নুরুল আলম, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)
মিরসরাই সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মার্কেটে দোকান বরাদ্দের জন্য টাকা দিয়েও দোকান বুঝে পায়নি ৫৬ ব্যবসায়ী। ভুক্তভোগীরা ৬ বছর ধরে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়ে আসছেন। এরই ভিত্তিতে আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় স্কুল কার্যালয়ে ভুক্তভোগীদের সঙ্গে বৈঠক করবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কর্তৃক গঠিত ৩ সদস্যের উপকমিটি।
উপকমিটির সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, দোকানের জন্য টাকা দেওয়ার পর ৭ বছরেও যারা বরাদ্দ পায়নি তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের দোকান বরাদ্দ নিশ্চিত করতে উপকমিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর সুপারিশ করবে। এ বিষয়ে সকল আবেদনকারীদের অংশগ্রহণে বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) বিকেল ৩টায় বিদ্যালয় মিলনায়তনে একটি সভার আয়োজন করা হয়েছে।
জানা যায়, ২০১৩ সালে মিরসরাই মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের দক্ষিণ পূর্ব সীমানায় উপজেলা সড়কে দক্ষিণ ও পূর্বমুখী তিন তলা বিশিষ্ট মার্কেট নির্মাণের কাজ শুরু করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ২০১৬ সালের জুন মাসে মার্কেটের ১০৪টি দোকানের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ১০৪টি দোকানের মধ্যে ৯৯টি দোকান বরাদ্দের জন্য টাকা জমা দেয় ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে নিচতলায় ৩৮টি দোকানের মধ্যে ২৬টি, দ্বিতীয় তলায় ৩৬টি দোকানের মধ্যে ১৬টি, তৃতীয় তলায় ৩০টি দোকানের মধ্যে ১টি দোকান বরাদ্দ দেয় স্কুল কমিটি।
সব মিলে ৪৩ জন ব্যবসায়ী দোকান বরাদ্দ পেলেও ৫৬ জন এখনো দোকান পায়নি। এ নিয়ে গ্রাহকেরা বারবার স্কুল কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করলেও দোকান পায়নি। ২০১৬ সালে স্কুলটি জাতীয়করণের পর চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি হয়েছে বিদ্যালয়টির যাবতীয় কাজ দেখভালের দায়িত্ব পালন করে আসছেন মিরসরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। মার্কেটের দোকান পেতে টাকা বুকিং দিয়েও হয়রানির শিকার হওয়া ৫৬ জন ব্যবসায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেন।
আবেদনের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৩ সদস্যের একটি উপকমিটি গঠন করেন। যেখানে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আলতাফ হোসেনকে সদস্য করা হয়। এই উপকমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে মার্কেটে দোকানের জন্য যারা আবেদন করেছেন তাদের মধ্যে দোকান বরাদ্দ দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সচিব ও প্রধান শিক্ষক মো. মহি উদ্দিন জানান, সরকারিকরণের ফলে প্রশাসনিক জটিলতায় দোকান বরাদ্দের সময় বেশি লেগেছে। মার্কেটে এখনো যারা দোকান বরাদ্দ পাননি তাদের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি উপ-কমিটি গঠন করেছেন। আশা করছি শীঘ্রই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
মিরসরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিনহাজুর রহমান বলেন, এত দিন ব্যবসায়ীরা দোকানের জন্য টাকা জমা দিয়ে দোকান না পাওয়া দুঃখজনক। উপকমিটি সকল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পরামর্শ করে জানালে আমি দ্রুত জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে দোকান বরাদ্দের ব্যবস্থা করব।
মিরসরাই সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মার্কেটে দোকান বরাদ্দের জন্য টাকা দিয়েও দোকান বুঝে পায়নি ৫৬ ব্যবসায়ী। ভুক্তভোগীরা ৬ বছর ধরে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়ে আসছেন। এরই ভিত্তিতে আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় স্কুল কার্যালয়ে ভুক্তভোগীদের সঙ্গে বৈঠক করবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কর্তৃক গঠিত ৩ সদস্যের উপকমিটি।
উপকমিটির সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, দোকানের জন্য টাকা দেওয়ার পর ৭ বছরেও যারা বরাদ্দ পায়নি তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের দোকান বরাদ্দ নিশ্চিত করতে উপকমিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর সুপারিশ করবে। এ বিষয়ে সকল আবেদনকারীদের অংশগ্রহণে বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) বিকেল ৩টায় বিদ্যালয় মিলনায়তনে একটি সভার আয়োজন করা হয়েছে।
জানা যায়, ২০১৩ সালে মিরসরাই মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের দক্ষিণ পূর্ব সীমানায় উপজেলা সড়কে দক্ষিণ ও পূর্বমুখী তিন তলা বিশিষ্ট মার্কেট নির্মাণের কাজ শুরু করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ২০১৬ সালের জুন মাসে মার্কেটের ১০৪টি দোকানের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ১০৪টি দোকানের মধ্যে ৯৯টি দোকান বরাদ্দের জন্য টাকা জমা দেয় ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে নিচতলায় ৩৮টি দোকানের মধ্যে ২৬টি, দ্বিতীয় তলায় ৩৬টি দোকানের মধ্যে ১৬টি, তৃতীয় তলায় ৩০টি দোকানের মধ্যে ১টি দোকান বরাদ্দ দেয় স্কুল কমিটি।
সব মিলে ৪৩ জন ব্যবসায়ী দোকান বরাদ্দ পেলেও ৫৬ জন এখনো দোকান পায়নি। এ নিয়ে গ্রাহকেরা বারবার স্কুল কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করলেও দোকান পায়নি। ২০১৬ সালে স্কুলটি জাতীয়করণের পর চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি হয়েছে বিদ্যালয়টির যাবতীয় কাজ দেখভালের দায়িত্ব পালন করে আসছেন মিরসরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। মার্কেটের দোকান পেতে টাকা বুকিং দিয়েও হয়রানির শিকার হওয়া ৫৬ জন ব্যবসায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেন।
আবেদনের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৩ সদস্যের একটি উপকমিটি গঠন করেন। যেখানে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আলতাফ হোসেনকে সদস্য করা হয়। এই উপকমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে মার্কেটে দোকানের জন্য যারা আবেদন করেছেন তাদের মধ্যে দোকান বরাদ্দ দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সচিব ও প্রধান শিক্ষক মো. মহি উদ্দিন জানান, সরকারিকরণের ফলে প্রশাসনিক জটিলতায় দোকান বরাদ্দের সময় বেশি লেগেছে। মার্কেটে এখনো যারা দোকান বরাদ্দ পাননি তাদের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি উপ-কমিটি গঠন করেছেন। আশা করছি শীঘ্রই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
মিরসরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিনহাজুর রহমান বলেন, এত দিন ব্যবসায়ীরা দোকানের জন্য টাকা জমা দিয়ে দোকান না পাওয়া দুঃখজনক। উপকমিটি সকল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পরামর্শ করে জানালে আমি দ্রুত জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে দোকান বরাদ্দের ব্যবস্থা করব।
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
২ ঘণ্টা আগেহালদা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র। এখানে প্রজনন মৌসুমে রুই, কাতল, মৃগেল, কালিবাউশসহ মিঠাপানির সব মাছ ডিম দেয়। হালদার রেণুর কদর সারা দেশে। হালদার পোনা মাছচাষির কাছে অমূল্য সম্পদ। তবে অবৈধ বালু উত্তোলনসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণে ৮৭ প্রজাতির মাছের অভয়ারণ্য হালদা আজ সংকটে। বলা চলে হ
২ ঘণ্টা আগেনোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা না দেওয়াসহ বিভিন্ন সংকট দেখা দিয়েছে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে। এদিকে সরবরাহ তালিকায় বরাদ্দ থাকলেও ওষুধ না দেওয়া, হাসপাতালে পর্যাপ্ত শয্যা না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ করছেন রোগীরা।
২ ঘণ্টা আগেযশোরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন অন্তত ১১টি সড়কের কার্পেটিংয়ের কাজ বছরের পর বছর ফেলে রেখেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এসব সড়কের কাজ কয়েক বছর আগে শুরু হলেও শেষ করতে পারেনি তারা। ৪ থেকে ৫ বছরে অধিকাংশ সড়কের কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে