মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
কনকনে শীতে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় অবস্থিত আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র হাসপাতালে (আইসিডিডিআরবি) রোটা ভাইরাসে (ডায়রিয়া) আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিনই গড়ে ২৩০-২৫০ জন শিশু ভর্তি হচ্ছে।
এসব রোগীদের বেশির ভাগই চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, বি-বাড়িয়া, নরসিংদী, শরীয়তপুর ও মুন্সিগঞ্জ এলাকা থেকে এসে এই হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। রোটা ভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে দুই বছরের কমবয়সী শিশুরা। শিশুদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
গবেষণা কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে গত ডিসেম্বরে রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত ৯ হাজার ৩৩ শিশু চিকিৎসা নিয়েছে চাঁদপুরের মতলব আইসিডিডিআরবিতে। এর আগের বছর একই সময় চিকিৎসা নিয়েছিল সাত হাজার ৫৫১ শিশু। ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ১৬০ শিশু। শীত মৌসুমে গড়ে দৈনিক ২৩০-২৫০ রোগী ভর্তি হচ্ছে।
গবেষণা কেন্দ্রটির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রোটা ভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত চাঁদপুর সদর, ফরিদগঞ্জ, কচুয়া, বরুড়া, বুড়িচং, চান্দিনা, মুরাদনগর, লক্ষ্মীপুর সদর ও চাটখিল উপজেলার শিশুরা।
আজ সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে হাসপাতালে সরেজমিনে এই প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হয় রোগীর স্বজন ও চিকিৎসকদের সঙ্গে। সেখানে সন্তানের চিকিৎসা করাতে কুমিল্লা থেকে মোবারক হোসেন বলেন, ‘শিশুর হঠাৎ বমি, জ্বর, পাতলা পায়খানা শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া হলেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পরে মতলব ডায়রিয়া হাসপাতালে নিয়ে আসি। এখন সুস্থ, বাড়ি নিয়ে যাব।’
হাসপাতালের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ডা. চন্দ্র শেখর বলেন, ‘এ ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের সুস্থ হতে ৫-৭ দিন সময় লাগে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
এ বিষয়ে হাসপাতালের প্রধান ডা. আলফজল খান জানান, ‘গবেষণা কেন্দ্রটির ইতিহাসে এই প্রথমবার ডিসেম্বর মাসে সর্বাধিক রোগী ভর্তি হয়েছে, যা স্বাভাবিকের তুলনায় তিনগুণ বেশি রোগী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত চিকিৎসক ও জনবল নিয়োগ করা হয়েছে।’
ডা. আলফজল খান আরও জানান, শীতকালে শিশুরা সাধারণত রোটা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে থাকে। ভর্তি হওয়া ৮৫ শতাংশ রোগীই রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত। আক্রান্ত শিশুদের বুকের দুধ ও স্বাভাবিক খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। শীত আসলেই এ সমস্ত রোগীর সংখ্যা বেশি বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় রোগীর অভিভাবকেরা প্রাইভেট কার, সিএনজিযোগে অল্প সময়ের মধ্যে রোগী নিয়ে আসতে পারে। বেশির ভাগ রোগী নোয়াখালী, কুমিল্লা, দাউদকান্দি, ফরিদগঞ্জ ও হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি এলাকার।
কনকনে শীতে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় অবস্থিত আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র হাসপাতালে (আইসিডিডিআরবি) রোটা ভাইরাসে (ডায়রিয়া) আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিনই গড়ে ২৩০-২৫০ জন শিশু ভর্তি হচ্ছে।
এসব রোগীদের বেশির ভাগই চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, বি-বাড়িয়া, নরসিংদী, শরীয়তপুর ও মুন্সিগঞ্জ এলাকা থেকে এসে এই হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। রোটা ভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে দুই বছরের কমবয়সী শিশুরা। শিশুদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
গবেষণা কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে গত ডিসেম্বরে রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত ৯ হাজার ৩৩ শিশু চিকিৎসা নিয়েছে চাঁদপুরের মতলব আইসিডিডিআরবিতে। এর আগের বছর একই সময় চিকিৎসা নিয়েছিল সাত হাজার ৫৫১ শিশু। ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ১৬০ শিশু। শীত মৌসুমে গড়ে দৈনিক ২৩০-২৫০ রোগী ভর্তি হচ্ছে।
গবেষণা কেন্দ্রটির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রোটা ভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত চাঁদপুর সদর, ফরিদগঞ্জ, কচুয়া, বরুড়া, বুড়িচং, চান্দিনা, মুরাদনগর, লক্ষ্মীপুর সদর ও চাটখিল উপজেলার শিশুরা।
আজ সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে হাসপাতালে সরেজমিনে এই প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হয় রোগীর স্বজন ও চিকিৎসকদের সঙ্গে। সেখানে সন্তানের চিকিৎসা করাতে কুমিল্লা থেকে মোবারক হোসেন বলেন, ‘শিশুর হঠাৎ বমি, জ্বর, পাতলা পায়খানা শুরু হয়। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় চিকিৎসকদের পরামর্শ নেওয়া হলেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। পরে মতলব ডায়রিয়া হাসপাতালে নিয়ে আসি। এখন সুস্থ, বাড়ি নিয়ে যাব।’
হাসপাতালের সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ডা. চন্দ্র শেখর বলেন, ‘এ ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের সুস্থ হতে ৫-৭ দিন সময় লাগে। তবে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
এ বিষয়ে হাসপাতালের প্রধান ডা. আলফজল খান জানান, ‘গবেষণা কেন্দ্রটির ইতিহাসে এই প্রথমবার ডিসেম্বর মাসে সর্বাধিক রোগী ভর্তি হয়েছে, যা স্বাভাবিকের তুলনায় তিনগুণ বেশি রোগী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত চিকিৎসক ও জনবল নিয়োগ করা হয়েছে।’
ডা. আলফজল খান আরও জানান, শীতকালে শিশুরা সাধারণত রোটা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে থাকে। ভর্তি হওয়া ৮৫ শতাংশ রোগীই রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত। আক্রান্ত শিশুদের বুকের দুধ ও স্বাভাবিক খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। শীত আসলেই এ সমস্ত রোগীর সংখ্যা বেশি বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় রোগীর অভিভাবকেরা প্রাইভেট কার, সিএনজিযোগে অল্প সময়ের মধ্যে রোগী নিয়ে আসতে পারে। বেশির ভাগ রোগী নোয়াখালী, কুমিল্লা, দাউদকান্দি, ফরিদগঞ্জ ও হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি এলাকার।
রংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৫ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
৮ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১৮ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলো আপসের পথে হাঁটছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আপস করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলের সঙ্গে। দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাও চলছে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
২৫ মিনিট আগে