আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
ভারতীয় কোস্ট গার্ড ধরে নিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশের ৮০ নাবিক ও জেলেসহ দুটি মাছ ধরা ট্রলার এখনো ওডিশার পারাদ্বীপ উপকূলে নোঙর করা রয়েছে। ট্রলার দুটিতে যে খাবার আছে, তা দিয়ে আটক কর্মীদের আগামীকাল রোববার পর্যন্ত চলবে বলে জানিয়েছেন সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক আবদুস সাত্তার এবং একটি ট্রলারের প্রতিনিধি আনসারুল হক।
আটক ব্যক্তিদের ফিরিয়ে আনতে দ্বিপক্ষীয় তৎপরতার মধ্যে জানা গেছে, বাংলাদেশে আটক ৯৫ ভারতীয় জেলের মুক্তির বিনিময়ে এ দেশের ৮০ জেলেকে ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক আব্দুস ছাত্তার আজ শনিবার বলেন, ভারতে আটক দুই ট্রলারের ৮০ কর্মীর রসদের মজুত ফুরিয়ে আসায় তাঁদের কাছে খাবার পৌঁছানোর চেষ্টা চলছে। তাঁদের উদ্ধারে জোর তৎপরতা চলছে বলেও জানান তিনি।
আব্দুস ছাত্তার জানান, সম্প্রতি বাংলাদেশের জলসীমায় অবৈধভাবে মাছ ধরার সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক ৯৫ জন ভারতীয় জেলে এ দেশের কারাগারে রয়েছেন। গত ১৪ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বরের মধ্যে তাঁদের আটক করা হয়। মূলত তাঁদের ছাড়িয়ে নিতে চাপ দিতেই ভারতীয় কোস্ট গার্ড বাংলাদেশি নাবিক ও জেলেদের ধরে নিয়ে গেছে।
৯ ডিসেম্বর বেলা ১১টার দিকে খুলনার মোংলা বন্দরের হিরণ পয়েন্টের অদূরে ফেয়ারওয়ে বয়াসংলগ্ন এলাকা থেকে বাংলাদেশি ট্রলার দুটিকে আটক করে ভারতীয় এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।
এ বিষয়ে এফভি মেঘনা-৫ জাহাজের মালিক বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রো লিমিটেডের ম্যানেজার (অপারেশন) আনসারুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশে আটক জেলেদের মুক্তির বিনিময়ে ৮০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দিয়েছে ভারতীয় পক্ষ। এর মধ্যে দুই ট্রলারের খাবার ফুরিয়ে এসেছে। স্থানীয়ভাবে আটকদের খাবার সরবরাহ করার কাজ চলছে বলেও জানান আনসারুল হক।
এদিকে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর মো. মাকসুদ আলম বলেছেন, বাংলাদেশি নাবিক ও জেলেসহ ৮০ জনকে আটকের ঘটনায় দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কূটনৈতিক তৎপরতা চলছে।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বাংলাদেশে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর থেকে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সম্পর্কে কিছুটা টানাপোড়েন চলছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই দুই ট্রলারসহ ৮০ জেলেকে বাংলাদেশের ভেতর থেকে ভারতীয় কোস্ট গার্ডের ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটল। ভারতীয় কোস্ট গার্ড বাংলাদেশের নৌযান দুটি ভারতের জলসীমায় গিয়ে মাছ ধরছিল বলে দাবি করলেও তথ্যপ্রমাণ বলছে, ওই জেলেরা বাংলাদেশের সমুদ্রসীমাতেই অবস্থান করছিলেন।
অপহরণ করা বাংলাদেশি ট্রলারগুলো হচ্ছে এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২। অপহরণকালে এফভি মেঘনা-৫ জাহাজে ৩৭ জন নাবিক ও জেলে এবং ১০০ টন মাছ ছিল। অন্যদিকে এফভি লায়লা-২ ট্রলারে ছিল ৪৩ জন নাবিক ও জেলে এবং ৮ টন মাছ।
ভারতীয় কোস্ট গার্ড ধরে নিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশের ৮০ নাবিক ও জেলেসহ দুটি মাছ ধরা ট্রলার এখনো ওডিশার পারাদ্বীপ উপকূলে নোঙর করা রয়েছে। ট্রলার দুটিতে যে খাবার আছে, তা দিয়ে আটক কর্মীদের আগামীকাল রোববার পর্যন্ত চলবে বলে জানিয়েছেন সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক আবদুস সাত্তার এবং একটি ট্রলারের প্রতিনিধি আনসারুল হক।
আটক ব্যক্তিদের ফিরিয়ে আনতে দ্বিপক্ষীয় তৎপরতার মধ্যে জানা গেছে, বাংলাদেশে আটক ৯৫ ভারতীয় জেলের মুক্তির বিনিময়ে এ দেশের ৮০ জেলেকে ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক আব্দুস ছাত্তার আজ শনিবার বলেন, ভারতে আটক দুই ট্রলারের ৮০ কর্মীর রসদের মজুত ফুরিয়ে আসায় তাঁদের কাছে খাবার পৌঁছানোর চেষ্টা চলছে। তাঁদের উদ্ধারে জোর তৎপরতা চলছে বলেও জানান তিনি।
আব্দুস ছাত্তার জানান, সম্প্রতি বাংলাদেশের জলসীমায় অবৈধভাবে মাছ ধরার সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক ৯৫ জন ভারতীয় জেলে এ দেশের কারাগারে রয়েছেন। গত ১৪ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বরের মধ্যে তাঁদের আটক করা হয়। মূলত তাঁদের ছাড়িয়ে নিতে চাপ দিতেই ভারতীয় কোস্ট গার্ড বাংলাদেশি নাবিক ও জেলেদের ধরে নিয়ে গেছে।
৯ ডিসেম্বর বেলা ১১টার দিকে খুলনার মোংলা বন্দরের হিরণ পয়েন্টের অদূরে ফেয়ারওয়ে বয়াসংলগ্ন এলাকা থেকে বাংলাদেশি ট্রলার দুটিকে আটক করে ভারতীয় এলাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।
এ বিষয়ে এফভি মেঘনা-৫ জাহাজের মালিক বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রো লিমিটেডের ম্যানেজার (অপারেশন) আনসারুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশে আটক জেলেদের মুক্তির বিনিময়ে ৮০ বাংলাদেশিকে ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দিয়েছে ভারতীয় পক্ষ। এর মধ্যে দুই ট্রলারের খাবার ফুরিয়ে এসেছে। স্থানীয়ভাবে আটকদের খাবার সরবরাহ করার কাজ চলছে বলেও জানান আনসারুল হক।
এদিকে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর মো. মাকসুদ আলম বলেছেন, বাংলাদেশি নাবিক ও জেলেসহ ৮০ জনকে আটকের ঘটনায় দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কূটনৈতিক তৎপরতা চলছে।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বাংলাদেশে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর থেকে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে সম্পর্কে কিছুটা টানাপোড়েন চলছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেই দুই ট্রলারসহ ৮০ জেলেকে বাংলাদেশের ভেতর থেকে ভারতীয় কোস্ট গার্ডের ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটল। ভারতীয় কোস্ট গার্ড বাংলাদেশের নৌযান দুটি ভারতের জলসীমায় গিয়ে মাছ ধরছিল বলে দাবি করলেও তথ্যপ্রমাণ বলছে, ওই জেলেরা বাংলাদেশের সমুদ্রসীমাতেই অবস্থান করছিলেন।
অপহরণ করা বাংলাদেশি ট্রলারগুলো হচ্ছে এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২। অপহরণকালে এফভি মেঘনা-৫ জাহাজে ৩৭ জন নাবিক ও জেলে এবং ১০০ টন মাছ ছিল। অন্যদিকে এফভি লায়লা-২ ট্রলারে ছিল ৪৩ জন নাবিক ও জেলে এবং ৮ টন মাছ।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা সদরে দোকানে মোবাইলে চার্জ দেওয়া নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার বিকেল ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত উপজেলার থানার সদর পয়েন্টে চলে এই সংর্ঘষ।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা রেলওয়ে স্টেশনের ডিজিটাল স্ক্রিনে পতিত আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও শেখ হাসিনাকে নিয়ে প্রচারণার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিক্ষোভের মুখে আসলাম হোসেন সেন্টু নামের একজনকে আটক করেছে পুলিশ
১ ঘণ্টা আগেফেনীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় সোনাগাজী পৌর যুবলীগের সভাপতি নাসির উদ্দিন অপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে একটি বিদেশি পিস্তল ও ছয় রাউন্ড গুলিসহ তিন যুবককে আটক করেছে দৌলতপুর থানা-পুলিশ। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের জয়রামপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে