নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
শোভা রানী নাথ (৬০)। করোনায় আক্রান্ত হয়ে রোববার সকালে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে মারা যান। ভয়ে তাঁর দুই ছেলে কিংবা স্বজনের কেউ এগিয়ে আসেননি মরদেহ সৎকারে। পরে খবর দেওয়া হয় গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশকে। খবর পেয়ে জেনারেল হাসপাতাল থেকে মরদেহ নিয়ে রওনা হন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে মরদেহের গোসল দেন এ কমিটির নারী সদস্যরা।
শোভা রানীর বাড়ি জেলার মিরসরাই উপজেলার বড়তাকিয়ার ১১ নম্বর মগাদিয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়ায়। সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম থেকে মরদেহ নিয়ে রওনা হন গাউসিয়া কমিটির সদস্যরা। বেলা ১১টায় মরদেহ নিয়ে এলাকায় পৌঁছালে তৈরি হয় নতুন বিপত্তি। করোনা ছড়ানোর আতঙ্কে মরদেহ এলাকায় প্রবেশ করতে দিতে রাজি নন প্রতিবেশী ও এলাকাবাসীর কেউ কেউ। তাঁরা অ্যাম্বুলেন্স ঘিরে ধরে মরদেহ নামাতে বাধা দেন।
এ সময় সেখানে উপস্থিত হন মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড গাউসিয়া কমিটি ও মিরসরাই উপজেলার শ্মশান সংস্কার ও সৎকার কমিটি। তারপর বাধাদানকারীদের সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টা চলে বাগ্বিতণ্ডা।
সীতাকুণ্ড গাউসিয়া কমিটির টিম লিডার মামুনুর রশীদ বলেন, `খুব অমানবিক দৃশ্য। মরদেহ নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি দুই ঘণ্টা। যেখানে এমন কাজে সবাই আমাদের সহায়তা করার কথা, সেখানে আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। আমরা এটা কল্পনাও করিনি। আমরা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছি। অথচ সারা বছর যাঁদের সঙ্গে উনি চলাফেরা করলেন, মৃত্যুর পর তাঁকেই ফেলে গেলেন তাঁরা। পরে অবশ্য অনেক বুঝিয়ে আমরা তাঁদের রাজি করাই। পরে মরদেহ সৎকার করি।'
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার বলেন, ‘আমাদের কাছে ধর্ম বড় কথা নয়, মানুষের পরিচয় বড়। আমরা খবর পেলেই যে কারও মরদেহ যার যার ধর্মমতে দাফন বা সৎকার করছি। আমরা মনে করি, আমাদের দেখে অন্যরাও এগিয়ে আসবে।’
শোভা রানী নাথ (৬০)। করোনায় আক্রান্ত হয়ে রোববার সকালে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে মারা যান। ভয়ে তাঁর দুই ছেলে কিংবা স্বজনের কেউ এগিয়ে আসেননি মরদেহ সৎকারে। পরে খবর দেওয়া হয় গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশকে। খবর পেয়ে জেনারেল হাসপাতাল থেকে মরদেহ নিয়ে রওনা হন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে মরদেহের গোসল দেন এ কমিটির নারী সদস্যরা।
শোভা রানীর বাড়ি জেলার মিরসরাই উপজেলার বড়তাকিয়ার ১১ নম্বর মগাদিয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়ায়। সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম থেকে মরদেহ নিয়ে রওনা হন গাউসিয়া কমিটির সদস্যরা। বেলা ১১টায় মরদেহ নিয়ে এলাকায় পৌঁছালে তৈরি হয় নতুন বিপত্তি। করোনা ছড়ানোর আতঙ্কে মরদেহ এলাকায় প্রবেশ করতে দিতে রাজি নন প্রতিবেশী ও এলাকাবাসীর কেউ কেউ। তাঁরা অ্যাম্বুলেন্স ঘিরে ধরে মরদেহ নামাতে বাধা দেন।
এ সময় সেখানে উপস্থিত হন মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড গাউসিয়া কমিটি ও মিরসরাই উপজেলার শ্মশান সংস্কার ও সৎকার কমিটি। তারপর বাধাদানকারীদের সঙ্গে প্রায় দুই ঘণ্টা চলে বাগ্বিতণ্ডা।
সীতাকুণ্ড গাউসিয়া কমিটির টিম লিডার মামুনুর রশীদ বলেন, `খুব অমানবিক দৃশ্য। মরদেহ নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি দুই ঘণ্টা। যেখানে এমন কাজে সবাই আমাদের সহায়তা করার কথা, সেখানে আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। আমরা এটা কল্পনাও করিনি। আমরা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছি। অথচ সারা বছর যাঁদের সঙ্গে উনি চলাফেরা করলেন, মৃত্যুর পর তাঁকেই ফেলে গেলেন তাঁরা। পরে অবশ্য অনেক বুঝিয়ে আমরা তাঁদের রাজি করাই। পরে মরদেহ সৎকার করি।'
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার বলেন, ‘আমাদের কাছে ধর্ম বড় কথা নয়, মানুষের পরিচয় বড়। আমরা খবর পেলেই যে কারও মরদেহ যার যার ধর্মমতে দাফন বা সৎকার করছি। আমরা মনে করি, আমাদের দেখে অন্যরাও এগিয়ে আসবে।’
সড়কের পাশে একটি কাচের শোকেসে নানা রকম মুখরোচক খাবার। পাশেই বড় চুলায় বসানো কড়াইয়ে গরম তেলে ভাজা বা ভুনা হচ্ছে নানা পদ। সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে। সামনে কেনার জন্য ভিড় নানা বয়সী রোজাদারের।
৩ ঘণ্টা আগেহালদা দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র। এখানে প্রজনন মৌসুমে রুই, কাতল, মৃগেল, কালিবাউশসহ মিঠাপানির সব মাছ ডিম দেয়। হালদার রেণুর কদর সারা দেশে। হালদার পোনা মাছচাষির কাছে অমূল্য সম্পদ। তবে অবৈধ বালু উত্তোলনসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণে ৮৭ প্রজাতির মাছের অভয়ারণ্য হালদা আজ সংকটে। বলা চলে হ
৩ ঘণ্টা আগেনোংরা ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা না দেওয়াসহ বিভিন্ন সংকট দেখা দিয়েছে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে। এদিকে সরবরাহ তালিকায় বরাদ্দ থাকলেও ওষুধ না দেওয়া, হাসপাতালে পর্যাপ্ত শয্যা না থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগ করছেন রোগীরা।
৩ ঘণ্টা আগেযশোরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন অন্তত ১১টি সড়কের কার্পেটিংয়ের কাজ বছরের পর বছর ফেলে রেখেছে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এসব সড়কের কাজ কয়েক বছর আগে শুরু হলেও শেষ করতে পারেনি তারা। ৪ থেকে ৫ বছরে অধিকাংশ সড়কের কাজ হয়েছে মাত্র ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগে