চট্টগ্রাম-১৪: নির্বাচনী সহিংসতায় ওসিসহ আহত ৩০, গুলিবিদ্ধ ৪ 

চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২১: ১১
আপডেট : ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২১: ১৭

চট্টগ্রাম-১৪ আসনের চন্দনাইশে নির্বাচনী সহিংসতায় পৃথক ঘটনায় ৩০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, এক কনস্টেবল আহতসহ ৪ জন ভোটার গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আহতদের স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। 

উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সংঘর্ষে আহত ব্যক্তিরা হলেন চন্দনাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন মুছা (৫৬), কনস্টেবল মো. আরফাত হোসেন (২৫), পুলিশের গাড়িচালক যথাক্রমে নুর হোসেন (৩৮), বাপ্পি দাশ (২১), গুলিবিদ্ধ গাছবাড়িয়ার আমিনুল হক (২৩), আমিনুল্লাহ মেজবাহ (২৮), মধ্যম চন্দনাইশের মো. নোমান (২১), পৌরসভার সিকদারপাড়ার আতিকুর রহমান (১৯), মোহাম্মদপুরের আমিনুল ইসলাম চৌধুরী কায়সার (৪০), দক্ষিণ হারলার সাইমন ইসলাম (২০), হারলার মো. তানজীদ (১৯), হাশিমপুরের চেয়ারম্যান খোরশেদ বিন ইসহাক (৫২), মো. আসিফ (২৪), জোয়ারার জুয়েল সরকার (২৮), পাঠানদন্ডির শরফুদ্দীন চৌধুরী কাজল (৩৫), আলাউদ্দীন (৩৫), চন্দনাইশ চৌধুরী পাড়ার গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি শেখ টিপু চৌধুরী (৬০), মো. জলিস (২৫), দোহাজারীর মুক্তিযোদ্ধা জাফর আলী হিরু (৭৫), মাহাবুব আলম (২৮), আরিফুল ইসলাম (২০), ভুট্টো খান (৫০), রাজিব নাথ (৩২), কালিয়াইশের নজরুল ইসলাম মুন্না (২৬), মো. মিজান (৩৩), নারায়ণ চৌধুরী (৫৪), সাতবাড়িয়া হাজিরপাড়ার মো. মিজানুল করিম (২৮), মোহাম্মদখালীর আবদুল্লাহ আল নোমান (২৪), খাগরিয়ার মো. পারভেজ (২৪) এবং মোহাম্মদ মুন্না (৩২)।  

আহতদেরকে চন্দনাইশ ও দোহাজারী হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গুলিবিদ্ধ আতিকুর রহমান ও নজরুল ইসলাম মুন্নাকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। 

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা বেগম বলেছেন, বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত