নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
কর্ণফুলীর ওপর নতুন কালুরঘাট সেতু নির্মাণের জন্য পরামর্শক নিয়োগ করেছে দাতা সংস্থা কোরিয়ান এক্সিম ব্যাংক। আগামী নভেম্বর থেকে কাজ শুরু করে পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে নতুনভাবে সেতুর সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও ডিটেইলড ডিজাইন সম্পন্ন করবেন তাঁরা।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) মো. আহসান জাবির গতকাল বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শেষ হওয়ার পর জানা যাবে কত টাকা দাতা সংস্থা আমাদের দিতে পারে।’
এর আগে গত ১৯ মে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে কোরিয়ান দাতা সংস্থা ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ডের (ইডিসিএফ) বাংলাদেশ প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটি বৈঠক হয়। সেখানে নতুন সেতুর অর্থায়নের বিষয়টি নিশ্চিত করে ইডিসিএফ। এরপর ছয় মাসের মধ্যে সম্ভাব্যতা যাচাই ও ডিটেইলড ডিজাইনের কাজ সম্পন্ন করার অনুরোধ করা হয়।
আহসান জাবির বলেন, ‘যেহেতু পরামর্শক নিয়োগ হয়েছে, সেহেতু কালুরঘাট সেতুর নির্মাণকাজ শিগগিরই শুরু হবে বলে আশা করছি।’
রেলসংযোগসহ সড়ক সেতুটি কর্ণফুলী নদীর নাব্য থেকে ৭ দশমিক ৬ মিটার উচ্চতায় করতে ২০১৮ সালের প্রস্তাবিত প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ১৫১ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। অর্থায়ন ও নকশা চূড়ান্ত হলেও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) আপত্তিতে বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি।
দাতা সংস্থা কোরিয়ান এক্সিম ব্যাংকের কর্মকর্তা সিইউক বলেন, ‘নভেম্বর থেকে সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু করা হবে। ছয় থেকে এক বছরের মধ্যে আমরা কাজটি শেষ করতে পারব বলে আশা করছি।’ তবে কৌশলগত কারণে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের নাম এখন বলতে রাজি হননি তিনি।
সূত্রে জানা গেছে, শুরুতে রেল মন্ত্রণালয় থেকে সাড়ে ৭ মিটার উচ্চতায় সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্তে আপত্তি ছিল না বিআইডব্লিউটিএর। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নে নকশা ও বাজেট চূড়ান্ত হওয়ার পর সেতুর উচ্চতা নিয়ে আপত্তি ওঠে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২০১৮ সালের নতুন নীতিমালা অনুযায়ী ১২ দশমিক ২ মিটার উঁচুতে সেতু নির্মাণের অনুরোধ জানানো হয়। এ নিয়ে দুই মন্ত্রণালয়ে চিঠি চালাচালি ও আলোচনা চলতে থাকে।
এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী রেল সংযোগসহ সড়ক সেতু নির্মাণের নির্দেশ দেন। এরপর দ্বিতীয় কালুরঘাট সেতু প্রকল্পে গতি আসে।
১৯৩০ সালে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ৭০০ গজ দীর্ঘ রেল সেতুটি ২০০১ সালে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। পরে ২০০৪ ও ২০১২ সালে দুই দফায় সেতুটি বন্ধ রেখে সংস্কারকাজ করেছিল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে সেতুটির অবস্থা জরাজীর্ণ। ৯০ বছর বয়সী সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলছে কয়েক হাজার যানবাহন ও কয়েক জোড়া ট্রেন।
কর্ণফুলীর ওপর নতুন কালুরঘাট সেতু নির্মাণের জন্য পরামর্শক নিয়োগ করেছে দাতা সংস্থা কোরিয়ান এক্সিম ব্যাংক। আগামী নভেম্বর থেকে কাজ শুরু করে পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে নতুনভাবে সেতুর সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও ডিটেইলড ডিজাইন সম্পন্ন করবেন তাঁরা।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) মো. আহসান জাবির গতকাল বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শেষ হওয়ার পর জানা যাবে কত টাকা দাতা সংস্থা আমাদের দিতে পারে।’
এর আগে গত ১৯ মে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে কোরিয়ান দাতা সংস্থা ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ডের (ইডিসিএফ) বাংলাদেশ প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটি বৈঠক হয়। সেখানে নতুন সেতুর অর্থায়নের বিষয়টি নিশ্চিত করে ইডিসিএফ। এরপর ছয় মাসের মধ্যে সম্ভাব্যতা যাচাই ও ডিটেইলড ডিজাইনের কাজ সম্পন্ন করার অনুরোধ করা হয়।
আহসান জাবির বলেন, ‘যেহেতু পরামর্শক নিয়োগ হয়েছে, সেহেতু কালুরঘাট সেতুর নির্মাণকাজ শিগগিরই শুরু হবে বলে আশা করছি।’
রেলসংযোগসহ সড়ক সেতুটি কর্ণফুলী নদীর নাব্য থেকে ৭ দশমিক ৬ মিটার উচ্চতায় করতে ২০১৮ সালের প্রস্তাবিত প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ১৫১ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। অর্থায়ন ও নকশা চূড়ান্ত হলেও বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) আপত্তিতে বন্ধ হয়ে যায় প্রকল্পটি।
দাতা সংস্থা কোরিয়ান এক্সিম ব্যাংকের কর্মকর্তা সিইউক বলেন, ‘নভেম্বর থেকে সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু করা হবে। ছয় থেকে এক বছরের মধ্যে আমরা কাজটি শেষ করতে পারব বলে আশা করছি।’ তবে কৌশলগত কারণে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের নাম এখন বলতে রাজি হননি তিনি।
সূত্রে জানা গেছে, শুরুতে রেল মন্ত্রণালয় থেকে সাড়ে ৭ মিটার উচ্চতায় সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্তে আপত্তি ছিল না বিআইডব্লিউটিএর। কিন্তু প্রকল্প বাস্তবায়নে নকশা ও বাজেট চূড়ান্ত হওয়ার পর সেতুর উচ্চতা নিয়ে আপত্তি ওঠে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২০১৮ সালের নতুন নীতিমালা অনুযায়ী ১২ দশমিক ২ মিটার উঁচুতে সেতু নির্মাণের অনুরোধ জানানো হয়। এ নিয়ে দুই মন্ত্রণালয়ে চিঠি চালাচালি ও আলোচনা চলতে থাকে।
এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রী রেল সংযোগসহ সড়ক সেতু নির্মাণের নির্দেশ দেন। এরপর দ্বিতীয় কালুরঘাট সেতু প্রকল্পে গতি আসে।
১৯৩০ সালে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত ৭০০ গজ দীর্ঘ রেল সেতুটি ২০০১ সালে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়। পরে ২০০৪ ও ২০১২ সালে দুই দফায় সেতুটি বন্ধ রেখে সংস্কারকাজ করেছিল রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে সেতুটির অবস্থা জরাজীর্ণ। ৯০ বছর বয়সী সেতুর ওপর দিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলছে কয়েক হাজার যানবাহন ও কয়েক জোড়া ট্রেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৫ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৬ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে