কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় জোড়া খুনের মামলায় ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ড ও সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন সদর দক্ষিণের ধনাইতরী এলাকার তোফায়েল আহমেদ তোতা, কামাল হোসেন, মো. মামুন, আলমগীর হোসেন, বাবুল ও হারুনুর রশিদ। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন হায়দার আলী, আবদুল মান্নান, জামাল হোসেন, আবুল বাশার, জাকির হোসেন, আবদুল কাদের ও আবদুল কুদ্দুস।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মো. জহিরুল ইসলাম সেলিম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ২০১৬ সালের ১২ আগস্ট রাতে সদর দক্ষিণ উপজেলার ধনাইতরী এলাকায় আসামির পক্ষের লোকজন গিয়াসউদ্দিন ও জামাল হোসেনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মেহেদী হাসান ১২ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় চার-পাঁচজনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ থানায় মামলা করেন। ২০১৭ সালের ২০ আগস্ট তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
কুমিল্লা আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মো. জহিরুল ইসলাম সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ তদন্ত ও বিচারকাজে আসামিদের জবানবন্দি এবং ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আদালতে ১৫ জন আসামির মধ্যে ১২ জন উপস্থিত ছিলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করেন আদালত।
মামলার বাদী মেহেদী হাসান বলেন, ‘আদালতের এই রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত রায় কার্যকর করার দাবি জানাই।’
কুমিল্লায় জোড়া খুনের মামলায় ছয়জনকে মৃত্যুদণ্ড ও সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন সদর দক্ষিণের ধনাইতরী এলাকার তোফায়েল আহমেদ তোতা, কামাল হোসেন, মো. মামুন, আলমগীর হোসেন, বাবুল ও হারুনুর রশিদ। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন হায়দার আলী, আবদুল মান্নান, জামাল হোসেন, আবুল বাশার, জাকির হোসেন, আবদুল কাদের ও আবদুল কুদ্দুস।
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মো. জহিরুল ইসলাম সেলিম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ২০১৬ সালের ১২ আগস্ট রাতে সদর দক্ষিণ উপজেলার ধনাইতরী এলাকায় আসামির পক্ষের লোকজন গিয়াসউদ্দিন ও জামাল হোসেনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহত গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মেহেদী হাসান ১২ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় চার-পাঁচজনের বিরুদ্ধে দক্ষিণ থানায় মামলা করেন। ২০১৭ সালের ২০ আগস্ট তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
কুমিল্লা আদালতের সরকারি কৌঁসুলি মো. জহিরুল ইসলাম সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ তদন্ত ও বিচারকাজে আসামিদের জবানবন্দি এবং ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আদালতে ১৫ জন আসামির মধ্যে ১২ জন উপস্থিত ছিলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করেন আদালত।
মামলার বাদী মেহেদী হাসান বলেন, ‘আদালতের এই রায়ে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত রায় কার্যকর করার দাবি জানাই।’
কিশোরগঞ্জে সাবেক জেলা প্রশাসক পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে ছোট ভাইকে পারিবারিক বাসাবাড়ি থেকে উচ্ছেদ এবং সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার শহরের গৌরাঙ্গবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলেন ছোট ভাই আ. করিম মোল্লা।
৮ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে কৃষক স্বপন মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. বিল্লাল মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর হাজী ক্যাম্প রোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগেমূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
৩৫ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
২ ঘণ্টা আগে