হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিয়েবাড়িতে বর-কনেকে একই মঞ্চে বিদায় দেওয়ার সময় সেলফি তোলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার রাতে হাতিয়ার আহম্মদ মিয়া বাজারের পাশে কনের বাড়িতে ঘটনাটি ঘটে। এতে কনের মাসহ ১১ জন আহত হয়েছেন।
জানা গেছে, সেলফি তোলার সময় এক নারীর সঙ্গে ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে বিপত্তি বাধে। শুরু হয় কথা-কাটাকাটি। একপর্যায়ে কথা-কাটাকাটি রূপ নেয় সংঘর্ষে। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ চলে। আহতদের হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। কনের মা কুলসুমা বেগমের এখনো জ্ঞান ফেরেনি।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন কনের মা কুলসুমা বেগম (৩৫), বরের ভাই মো. মিরাজ (৩৩), ইয়াসমিন আক্তার (৩০), সালমা আক্তার (২৮), মো. মুরাদ (৩০), মো. রুবেল (১৫), আনোয়ারা খাতুন (৭০)। আহতরা সবাই বর-কনের পারিবারিক আত্মীয়।
এ ঘটনায় স্থানীয়রা বলেন, 'তিন মাস আগে পারিবারিকভাবে বিবাহ হয় তাঁদের। বর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কামাল উদ্দিনের ছেলে মো. মিলন (২৫)। আর কনে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রাশেদ উদ্দিনের মেয়ে রাশেদা বেগম (১৯)। গতকাল বুধবার কনেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিয়ে যাওয়ার জন্য বরযাত্রী কনের বাড়িতে আসে।'
এ বিষয়ে বরের ভাই মিরাজ বলেন, 'বিয়েবাড়িতে উভয় পক্ষের আন্তরিকতায় খাওয়া-দাওয়া শেষ হয়। বিদায় নেওয়ার সময় বর-কনেকে একই মঞ্চে আনা হয়। এ সময় বরের সঙ্গে সেলফি তুলতে গিয়ে নারীদের কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে কনেপক্ষের কিছু উত্তেজিত লোক বরপক্ষের লোকজনের ওপর হামলা করে।'
হাতিয়া পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দিদারুল ইসলাম খান বলেন, 'সংঘর্ষের সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে লোকজন নিয়ে কনের বাড়িতে আমরা পৌঁছাই। উভয় পক্ষকে শান্ত করে আহতদের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানোর ব্যবস্থা করি।'
হাতিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, 'বিষয়টি আমি শুনেছি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।'
নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিয়েবাড়িতে বর-কনেকে একই মঞ্চে বিদায় দেওয়ার সময় সেলফি তোলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার রাতে হাতিয়ার আহম্মদ মিয়া বাজারের পাশে কনের বাড়িতে ঘটনাটি ঘটে। এতে কনের মাসহ ১১ জন আহত হয়েছেন।
জানা গেছে, সেলফি তোলার সময় এক নারীর সঙ্গে ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে বিপত্তি বাধে। শুরু হয় কথা-কাটাকাটি। একপর্যায়ে কথা-কাটাকাটি রূপ নেয় সংঘর্ষে। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ চলে। আহতদের হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। কনের মা কুলসুমা বেগমের এখনো জ্ঞান ফেরেনি।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন কনের মা কুলসুমা বেগম (৩৫), বরের ভাই মো. মিরাজ (৩৩), ইয়াসমিন আক্তার (৩০), সালমা আক্তার (২৮), মো. মুরাদ (৩০), মো. রুবেল (১৫), আনোয়ারা খাতুন (৭০)। আহতরা সবাই বর-কনের পারিবারিক আত্মীয়।
এ ঘটনায় স্থানীয়রা বলেন, 'তিন মাস আগে পারিবারিকভাবে বিবাহ হয় তাঁদের। বর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কামাল উদ্দিনের ছেলে মো. মিলন (২৫)। আর কনে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রাশেদ উদ্দিনের মেয়ে রাশেদা বেগম (১৯)। গতকাল বুধবার কনেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিয়ে যাওয়ার জন্য বরযাত্রী কনের বাড়িতে আসে।'
এ বিষয়ে বরের ভাই মিরাজ বলেন, 'বিয়েবাড়িতে উভয় পক্ষের আন্তরিকতায় খাওয়া-দাওয়া শেষ হয়। বিদায় নেওয়ার সময় বর-কনেকে একই মঞ্চে আনা হয়। এ সময় বরের সঙ্গে সেলফি তুলতে গিয়ে নারীদের কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে কনেপক্ষের কিছু উত্তেজিত লোক বরপক্ষের লোকজনের ওপর হামলা করে।'
হাতিয়া পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দিদারুল ইসলাম খান বলেন, 'সংঘর্ষের সংবাদ পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে লোকজন নিয়ে কনের বাড়িতে আমরা পৌঁছাই। উভয় পক্ষকে শান্ত করে আহতদের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানোর ব্যবস্থা করি।'
হাতিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, 'বিষয়টি আমি শুনেছি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।'
তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন এক দশক আগে। এই পদে চাকরি করে আক্ষরিক অর্থে ‘পাহাড়সম’ সম্পদ হয়েছে বান্দরবানের লামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর নাজমুল আলমের।
৩০ মিনিট আগেকুমিল্লার বুড়িচংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার পাঁচজন আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বাকশিমুল ইউনিয়নের কালিকাপুর রেল ক্রসিংয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৯ মিনিট আগেনাটোর–পাবনা মহাসড়কের কদিমচিলান এলাকায় বনপাড়া থেকে রাজাপুরগামী ব্যাটারিচালিত অটোভ্যানটিকে খুলনা থেকে নাটোরগামী ট্রাকে চাপা দেয়। এরপর ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিলাল আহমদ মুন্সী (৩৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাতে সিলেট নগরের শাহপরান এলাকার বাহুবলে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে