সন্দ্বীপ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায় মেঘনা নদীতে ধরা পড়েছে ১৫০ কেজি ওজনের একটি হাঙর। পরে সেটি কেটে বিক্রি করা হয়। শুক্রবার সকালে উপজেলার হরিশপুর ২ নম্বর ঘাটে জেলেরা মাছটি আনার পরপরই স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ীরা এটি ৪৫ হাজার টাকায় কিনে নেন। মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই মাছটি বিক্রি হয়ে যায়।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সন্দ্বীপ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা এমদাদুল হক। তিনি বলেন, ‘বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন, ২০১২ অনুসারে যেকোনো প্রজাতির হাঙর নিধন নিষিদ্ধ।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকালে জেলেদের জালে ১৫০ কেজি ওজনের হাঙরটি ধরা পড়ে। পরে হাঙরটি কেটে বিক্রি করে দেওয়া হয়। তবে কার জালে ধরা পড়েছে এবং এটি কারা কিনেছেন, তা জানা যায়নি।’
এমদাদুল হক বলেন, ‘এর আগে ৩ জানুয়ারি সন্দ্বীপ চ্যানেলে একটি ২০০ কেজি ওজনের বিশালাকৃতির শাপলাপাতা (শংকর) মাছ ধরা পড়ে। পরে সেটিকে ৪২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। এই বিষয়গুলো তদারকির দায়িত্ব বন বিভাগের বন্যপ্রাণী বিভাগের।’
মৎস্য বিভাগে কর্মরত একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাঙর, শাপলাপাতা মাছ, ডলফিনসহ বিপণ্ণ প্রজাতির প্রাণীদের সংরক্ষণ ও দেখভালের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বন বিভাগকে। কিন্তু তাদের কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। ফলে এ ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ হচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে মৎস্য বিভাগের পক্ষে অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হয় না।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিভাগ চট্টগ্রামের রেঞ্জ কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘শাপলাপাতা মাছ ও হাঙর ধরা সম্পূর্ণ বেআইনি। কেউ এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও ছয় মাসের কারাদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রয়েছে।’
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ চট্টগ্রামের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, শাপলাপাতা মাছ ও হাঙর ধরার বিষয়টি তিনি জানতেন না। কারণ, উপকূলীয় অঞ্চলে তাঁদের কোনো কার্যালয় নেই। তবে তাঁদের এসব বিষয়ে সহযোগিতা করার কথা উপকূলীয় বন বিভাগের। তাঁরাও বিষয়টি জানাননি। তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে উপকূলীয় বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তাকে জানাবেন।
এ ছাড়া এ ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে উপজেলা প্রশাসন চাইলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে পারেন।
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায় মেঘনা নদীতে ধরা পড়েছে ১৫০ কেজি ওজনের একটি হাঙর। পরে সেটি কেটে বিক্রি করা হয়। শুক্রবার সকালে উপজেলার হরিশপুর ২ নম্বর ঘাটে জেলেরা মাছটি আনার পরপরই স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ীরা এটি ৪৫ হাজার টাকায় কিনে নেন। মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই মাছটি বিক্রি হয়ে যায়।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সন্দ্বীপ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা এমদাদুল হক। তিনি বলেন, ‘বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন, ২০১২ অনুসারে যেকোনো প্রজাতির হাঙর নিধন নিষিদ্ধ।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজ সকালে জেলেদের জালে ১৫০ কেজি ওজনের হাঙরটি ধরা পড়ে। পরে হাঙরটি কেটে বিক্রি করে দেওয়া হয়। তবে কার জালে ধরা পড়েছে এবং এটি কারা কিনেছেন, তা জানা যায়নি।’
এমদাদুল হক বলেন, ‘এর আগে ৩ জানুয়ারি সন্দ্বীপ চ্যানেলে একটি ২০০ কেজি ওজনের বিশালাকৃতির শাপলাপাতা (শংকর) মাছ ধরা পড়ে। পরে সেটিকে ৪২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করা হয়। এই বিষয়গুলো তদারকির দায়িত্ব বন বিভাগের বন্যপ্রাণী বিভাগের।’
মৎস্য বিভাগে কর্মরত একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাঙর, শাপলাপাতা মাছ, ডলফিনসহ বিপণ্ণ প্রজাতির প্রাণীদের সংরক্ষণ ও দেখভালের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বন বিভাগকে। কিন্তু তাদের কোনো ধরনের ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। ফলে এ ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধ হচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে মৎস্য বিভাগের পক্ষে অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হয় না।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিভাগ চট্টগ্রামের রেঞ্জ কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘শাপলাপাতা মাছ ও হাঙর ধরা সম্পূর্ণ বেআইনি। কেউ এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও ছয় মাসের কারাদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রয়েছে।’
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ চট্টগ্রামের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, শাপলাপাতা মাছ ও হাঙর ধরার বিষয়টি তিনি জানতেন না। কারণ, উপকূলীয় অঞ্চলে তাঁদের কোনো কার্যালয় নেই। তবে তাঁদের এসব বিষয়ে সহযোগিতা করার কথা উপকূলীয় বন বিভাগের। তাঁরাও বিষয়টি জানাননি। তিনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে উপকূলীয় বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তাকে জানাবেন।
এ ছাড়া এ ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে উপজেলা প্রশাসন চাইলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে পারেন।
নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযানে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ৩৩ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত ১২টা থেকে বুধবার (৫ মার্চ) রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ মিনিট আগেচাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিঠামইন উপজেলা যুবদলের সভাপতি নৌশাদ শিকদারকে মারধর করেছে শহীদ জিয়া পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল ও জিয়া প্রজন্ম দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবের নেতৃত্বে ১০-১২ জন ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে মিঠামইন উপজেলার মিঠামইন বাজারের শিকদার গেস্টহাউসের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
৮ মিনিট আগেখাম ছাড়া নারী দিবসের চিঠি দেওয়ায় ফরিদপুরের সালথা উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা ডলির ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন জামায়াতের এক কর্মী। এমনকি ওই কর্মকর্তাকে সালথা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আজ বৃহস্পতিবার মহিলা কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে এ কথা বলেন ওয়ালি উজ জামান নামের এক ব্যক্তি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে ব্যবসায়ী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যার ঘটনায় আরাফাত মামুন ও বিপ্লব বড়ুয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে আরাফাত মামুন রাউজানে যুবদলের নেতা হিসেবে পরিচিত। বিএনপির সক্রিয় রাজনীতি করলেও তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
১ ঘণ্টা আগে