজন। সাত শূন্য পদ নিয়ে সাড়ে ৭ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহককে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে বিদ্যুৎ বিভাগ। ফলে প্রতিনিয়ত এখানকার গ্রাহকদের হাজার হাজার ইউনিটের ভুয়া বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে।
সাড়ে ৭ হাজার গ্রাহকের জন্য মাত্র একজন মিটার রিডার থাকায় গ্রাহকেরা ভুতুড়ে বিলের শিকার হচ্ছেন। বিষয়টির সদুত্তর মিলছে না কোথাও। আবাসিক, অনাবাসিক ও ব্যবসায়ীরা দিন দিন বিদ্যুৎ বিভাগের প্রতি আস্থা হারাচ্ছেন।
এ বিষয়ে বাজার ব্যবসায়ী পরিচালনা কমিটির সহসভাপতি রুপেন পাল বলেন, এখানকার বিদ্যুৎ গ্রাহকেরা ভুতুড়ে বিলের শিকার। প্রায় চার দশক এখানে ব্যবসা-বাণিজ্য করছি, কিন্তু এখনকার মতো ভোগান্তিতে কখনো পড়তে হয়নি। কম-বেশি প্রতিটি ব্যবসায়ীকে প্রতি মাসে ব্যবহারের বেশি রিডিং বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে।
আবাসিক প্রকৌশলী মো. জিয়া উদ্দীন বলেন, প্রায় ৬০ শতাংশ কম জনবলে দুই উপজেলার চাহিদানুযায়ী সেবা দিতে গিয়ে গ্রাহকের জন্য তা কিছুটা ভোগান্তি হয়।
হাটহাজারী থেকে মানিকছড়ি পর্যন্ত পাহাড়ি অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টিতে প্রায় সময়ই লাইনে গাছ-বাঁশ পড়ে বিদ্যুৎবিভ্রাট ঘটে। ফলে এই দীর্ঘ লাইন সচল করতে অনেক সময় লেগে যায়। এ ছাড়া একজন মিটার রিডার দিয়ে সাড়ে ৭ হাজার বিদ্যুৎ মিটার নিয়মিত রিডিং সংগ্রহ করা কষ্টকর। জনবলসংকটের বিষয়টি অনেক আগেই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। নতুন পদ সৃষ্টি এবং শূন্য পদে জনবল এলে এই সংকট থেকে পুরোপুরি পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিব ও গ্রাম পুলিশের সদস্যকে মারধর করা হয়েছে। স্থানীয় এক বিএনপি নেতার স্ত্রীর জন্ম নিবন্ধনে দেরি হওয়ায় দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁদের ওপর চড়াও হন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরই আইনি সহায়তাপ্রত্যাশী নারীর সংখ্যা বাড়ছে। তবে এখনো অনেক নারী সহিংসতার শিকার হলেও মামলা করছেন না। সার্বিক পরিস্থিতির বিচারে সহিংসতার শিকার নারীদের বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশ ও বিচারকসহ সবার সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীতে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) আয়োজিত এক আ
৭ ঘণ্টা আগেঢাকার শাহবাগ থানা কিছুটা সরিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকাতেই রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। থানা সরিয়ে এর প্রবেশ মুখ উত্তর দিকে করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার তার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্পের আ
৮ ঘণ্টা আগেইসকন নিষিদ্ধের দাবি এবং চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার প্রতিবাদে শুক্রবার জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর।
৮ ঘণ্টা আগে