প্রতিনিধি, সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ)
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার গাজী খালি নদী ভাঙন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হরগজ পূর্ব নগর এলাকায় এই ভাঙন শুরু হলে গত কয়েক দিনে এর তীব্রতা বেড়েছে। ভাঙনে অনেকে বসতভিটা হারিয়েছেন। ভেঙে গেছে গ্রামের প্রধান সড়ক। ঝুঁকিতে রয়েছে হরগজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খেলার মাঠ, বিদ্যালয়সংলগ্ন এলাকার রাস্তা ও বসতবাড়ি। ভাঙনের তীব্রতা বাড়ায় নদীপাড়ের মানুষ এখন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানান, নদী ভাঙন প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হলে কিছুদিনের মধ্যে নদীতে বিলীন হয়ে যাবে ওই স্কুলসহ শতাধিক বাড়িঘর, খেলার মাঠ ও রাস্তাঘাট।
সোমবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, আলম হোসেনের স্ত্রী সাবজান (৪০) ভারাক্রান্ত মনে নদীর পারে মাটিতে বসে আছেন। এভাবে মাটিতে বসে থাকার কালন জানতে চাইলে তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ভাই এই রাক্ষসী নদী আমাদের বাড়ি ঘর সব কেড়ে নিয়ে পথের ভিখারি বানিয়েছে। ভিটেমাটি সব শেষ। এখন পরিবার নিয়ে কোথায় থাকব জানি না।
হরগজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শামসুল হক মোল্লা বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়টি নদী ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। এখনই ভাঙন প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হলে কিছুদিনের মধ্যেই নদীতে বিলীন হয়ে যাবে আমার স্কুলসহ খেলার মাঠ, রাস্তাঘাট ও বসতি।’
স্থানীয় গ্রামবাসী হাকীম, বারেক ও ইনু বলেন, হরগজ পূবনগর গ্রামের অর্ধশতাধিক বসত ভিটাসহ আমাদের প্রাইমারি স্কুল ভাঙনের কবলে রয়েছে। ইতি মধ্যে ইউনিয়ন, বাজার ও স্কুলের সঙ্গে যোগাযোগের সড়কটি ভেঙে গেছে। এই বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন খানকে জানানো হয়েছে। এখনই নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে জোর দাবি জানান তারা।
হরগজ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন খান জ্যোতি বলেন আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের খাবার সহায়তা দিয়েছি। ঘটনাটি সাটুরিয়া ইউএনওকেও জানানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে ইউএনও আশরাফুল আলম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নদী ভাঙন রোধে মানিকগঞ্জ জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডে বিস্তারিত জানানো হবে। বরাদ্দ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার গাজী খালি নদী ভাঙন ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে হরগজ পূর্ব নগর এলাকায় এই ভাঙন শুরু হলে গত কয়েক দিনে এর তীব্রতা বেড়েছে। ভাঙনে অনেকে বসতভিটা হারিয়েছেন। ভেঙে গেছে গ্রামের প্রধান সড়ক। ঝুঁকিতে রয়েছে হরগজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, খেলার মাঠ, বিদ্যালয়সংলগ্ন এলাকার রাস্তা ও বসতবাড়ি। ভাঙনের তীব্রতা বাড়ায় নদীপাড়ের মানুষ এখন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানান, নদী ভাঙন প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হলে কিছুদিনের মধ্যে নদীতে বিলীন হয়ে যাবে ওই স্কুলসহ শতাধিক বাড়িঘর, খেলার মাঠ ও রাস্তাঘাট।
সোমবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, আলম হোসেনের স্ত্রী সাবজান (৪০) ভারাক্রান্ত মনে নদীর পারে মাটিতে বসে আছেন। এভাবে মাটিতে বসে থাকার কালন জানতে চাইলে তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ভাই এই রাক্ষসী নদী আমাদের বাড়ি ঘর সব কেড়ে নিয়ে পথের ভিখারি বানিয়েছে। ভিটেমাটি সব শেষ। এখন পরিবার নিয়ে কোথায় থাকব জানি না।
হরগজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শামসুল হক মোল্লা বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়টি নদী ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। এখনই ভাঙন প্রতিরোধে কোনো ব্যবস্থা না নেওয়া হলে কিছুদিনের মধ্যেই নদীতে বিলীন হয়ে যাবে আমার স্কুলসহ খেলার মাঠ, রাস্তাঘাট ও বসতি।’
স্থানীয় গ্রামবাসী হাকীম, বারেক ও ইনু বলেন, হরগজ পূবনগর গ্রামের অর্ধশতাধিক বসত ভিটাসহ আমাদের প্রাইমারি স্কুল ভাঙনের কবলে রয়েছে। ইতি মধ্যে ইউনিয়ন, বাজার ও স্কুলের সঙ্গে যোগাযোগের সড়কটি ভেঙে গেছে। এই বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন খানকে জানানো হয়েছে। এখনই নদী ভাঙন রোধে স্থায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে জোর দাবি জানান তারা।
হরগজ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন খান জ্যোতি বলেন আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের খাবার সহায়তা দিয়েছি। ঘটনাটি সাটুরিয়া ইউএনওকেও জানানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে ইউএনও আশরাফুল আলম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নদী ভাঙন রোধে মানিকগঞ্জ জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডে বিস্তারিত জানানো হবে। বরাদ্দ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শিক্ষামন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) সহকারী শিক্ষা পরিদর্শক মোহাম্মদ ওয়ায়েছ আলকারনী মুন্সীকে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগ পাওয়া গেছে। হুমকির ঘটনায় ভুক্তভোগী শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। এ ঘটনা তদন্তে কমিটিও গঠন করেছে ডিআইএ কর্তৃপক্ষ।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম আদালতে সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ, ভাঙচুর, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় পৃথক তিনটি মামলা দায়ের হয়েছে। এই তিন মামলায় ৭৬ জনের নাম উল্লেখসহ প্রায় ১ হাজার ৫০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি কর
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী রাসেল মিয়াকে (৩০) মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এ রায় প্রদান করেন।
২ ঘণ্টা আগেঅংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ায় আপনারা সন্তুষ্ট কি না তা আমাদের নির্ভয়ে বলবেন। জনপ্রশাসন সংস্কার সম্পর্কিত আপনাদের প্রস্তাবিত সুপারিশগুলোর ওপর ভিত্তি করে আমরা সরকারের কাছে প্রতিবেদন পেশ করতে চাই। কমিশনের উদ্দেশ্য হলো সরাসরি মাঠপর্যায় থেকে জ
২ ঘণ্টা আগে