কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা শিবিরে ছয় খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ১০ জনকে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ভোরে তাঁদের আটক করে এপিবিএন পুলিশ।
এদিকে এ ঘটনায় নিহত আজিজুল হকের বাবা নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ২৫ জন এবং অজ্ঞাতনামা আরও দুই-আড়াই শ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া ঘটনার পরপর অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারকৃত মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে আরও একটি মামলা দায়ের করে।
আজ রোববার সকালে গ্রেপ্তারকৃত ১০ রোহিঙ্গাকে উখিয়া থানায় হস্তান্তরের সত্যতা নিশ্চিত করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।
৮ এপিবিএন পুলিশের অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিহাব কায়সার খান বলেন, গ্রেপ্তারকৃত ১০ রোহিঙ্গার মধ্যে পাঁচজন এজাহারভুক্ত, অপর পাঁচজন সন্দেহভাজন।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে এজাহারভুক্ত আসামিরা হলেন—উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১১, ব্লক-এ/ ২ এর আবু আলমের ছেলে মজিবুর রহমান (১৯), ক্যাম্প-৮ ব্লক-এফ/ ২৯-এর আবু তৈয়বের ছেলে দিলদার মাবুদ ওরফে পারবেজ (৩২), একই ক্যাম্পের সৈয়দ আহমদের ছেলে মোহাম্মদ আইয়ুব (৩৭), ক্যাম্প-৯-এর নূর বাশারের ছেলে ফেরদৌস আমিন (৪০), একই ক্যাম্পের মৌলভি জাহিদ হোছেনের ছেলে আব্দুল মজিদ (২৪)।
এ ছাড়া সন্দেহভাজন গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—ক্যাম্প-১৩-এর আলী আহম্মদের ছেলে মোহাম্মদ আমিন (৩৫), একই এলাকার আবু সিদ্দিকের ছেলে মোহাম্মদ ইউনুস ওরফে ফয়েজ (২৫), ক্যাম্প-১২-এর ইলিয়াছের ছেলে জাফর আলম (৪৫), ক্যাম্প-১০-এর ওমর মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ জাহিদ (৪০) ও ক্যাম্প-১৩-এর নাজির আহম্মদের ছেলে মোহাম্মাদ আমিন (৪৮)।
উখিয়া থানার ওসি আহম্মেদ সনজুর মোরশেদ জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
গত শুক্রবার ভোররাত ৪টার দিকে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৮-এর এইচ-৫২ ব্লকে অবস্থিত 'দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ' মাদ্রাসায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে গুলি ও ধারালো দায়ের কোপে ছয়জন নিহত ও কমপক্ষে ১০ জন আহত হন।
নিহতরা হলেন—রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১২, ব্লক-জে-৫-এর বাসিন্দা হাফেজ ও মাদ্রাসাশিক্ষক মো. ইদ্রীস (৩২), ক্যাম্প-৯ ব্লক-১৯-র মৃত মুফতি হাবিবুল্লাহর ছেলে ইব্রাহীম হোসেন (২৪), ক্যাম্প-১৮ ব্লক-এইচ-৫২-এর নুরুল ইসলামের ছেলে মাদ্রাসার ছাত্র আজিজুল হক (২২), একই ক্যাম্পের ভলান্টিয়ার আবুল হোসেনের ছেলে মো. আমীন (৩২)।
এ ছাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ক্যাম্প-১৮, ব্লক-এফ-২২-এর মোহাম্মদ নবীর ছেলে মাদ্রাসাশিক্ষক নুর আলম ওরফে হালিম (৪৫) ও ক্যাম্প-২৪-এর রহিম উল্লাহর ছেলে মাদ্রাসাশিক্ষক হামিদুল্লাহ (৫৫)।
কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা শিবিরে ছয় খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ১০ জনকে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ভোরে তাঁদের আটক করে এপিবিএন পুলিশ।
এদিকে এ ঘটনায় নিহত আজিজুল হকের বাবা নুরুল ইসলাম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ২৫ জন এবং অজ্ঞাতনামা আরও দুই-আড়াই শ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া ঘটনার পরপর অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারকৃত মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে আরও একটি মামলা দায়ের করে।
আজ রোববার সকালে গ্রেপ্তারকৃত ১০ রোহিঙ্গাকে উখিয়া থানায় হস্তান্তরের সত্যতা নিশ্চিত করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।
৮ এপিবিএন পুলিশের অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিহাব কায়সার খান বলেন, গ্রেপ্তারকৃত ১০ রোহিঙ্গার মধ্যে পাঁচজন এজাহারভুক্ত, অপর পাঁচজন সন্দেহভাজন।
গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে এজাহারভুক্ত আসামিরা হলেন—উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১১, ব্লক-এ/ ২ এর আবু আলমের ছেলে মজিবুর রহমান (১৯), ক্যাম্প-৮ ব্লক-এফ/ ২৯-এর আবু তৈয়বের ছেলে দিলদার মাবুদ ওরফে পারবেজ (৩২), একই ক্যাম্পের সৈয়দ আহমদের ছেলে মোহাম্মদ আইয়ুব (৩৭), ক্যাম্প-৯-এর নূর বাশারের ছেলে ফেরদৌস আমিন (৪০), একই ক্যাম্পের মৌলভি জাহিদ হোছেনের ছেলে আব্দুল মজিদ (২৪)।
এ ছাড়া সন্দেহভাজন গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—ক্যাম্প-১৩-এর আলী আহম্মদের ছেলে মোহাম্মদ আমিন (৩৫), একই এলাকার আবু সিদ্দিকের ছেলে মোহাম্মদ ইউনুস ওরফে ফয়েজ (২৫), ক্যাম্প-১২-এর ইলিয়াছের ছেলে জাফর আলম (৪৫), ক্যাম্প-১০-এর ওমর মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ জাহিদ (৪০) ও ক্যাম্প-১৩-এর নাজির আহম্মদের ছেলে মোহাম্মাদ আমিন (৪৮)।
উখিয়া থানার ওসি আহম্মেদ সনজুর মোরশেদ জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
গত শুক্রবার ভোররাত ৪টার দিকে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৮-এর এইচ-৫২ ব্লকে অবস্থিত 'দারুল উলুম নাদওয়াতুল ওলামা আল-ইসলামিয়াহ' মাদ্রাসায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে গুলি ও ধারালো দায়ের কোপে ছয়জন নিহত ও কমপক্ষে ১০ জন আহত হন।
নিহতরা হলেন—রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১২, ব্লক-জে-৫-এর বাসিন্দা হাফেজ ও মাদ্রাসাশিক্ষক মো. ইদ্রীস (৩২), ক্যাম্প-৯ ব্লক-১৯-র মৃত মুফতি হাবিবুল্লাহর ছেলে ইব্রাহীম হোসেন (২৪), ক্যাম্প-১৮ ব্লক-এইচ-৫২-এর নুরুল ইসলামের ছেলে মাদ্রাসার ছাত্র আজিজুল হক (২২), একই ক্যাম্পের ভলান্টিয়ার আবুল হোসেনের ছেলে মো. আমীন (৩২)।
এ ছাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ক্যাম্প-১৮, ব্লক-এফ-২২-এর মোহাম্মদ নবীর ছেলে মাদ্রাসাশিক্ষক নুর আলম ওরফে হালিম (৪৫) ও ক্যাম্প-২৪-এর রহিম উল্লাহর ছেলে মাদ্রাসাশিক্ষক হামিদুল্লাহ (৫৫)।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে