নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানার কোর্টহিল সড়কে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ১৭টি দোকান উচ্ছেদ করেছে জেলা প্রশাসন। সেখানে থাকা এসব দোকানের কোনো কোনোটি প্রায় ৪০ বছর পুরোনো। ব্যবসায়ীরা বলছেন, উচ্ছেদ করা হলেও তাঁদের কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি। এখন তাঁরা ক্ষতিপূরণ বা পুনর্বাসনের দাবি তুলেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবকিছু নিয়ম মেনে আমরা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি। আজকে ১৭টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। সেখানে থাকা আরও কী কী অবৈধ স্থাপনা রয়েছে, সেগুলো নিরূপণ করে অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
তিনি বলেন, সরকারি খাস জমিতে এই ১৭ টির মতো ছোট-বড় দোকান গড়ে উঠেছিল। এই জমিতে প্রায় ১৪ দশমিক ৩৬ শতক সরকারি জায়গা রয়েছে। যে জায়গাগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ স্থাপনাগুলো ছিল।
কোর্টহিলের পাশেই জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়সহ আদালত প্রাঙ্গণ রয়েছে। এখানে উঠানামার যে রাস্তাটি রয়েছে সেটি খুবই সরু। যার কারণে স্থাপনাগুলো প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে, চলতে ফিরতে অসুবিধা হচ্ছে। উদ্ধারকৃত জায়গায় ওয়াশ ব্লক স্থাপন, বসার স্থান নির্মাণ ও জনসাধারণের চলাচলের পথ প্রশস্ত করা হবে।
উচ্ছেদ হওয়া একটি দোকানের মালিক মো. সেলিম উদ্দিন। তাঁর ফটোকপির দোকান ছিল। প্রায় ৪০ বছর ধরে তাঁর এই দোকানটি এখানে পরিচালনা করে আসছিলেন তিনি।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দোকানটি ৪০ বছর আগে বাবা স্থাপন করেন। আমাদের লাইসেন্স আছে। কিন্তু ক্ষতিপূরণ না দিয়ে আমাদের উচ্ছেদ করা হলো। আমাদের দাবি, যাতে আমাদের পুনর্বাসন করে।’
উচ্ছেদ অভিযানে পুলিশের ৩০ জন পুলিশ সদস্য, পিডিবির প্রকৌশলী ও টেকনিশিয়ান, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশনের প্রকৌশলী ও টেকনিশিয়ান এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের টিম উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানার কোর্টহিল সড়কে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ১৭টি দোকান উচ্ছেদ করেছে জেলা প্রশাসন। সেখানে থাকা এসব দোকানের কোনো কোনোটি প্রায় ৪০ বছর পুরোনো। ব্যবসায়ীরা বলছেন, উচ্ছেদ করা হলেও তাঁদের কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি। এখন তাঁরা ক্ষতিপূরণ বা পুনর্বাসনের দাবি তুলেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবকিছু নিয়ম মেনে আমরা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছি। আজকে ১৭টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। সেখানে থাকা আরও কী কী অবৈধ স্থাপনা রয়েছে, সেগুলো নিরূপণ করে অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
তিনি বলেন, সরকারি খাস জমিতে এই ১৭ টির মতো ছোট-বড় দোকান গড়ে উঠেছিল। এই জমিতে প্রায় ১৪ দশমিক ৩৬ শতক সরকারি জায়গা রয়েছে। যে জায়গাগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ স্থাপনাগুলো ছিল।
কোর্টহিলের পাশেই জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়সহ আদালত প্রাঙ্গণ রয়েছে। এখানে উঠানামার যে রাস্তাটি রয়েছে সেটি খুবই সরু। যার কারণে স্থাপনাগুলো প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে, চলতে ফিরতে অসুবিধা হচ্ছে। উদ্ধারকৃত জায়গায় ওয়াশ ব্লক স্থাপন, বসার স্থান নির্মাণ ও জনসাধারণের চলাচলের পথ প্রশস্ত করা হবে।
উচ্ছেদ হওয়া একটি দোকানের মালিক মো. সেলিম উদ্দিন। তাঁর ফটোকপির দোকান ছিল। প্রায় ৪০ বছর ধরে তাঁর এই দোকানটি এখানে পরিচালনা করে আসছিলেন তিনি।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দোকানটি ৪০ বছর আগে বাবা স্থাপন করেন। আমাদের লাইসেন্স আছে। কিন্তু ক্ষতিপূরণ না দিয়ে আমাদের উচ্ছেদ করা হলো। আমাদের দাবি, যাতে আমাদের পুনর্বাসন করে।’
উচ্ছেদ অভিযানে পুলিশের ৩০ জন পুলিশ সদস্য, পিডিবির প্রকৌশলী ও টেকনিশিয়ান, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশনের প্রকৌশলী ও টেকনিশিয়ান এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের টিম উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৭ মিনিট আগেঘূর্ণিঝড় মিধিলির সময় বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ট্রলারসহ নিখোঁজ বরগুনার পাথরঘাটার ২৫ জেলে এক বছরেও ফেরেননি। তাঁরা আদৌ বেঁচে আছেন কি-না, জানেন না স্বজনেরা। তবু প্রিয়জনের আশায় বুক বেঁধে নীরব অপেক্ষায় দিন কাটছে এসব জেলের পরিবারের সদস্যদের।
১৮ মিনিট আগেঅধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কি না, সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
১ ঘণ্টা আগে