প্রতিনিধি, রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম)
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে রিসোর্টে হেফাজত নেতা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করার প্রতিবাদে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার কোদালা ইউনিয়নে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। মিছিলটি কোদালার বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করার এক পর্যায়ে আওয়ামী লীগ–যুবলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতা গুরুতর আহত হয়েছে। গতকাল শনিবার (৩ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহতরা হলেন, কোদালা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবদুল জব্বার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দিলদার আজম লিটন ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ। এর মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় মুহিবুল্লাহকে চট্টগ্রাম মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। বাকি দুই জন রাঙ্গুনিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, হেফাজত নেতা মামুনুল হকের পক্ষে নানা স্লোগান দিয়ে মিছিলটি বের হয়। কিছু মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও মিছিলে দেখা যায়। অনেকের হাতে লাঠিসোটাও ছিল৷ মিছিলটি রাত পৌনে ৯টার দিকে কোদালা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড থেকে শুরু হয়ে পূর্ব কোদালা ৬নং ওয়ার্ড পর্যন্ত আসে। পরে ৫নং ওয়ার্ড দক্ষিণ পাড়া জামে মসজিদের সামনে এলে সংঘর্ষ শুরু হয়।
মিছিলটি হেফাজতের ছিল কিনা জানতে চাইলে হেফাজত ইসলামের নেতা নুরুল আজিম বলেন, কোদালায় আমাদের এই ধরনের পূর্ব নির্ধারিত কোনো প্রোগ্রাম ছিল না। মাদ্রাসাও বন্ধ। তবে কারা এই মিছিল করেছে তা আমাদের জানা নেই।
কোদালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বদিউল আলম দাবি করেন, হেফাজত নেতা মামুনুল হকের ঘটনাকে ইস্যু বানিয়ে কোদালায় বিএনপি মিছিল বের করে। মিছিল থেকে দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালিয়ে আমাদের তিনজনকে গুরুতর আহত করে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। এই ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
আহত যুবলীগ নেতা আবদুল জব্বার অভিযোগ করেন, বিএনপি নেতারা মিছিলটি বের করে। তারা কয়েকজন রিকশা নিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলেন। এসময় অতর্কিতে হামলা করেন। হামলায় তিনি বুকে প্রচণ্ড আঘাত পেয়েছেন। দিলদার ও মুহিবুল্লাহও গুরুতর আহত হয়।
একই কথা বলেন কোদালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল কাইয়ুম তালুকদার।
রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মাহবুব মিল্কী জানান, কোদালায় সংঘর্ষের ঘটনায় ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। এই ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক ইস্যুতে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার কোদালা ইউনিয়নে মিছিল হয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে নারায়ণগঞ্জের একটি বিলাসবহুল হোটেলে এক নারীসহ হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মীরা তাকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে যায়।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে রিসোর্টে হেফাজত নেতা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করার প্রতিবাদে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার কোদালা ইউনিয়নে বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। মিছিলটি কোদালার বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করার এক পর্যায়ে আওয়ামী লীগ–যুবলীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতা গুরুতর আহত হয়েছে। গতকাল শনিবার (৩ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
হামলায় আহতরা হলেন, কোদালা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবদুল জব্বার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দিলদার আজম লিটন ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহ। এর মধ্যে গুরুতর আহত অবস্থায় মুহিবুল্লাহকে চট্টগ্রাম মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। বাকি দুই জন রাঙ্গুনিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, হেফাজত নেতা মামুনুল হকের পক্ষে নানা স্লোগান দিয়ে মিছিলটি বের হয়। কিছু মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও মিছিলে দেখা যায়। অনেকের হাতে লাঠিসোটাও ছিল৷ মিছিলটি রাত পৌনে ৯টার দিকে কোদালা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড থেকে শুরু হয়ে পূর্ব কোদালা ৬নং ওয়ার্ড পর্যন্ত আসে। পরে ৫নং ওয়ার্ড দক্ষিণ পাড়া জামে মসজিদের সামনে এলে সংঘর্ষ শুরু হয়।
মিছিলটি হেফাজতের ছিল কিনা জানতে চাইলে হেফাজত ইসলামের নেতা নুরুল আজিম বলেন, কোদালায় আমাদের এই ধরনের পূর্ব নির্ধারিত কোনো প্রোগ্রাম ছিল না। মাদ্রাসাও বন্ধ। তবে কারা এই মিছিল করেছে তা আমাদের জানা নেই।
কোদালা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বদিউল আলম দাবি করেন, হেফাজত নেতা মামুনুল হকের ঘটনাকে ইস্যু বানিয়ে কোদালায় বিএনপি মিছিল বের করে। মিছিল থেকে দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালিয়ে আমাদের তিনজনকে গুরুতর আহত করে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। এই ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
আহত যুবলীগ নেতা আবদুল জব্বার অভিযোগ করেন, বিএনপি নেতারা মিছিলটি বের করে। তারা কয়েকজন রিকশা নিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলেন। এসময় অতর্কিতে হামলা করেন। হামলায় তিনি বুকে প্রচণ্ড আঘাত পেয়েছেন। দিলদার ও মুহিবুল্লাহও গুরুতর আহত হয়।
একই কথা বলেন কোদালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল কাইয়ুম তালুকদার।
রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মাহবুব মিল্কী জানান, কোদালায় সংঘর্ষের ঘটনায় ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। এই ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক ইস্যুতে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার কোদালা ইউনিয়নে মিছিল হয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে নারায়ণগঞ্জের একটি বিলাসবহুল হোটেলে এক নারীসহ হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মীরা তাকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে যায়।
অহিংস গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক মাহবুবুল আলম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের একটি টিম
৫ ঘণ্টা আগেজামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পরই গ্রেপ্তার হয়েছেন রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক। সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান এবং এরপরই জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা তাঁকে গ্রেপ্তার করেন
৫ ঘণ্টা আগেঅবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি দিয়েছে জেলা প্রশাসন। আগামী বৃহস্পতিবার কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া বিআইডব্লিউটিএর ঘাট থেকে কেয়ারি সিন্দাবাদ নামক একটি জাহাজ পর্যটক নিয়ে সেন্ট মার্টিন যাবে
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হল শাখা ছাত্রলীগের আপ্যায়নবিষয়ক সম্পাদক ইমন খান জীবনকে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়
৬ ঘণ্টা আগে