আব্বাছ হোসেন, লক্ষ্মীপুর
লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন। তিনি জেলা পরিষদ ও সদর উপজেলার চররমনী মোহন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য। খাসজমি ও ঘাট দখল এবং চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এসব ঘটনার প্রতিবাদ করে নির্যাতন, হামলা, মামলার শিকার হয়েছেন অনেকে। এমনকি তাঁর বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতন থেকে বাদ যাননি নিজ সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও।
এ ছাড়া ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও গুলি চালিয়ে চার শিক্ষার্থীকে হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে আলমগীরের বিরুদ্ধে। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে আছেন তিনি।
স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর শহরসহ বিভিন্ন স্থানে বহুতল বাড়ি ও কয়েক একর জমি রয়েছে আলমগীর হোসেনের। চর মেঘাতে কয়েক শ একর খাসজমি দখল করে পাঁচ শতাধিক মহিষ লালন-পালন করছেন। এ ছাড়া মজুচৌধুরীর হাটে রয়েছে তাঁর অবৈধ বালু ব্যবসা। বর্তমানে তিনি শতকোটি টাকার মালিক বলে বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে। তাঁর সম্পদ অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রতি দাবি জানান ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও স্থানীয়রা।
মজুচৌধুরীর হাট এলাকার বেশ কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দলীয় ও স্থানীয় সরকারের ক্ষমতার প্রভাবে আলমগীর হোসেন খাসজমি ও ঘাট দখল-বাণিজ্য, চাঁদাবাজি ও অবৈধভাবে বালুমহাল দিয়ে বিপুল টাকা বানিয়েছেন। শহরের গোহাটা সড়কে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে করা পাঁচতলা বাড়ি রয়েছে তাঁর। এ ছাড়া কয়েক একর জমি ও বিভিন্ন স্থানে একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মেঘনাবেষ্টিত হওয়ায় জেলার অনেক মানুষ কৃষির পাশাপাশি নদীর মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন। আর এসব অসহায় মানুষের শোষণ করেন চরাঞ্চলের এক শ্রেণির প্রভাবশালী ব্যক্তি। ওই প্রভাবশালীদের অন্যতম ছিলেন সদর উপজেলার চররমনী মোহন এলাকার বাসিন্দা আলমগীর হোসেন।
তাঁর জন্মস্থান ভোলার সাবাসপুর হলেও স্বাধীনতার পর চররমনী মোহন এলাকায় এসে স্থায়ী হন।
জেলেরা জানান, আলমগীর হোসেন একসময়ে নদীতে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এখন তিনি অনেক টাকার মালিক।
স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, একসময় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আলমগীর। তবে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক এমপি নয়নের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে দুবার জেলা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। সে সময়ে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদসহ জেলেপল্লিতে যত অনিয়ম, তাঁর হাত ধরেই শুরু হতে থাকে।
আলমগীরের বাহিনী
স্থানীয় ও ভুক্তভোগীরা জানান, আলমগীর মেম্বারের পরিবারের সিন্ডিকেটে রয়েছে ভাতিজা হুমায়ূন কবির, ইউসুফ হোসেন জাবেদ, ভাগনে ইউপি সদস্য, মাদক কারবারি মনিরুল ইসলাম, ভাই বারেক মিয়া এবং বারেক মিয়ার ছেলে ও হত্যা মামলার আসামি শাকিল। সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাঁরা সরকারি খাল দখল, বেড়ি দখল, মাছঘাট দখল, বালুমহাল দখল, মাদক কারবারসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত ছিলেন।
সদর উপজেলার মজুচৌধুরীর হাট এলাকার বাসিন্দা আবদুল আজিজ বলেন, আলমগীর হোসেন মেম্বার ও তাঁর লাঠিয়াল বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ চরাঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ। চর মেঘায় সরকারি কয়েক শ একর জমি দখল করে মহিষ লালন-পালন করছে। কয়েক মাস আগে ইউপি সদস্য মনির হোসেন বিপুল ইয়াবাসহ আটক হয়েছে। অর্থাৎ মাদক কারবার, বালুমহাল এবং লঞ্চ ও ফেরিঘাট নিয়ন্ত্রণ করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন আলমগীর।
চররমনী মোহন এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, আলমগীর ও তাঁর লাঠিয়াল বাহিনীর অত্যাচারে চররমনী মোহন এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। তাঁর কথামতো না চললে দেওয়া হতো মামলা এবং চলত নির্যাতন। পাশাপাশি তাঁর আত্মীয়স্বজন জমি ও ঘাট দখল করে দোকানপাট গড়ে তুলে বিক্রি করতেন।
পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর পাটওয়ারী বলেন, এই ওয়ার্ডে আলমগীর মেম্বার জমি কিনে পাঁচতলা ভবন নির্মাণ করেছেন। অথচ এই আলমগীর ছিলেন একসময়ে ইউপি মেম্বার ও মজুচৌধুরীর ঘাট এলাকার আতঙ্ক। আওয়ামী লীগ করে গত ১৭ বছরে হয়েছেন শতকোটি টাকার মালিক।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে আলমগীর হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তবে তাঁর ছেলে অ্যাডভোকেট হাসানুজ্জামান বলেন, ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে অনেকেই নানান কথা বলছেন। এ ছাড়া ব্যাংকঋণ নিয়ে বহুতল বাড়ি নির্মাণ করেছেন বাবা। এখনো অনেক টাকা দেনা রয়েছে। আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কারণে বাবা ষড়যন্ত্রের শিকার।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ বলেন, আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। তাঁকে ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে।
পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন বলেন, অন্যায়কারী যত বড় শক্তিশালী হোক না কেন, আইনের কাছে তিনি অপরাধী। আইনের অধীনে প্রত্যেক অপরাধীর বিচার হবে। এ ছাড়া আলমগীর মেম্বারসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আলমগীর হোসেন। তিনি জেলা পরিষদ ও সদর উপজেলার চররমনী মোহন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক সদস্য। খাসজমি ও ঘাট দখল এবং চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এসব ঘটনার প্রতিবাদ করে নির্যাতন, হামলা, মামলার শিকার হয়েছেন অনেকে। এমনকি তাঁর বাহিনীর অত্যাচার-নির্যাতন থেকে বাদ যাননি নিজ সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও।
এ ছাড়া ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও গুলি চালিয়ে চার শিক্ষার্থীকে হত্যার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগও রয়েছে আলমগীরের বিরুদ্ধে। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে আছেন তিনি।
স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর শহরসহ বিভিন্ন স্থানে বহুতল বাড়ি ও কয়েক একর জমি রয়েছে আলমগীর হোসেনের। চর মেঘাতে কয়েক শ একর খাসজমি দখল করে পাঁচ শতাধিক মহিষ লালন-পালন করছেন। এ ছাড়া মজুচৌধুরীর হাটে রয়েছে তাঁর অবৈধ বালু ব্যবসা। বর্তমানে তিনি শতকোটি টাকার মালিক বলে বিভিন্ন সূত্র দাবি করেছে। তাঁর সম্পদ অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রতি দাবি জানান ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও স্থানীয়রা।
মজুচৌধুরীর হাট এলাকার বেশ কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দলীয় ও স্থানীয় সরকারের ক্ষমতার প্রভাবে আলমগীর হোসেন খাসজমি ও ঘাট দখল-বাণিজ্য, চাঁদাবাজি ও অবৈধভাবে বালুমহাল দিয়ে বিপুল টাকা বানিয়েছেন। শহরের গোহাটা সড়কে কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে করা পাঁচতলা বাড়ি রয়েছে তাঁর। এ ছাড়া কয়েক একর জমি ও বিভিন্ন স্থানে একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মেঘনাবেষ্টিত হওয়ায় জেলার অনেক মানুষ কৃষির পাশাপাশি নদীর মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন। আর এসব অসহায় মানুষের শোষণ করেন চরাঞ্চলের এক শ্রেণির প্রভাবশালী ব্যক্তি। ওই প্রভাবশালীদের অন্যতম ছিলেন সদর উপজেলার চররমনী মোহন এলাকার বাসিন্দা আলমগীর হোসেন।
তাঁর জন্মস্থান ভোলার সাবাসপুর হলেও স্বাধীনতার পর চররমনী মোহন এলাকায় এসে স্থায়ী হন।
জেলেরা জানান, আলমগীর হোসেন একসময়ে নদীতে মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। এখন তিনি অনেক টাকার মালিক।
স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, একসময় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আলমগীর। তবে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক এমপি নয়নের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে দুবার জেলা পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। সে সময়ে লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদসহ জেলেপল্লিতে যত অনিয়ম, তাঁর হাত ধরেই শুরু হতে থাকে।
আলমগীরের বাহিনী
স্থানীয় ও ভুক্তভোগীরা জানান, আলমগীর মেম্বারের পরিবারের সিন্ডিকেটে রয়েছে ভাতিজা হুমায়ূন কবির, ইউসুফ হোসেন জাবেদ, ভাগনে ইউপি সদস্য, মাদক কারবারি মনিরুল ইসলাম, ভাই বারেক মিয়া এবং বারেক মিয়ার ছেলে ও হত্যা মামলার আসামি শাকিল। সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তাঁরা সরকারি খাল দখল, বেড়ি দখল, মাছঘাট দখল, বালুমহাল দখল, মাদক কারবারসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত ছিলেন।
সদর উপজেলার মজুচৌধুরীর হাট এলাকার বাসিন্দা আবদুল আজিজ বলেন, আলমগীর হোসেন মেম্বার ও তাঁর লাঠিয়াল বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ চরাঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ। চর মেঘায় সরকারি কয়েক শ একর জমি দখল করে মহিষ লালন-পালন করছে। কয়েক মাস আগে ইউপি সদস্য মনির হোসেন বিপুল ইয়াবাসহ আটক হয়েছে। অর্থাৎ মাদক কারবার, বালুমহাল এবং লঞ্চ ও ফেরিঘাট নিয়ন্ত্রণ করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছেন আলমগীর।
চররমনী মোহন এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, আলমগীর ও তাঁর লাঠিয়াল বাহিনীর অত্যাচারে চররমনী মোহন এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। তাঁর কথামতো না চললে দেওয়া হতো মামলা এবং চলত নির্যাতন। পাশাপাশি তাঁর আত্মীয়স্বজন জমি ও ঘাট দখল করে দোকানপাট গড়ে তুলে বিক্রি করতেন।
পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা জাহাঙ্গীর পাটওয়ারী বলেন, এই ওয়ার্ডে আলমগীর মেম্বার জমি কিনে পাঁচতলা ভবন নির্মাণ করেছেন। অথচ এই আলমগীর ছিলেন একসময়ে ইউপি মেম্বার ও মজুচৌধুরীর ঘাট এলাকার আতঙ্ক। আওয়ামী লীগ করে গত ১৭ বছরে হয়েছেন শতকোটি টাকার মালিক।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে আলমগীর হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তবে তাঁর ছেলে অ্যাডভোকেট হাসানুজ্জামান বলেন, ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে অনেকেই নানান কথা বলছেন। এ ছাড়া ব্যাংকঋণ নিয়ে বহুতল বাড়ি নির্মাণ করেছেন বাবা। এখনো অনেক টাকা দেনা রয়েছে। আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কারণে বাবা ষড়যন্ত্রের শিকার।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ বলেন, আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। তাঁকে ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে।
পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন বলেন, অন্যায়কারী যত বড় শক্তিশালী হোক না কেন, আইনের কাছে তিনি অপরাধী। আইনের অধীনে প্রত্যেক অপরাধীর বিচার হবে। এ ছাড়া আলমগীর মেম্বারসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে ইলিশের দাম। সরবরাহ কম থাকায় দাম অনেক বেশি, আকার ভেদে প্রতি কেজি ইলিশের দাম বেড়েছে কেজিতে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পাঁচ দিন পরেও দাম বেশি থাকায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। ব্যবসায়ীরা বলছেন সাগরে ও নদ-নদীতে কাঙ্ক্ষিত
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সাবরেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে ওঠা বিভিন্ন অভিযোগ মিথ্যা দাবি করেছে উপজেলার দলিল লেখক সমিতি। সেই সঙ্গে নিজেদের পক্ষ থেকে মিথ্যা প্রচারের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে সমিতি।
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ট্রেনে কাটা পড়ে বুদু মিঞা (৪০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ফুলবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ডেমরা বামৈর এলাকায় অটোরিকশার ধাক্কায় ইউসুফ (৬৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সাড়ে ১২টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক...
৪ ঘণ্টা আগে