চবি সংবাদদাতা
কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে ‘সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম নগরীর সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ও চবি অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাতে তীব্র যানজটের পাশাপাশি চট্টগ্রাম-ঢাকা ও চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
আজ বুধবার পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বেলা সাড়ে ১১টা থেকে কোটা সংস্কারের এক দফা বাস্তবায়নে নগরীর দেওয়ানহাট ওভারব্রিজের নিচে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেওয়ানহাট ওভারব্রিজ থেকে শিক্ষার্থীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে এক দল রেলপথ ও আরেক দল সড়ক অবরোধ করে। তাতে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি আটকা পড়ে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (১২টা ১৮ মিনিট) ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
দেওয়ানহাট মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ‘একাত্তরের পথ ধরো, বাংলা ব্লকেড সফল করো’, ‘ব্লকেড ব্লকেড, বাংলা ব্লকেড’, ‘দফা এক দাবি এক, কোটা নট কাম ব্যাক’, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ,’ ‘আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
শুরুতে চার দফা দাবিতে আন্দোলন করলেও বর্তমানে এক দফা দাবি বাস্তবায়নে অনড় শিক্ষার্থীরা। দাবিটি হলো, সরকারি চাকরির সব গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে সংবিধানে উল্লিখিত অনগ্রসর গোষ্ঠী ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের জন্য কোটাকে ন্যায্যতার ভিত্তিতে ন্যূনতম পর্যায়ে এনে সংসদে আইন পাস করে কোটা পদ্ধতিকে সংস্কার করতে হবে।
আন্দোলনে আসা এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘মেধাবীদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে আমরা অংশগ্রহণ করেছি। কোটা বৈষম্যের কারণে মেধাবীদের জন্য সব রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। আমরা মেধাবী দিয়ে পরিচালিত একটি স্মার্ট বাংলাদেশ দেখতে চাই।’
‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর চবি সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ বলেন, ‘আমরা কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চবি ও অধিভুক্ত সব কলেজের শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে চট্টগ্রামে সকাল-সন্ধ্যা সড়ক ও রেলপথ অবরোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের অবরোধ কার্যক্রম সূর্যাস্ত পর্যন্ত চলবে। দাবি আদায় না হলে সামনে আরও কঠোর কর্মসূচি আসবে।’
কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে ‘সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম নগরীর সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ও চবি অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাতে তীব্র যানজটের পাশাপাশি চট্টগ্রাম-ঢাকা ও চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
আজ বুধবার পূর্বঘোষণা অনুযায়ী বেলা সাড়ে ১১টা থেকে কোটা সংস্কারের এক দফা বাস্তবায়নে নগরীর দেওয়ানহাট ওভারব্রিজের নিচে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দেওয়ানহাট ওভারব্রিজ থেকে শিক্ষার্থীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে এক দল রেলপথ ও আরেক দল সড়ক অবরোধ করে। তাতে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি আটকা পড়ে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (১২টা ১৮ মিনিট) ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
দেওয়ানহাট মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ‘একাত্তরের পথ ধরো, বাংলা ব্লকেড সফল করো’, ‘ব্লকেড ব্লকেড, বাংলা ব্লকেড’, ‘দফা এক দাবি এক, কোটা নট কাম ব্যাক’, ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ,’ ‘আঠারোর হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘মুক্তিযুদ্ধের বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
শুরুতে চার দফা দাবিতে আন্দোলন করলেও বর্তমানে এক দফা দাবি বাস্তবায়নে অনড় শিক্ষার্থীরা। দাবিটি হলো, সরকারি চাকরির সব গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে সংবিধানে উল্লিখিত অনগ্রসর গোষ্ঠী ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের জন্য কোটাকে ন্যায্যতার ভিত্তিতে ন্যূনতম পর্যায়ে এনে সংসদে আইন পাস করে কোটা পদ্ধতিকে সংস্কার করতে হবে।
আন্দোলনে আসা এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘মেধাবীদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াইয়ে আমরা অংশগ্রহণ করেছি। কোটা বৈষম্যের কারণে মেধাবীদের জন্য সব রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। আমরা মেধাবী দিয়ে পরিচালিত একটি স্মার্ট বাংলাদেশ দেখতে চাই।’
‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর চবি সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ বলেন, ‘আমরা কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চবি ও অধিভুক্ত সব কলেজের শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে চট্টগ্রামে সকাল-সন্ধ্যা সড়ক ও রেলপথ অবরোধের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের অবরোধ কার্যক্রম সূর্যাস্ত পর্যন্ত চলবে। দাবি আদায় না হলে সামনে আরও কঠোর কর্মসূচি আসবে।’
রাজধানীর জুরাইনে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে রাখা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় বেলা পৌনে ১২টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। পরে চালকেরা অবরোধ তুলে নিলে ৩ ঘণ্টা পর বেলা ৩টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
১০ মিনিট আগেপ্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, সংস্কৃতির নতুন রূপ হচ্ছে সিনেমা, যা সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রেখে চলেছে। সিনেমার মাধ্যমে একটি জাতিকে উজ্জীবিত করা যায়। তাই ভালো সিনেমা বিনির্মাণের বিকল্প নেই।
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে কক্সবাজারগামী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শাহ আমানত সেতুর টোলবক্সের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে পড়ে। এতে বাসটির সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে গেছে।
৪১ মিনিট আগেআহত শিক্ষার্থী সোহেলুল হক বলেন, “আমরা গিয়ে বলেছিলাম স্যার আমাদের জীবনটা বাঁচান স্যার। তিন বছরেও আপনি কিছু করতে পারেননি। আমরা এনওসি এনেছি। আপনি সাইন করে দেন। এনওসিতে লেখা ছিল, ‘আমরা যেহেতু ওদের নিবন্ধনের ব্যবস্থা করতে পারছি না। অন্য কোথাও পড়াশোনা করলে আমাদের আপত্তি নেই।’ এই এনওসিতে তিনি...
১ ঘণ্টা আগে