চিকিৎসক ও রোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি, পানি সংকট, রোজায় ইফতারে ভাজাপোড়া ও অপরিপক্ব তরমুজ খেয়ে মানুষজন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। স্থানীয়ভাবে অনেক রোগী চিকিৎসা নিয়েছে। অবস্থার অবনতি হলেই তারা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। হাসপাতালে শয্যাসংকটে অনেক রোগী বারান্দায় বিছানা...
ঝাল খাবার খাওয়ার পর মুখের ভেতর জ্বালাপোড়া, ঠোঁট বা চোখ জ্বলা এগুলো বেশ পরিচিত অনুভূতি। কিন্তু ঝাল খাবার আমাদের শরীরে আরও নানা ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে যেগুলো আমরা সাধারণত বুঝতে পারি না। বেশি ঝাল খাওয়া একটা অভ্যস্ততার ব্যাপার।
খাদ্য বিভিন্নভাবে দূষিত হয়। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস (ছত্রাক), কেমিক্যাল (রাসায়নিক পদার্থ), বিষাক্ত উপাদান। এ ছাড়া, শারীরিকভাবে প্রস্তুত করার সময়ও খাবার দূষিত হতে পারে। খাদ্য বিষাক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ ফরমালিন, ইউরিয়া ও ক্যালসিয়াম কারবাইড ব্যবহার।
কলেরার জীবাণুর মিউটেশন (পরিব্যক্তি) ঘটছে। এমন একটি বিশেষ জিন আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা যেটির কারণে কলেরা দিন দিন আরও গুরুতর এবং দ্রুত প্রাদুর্ভাব ঘটানোর সক্ষমতা অর্জন করছে।
ডায়রিয়া ও ঠান্ডাজনিত রোগের উপসর্গ নিয়ে শতাধিক মানুষ মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে ভর্তি আছে। এসব রোগীর মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধ বেশি।
পূর্বাঞ্চলের বন্যার পানি কমতে থাকার পর আক্রান্ত জেলাগুলোয় বাড়ছে ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি, চর্মরোগসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগের প্রকোপ। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর চাপ। কোনো কোনো হাসপাতালে শয্যাসংকটের কারণে মেঝেতে বিছানা পেতে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ফিল্ড হাসপাতালের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এমন চিত্
বন্যার কবলে লক্ষ্মীপুরের ৫ উপজেলার বাসিন্দারা। দীর্ঘদিন ধরে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকায় পানিবন্দী বাসিন্দাদের মাঝে দেখা দিচ্ছে ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি ও চর্মরোগসহ বিভিন্ন পানি বাহিত রোগের প্রকোপ। এতে হাসপাতালগুলোয় বেড়েছে রোগীর চাপ। শয্যা সংকটে মেঝেতে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন অনেক রোগী। আক্রান্তদের মধ্য
ফেনীতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর দেখা দিয়েছে ডায়রিয়াসহ নানা রোগের প্রাদুর্ভাব। ডায়রিয়া, চর্মরোগ, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, জ্বর–আমাশয়সহ বিভিন্ন পানি বাহিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে আশংকাজনক হারে। হাসপাতালগুলোতে ধারণ ক্ষমতার কয়েকগুনের বেশি রোগীর সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসক–নার্সরা।
বর্ষায় অনেক শিশুর ডায়রিয়া হয়। তাই এ সময় মা-বাবা ও পরিবারের সদস্যদের বাড়তি সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
ফুটপাতে বিক্রি হওয়া চটপটি, আখের রস, অ্যালোভেরার শরবত, ছোলা-মুড়ি, স্যান্ডউইচ, মিক্সড সালাদসহ অনেক খাবারেই ডায়রিয়ার জীবাণু শনাক্ত হয়েছে এক গবেষণায়। গতকাল রোববার বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের (বিএফএসএ) সম্মেলনকক্ষে ওই গবেষণার ফলাফল অবহিতকরণ শীর্ষক সেমিনারে সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা এই তথ্য জানান।
গ্রীষ্মকালে কমবেশি পেটের সমস্যা হতে পারে। তাপমাত্রার পারদ যত চড়বে, তত প্রভাবিত হবে শরীরের হজমক্ষমতা। গরম বাড়লে পরিপাকতন্ত্রের গতি ধীর হয়ে যায়। সেখান থেকেই হজমসংক্রান্ত নানান জটিলতার সৃষ্টি হয়। বদহজম, খাদ্যে বিষক্রিয়া, ক্ষুধা মরে যাওয়ার মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয় এ সময়। এসব সমস্যা বেশি হলে একটা সময় ড
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে তীব্র তাপপ্রবাহ ও প্রচণ্ড গরমে বাড়ছে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার রোগী। বিশেষ করে বয়স্ক ব্যক্তি ও শিশুরা এসব রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
প্রচণ্ড গরমে অস্থির জনজীবন। বেলা বাড়তেই মাথার ওপর যেন আগুন ঢালতে শুরু করে সূর্য। তীব্র গরমে হাসপাতালগুলোয় বাড়ছে রোগীর ভিড়। অধিকাংশই জ্বর, সর্দি, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। সবচেয়ে বেশি কাবু শিশুরা।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে হঠাৎ করেই ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। সীতাকুণ্ড উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিআইটিআইডি হাসপাতালের পাশাপাশি উপজেলার বেসরকারি হাসপাতালে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগী ভর্তির সংখ্যা। হাসপাতালে ভর্তির পাশাপাশি ঘরে বসে চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেকে। গত ২৪ ঘণ্টায় সরকারি দুই হাসপাতালে ভর
রাজবাড়ীতে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে একই পরিবারের চারজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তবে আক্রান্তদের দাবি তরমুজ খেয়েই তারা অসুস্থ হয়েছে।
চট্টগ্রামে এক থেকে দুই বছর বয়সী শিশুদের ডায়রিয়ায় আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি। এ হার সর্বোচ্চ ৫৪ শতাংশ। চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল নার্সিং কলেজের এক গবেষণায় এমন চিত্র উঠে এসেছে। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, চট্টগ্রামে তিন থেকে চার বছর বয়সী শিশুর ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হার ৮ শতাংশ এবং চার থেকে পাঁচ বছর বয়সী শ
উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলার মানুষের ডায়রিয়া নিরসনে বড় ভূমিকা রাখছে রংপুরে উৎপাদিত খাওয়ার স্যালাইন। ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ নিউট্রিশনের (আইপিএইচএন) একটি প্রকল্পের আওতায় ১৯৮০ সাল থেকে প্রতিবছর গড়ে প্রায় ৫০ লাখ প্যাকেট খাওয়ার স্যালাইন উৎপাদন হয় এখানে। তবে দীর্ঘ সময়ে প্রকল্পটির আধুনিকায়নে তেমন কোনো উদ্যোগ ন