নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীতে দেলোয়ার হোসেন নামের এক ব্যক্তির গুদাম থেকে প্রায় ১২ টন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য জব্দ করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার গভীর রাতে নগরীর চান্দগাঁও থানার উত্তর মোহরা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এ সময় দেলোয়ারসহ সাতজনকে আটক করা হয়। এসব পণ্যে নামীদামি ব্র্যান্ডের স্টিকার লাগিয়ে দোকানে বিক্রি করা হতো বলে পুলিশ জানায়।
দেলোয়ার ছাড়া গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন মো. মনির (৩২), নুর আলম (৪৮), মো. জসিম (২৩), সাগর মোল্লা (২৪), মো. সালমান (২৭) ও মো. রায়হান (১৯)।
এ বিষয়ে চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চান্দগাঁও কাজীরহাট বাজারে দেলোয়ার হোসেনের পাইকারি ও খুচরা ভোগ্যপণ্য বিক্রির প্রতিষ্ঠান আছে। সেই প্রতিষ্ঠানের আড়ত উত্তর মোহরা এজাহার শাহমাজার-সংলগ্ন মোহরা কোম্পানির বাড়ির রাস্তার পাশে, যা দেলোয়ারের গোডাউন নামে পরিচিত। মনির দেলোয়ারের প্রধান সহযোগী। তিনি টিসিবির পণ্য বিভিন্ন পন্থায় বিভিন্নজনের কাছ থেকে সংগ্রহ করে দেলোয়ারের গুদামে পৌঁছে দেন।’
ওসি জাহিদুল আরও বলেন, ‘ডিলাররা ট্রাকের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য যেখানে বিক্রি করেন, সেখানে এজেন্ট ঢুকিয়ে দেন দেলোয়ার ও মনির। দরিদ্র সেজে তেল, মসুর ডালসহ টিসিবির বিভিন্ন পণ্য কেনেন। এ ছাড়া গরিব লোকজনের কাছ থেকেও সামান্য বাড়তি দামে পণ্য কিনে মজুত করেন তাঁরা।’
ওসি জাহিদুল জানান, দেলোয়ার কর্মচারীদের মাধ্যমে টিসিবির স্টিকার খুলে নামীদামি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের স্টিকার লাগিয়ে খুচরা দোকানিদের কাছে সরবরাহ করেন। দুই কেজির প্যাকেট থেকে মসুর ডাল ৫০ কেজির বস্তায় মেশানো হতো। পরে সেগুলো স্থানীয় বাজারে নিয়ে খুচরা হিসেবে চড়া দামে বিক্রি করতেন তিনি।
পুলিশের অভিযানে দেলোয়ারের গুদাম থেকে ৫ হাজার ৪০০ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৬ হাজার ৩৫০ কেজি মসুর ডাল জব্দ করা হয়। এর দাম ১ লাখ ৮৪ হাজার টাকা বলে জানান ওসি। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
চট্টগ্রাম নগরীতে দেলোয়ার হোসেন নামের এক ব্যক্তির গুদাম থেকে প্রায় ১২ টন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য জব্দ করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার গভীর রাতে নগরীর চান্দগাঁও থানার উত্তর মোহরা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এ সময় দেলোয়ারসহ সাতজনকে আটক করা হয়। এসব পণ্যে নামীদামি ব্র্যান্ডের স্টিকার লাগিয়ে দোকানে বিক্রি করা হতো বলে পুলিশ জানায়।
দেলোয়ার ছাড়া গ্রেপ্তার অন্যরা হলেন মো. মনির (৩২), নুর আলম (৪৮), মো. জসিম (২৩), সাগর মোল্লা (২৪), মো. সালমান (২৭) ও মো. রায়হান (১৯)।
এ বিষয়ে চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চান্দগাঁও কাজীরহাট বাজারে দেলোয়ার হোসেনের পাইকারি ও খুচরা ভোগ্যপণ্য বিক্রির প্রতিষ্ঠান আছে। সেই প্রতিষ্ঠানের আড়ত উত্তর মোহরা এজাহার শাহমাজার-সংলগ্ন মোহরা কোম্পানির বাড়ির রাস্তার পাশে, যা দেলোয়ারের গোডাউন নামে পরিচিত। মনির দেলোয়ারের প্রধান সহযোগী। তিনি টিসিবির পণ্য বিভিন্ন পন্থায় বিভিন্নজনের কাছ থেকে সংগ্রহ করে দেলোয়ারের গুদামে পৌঁছে দেন।’
ওসি জাহিদুল আরও বলেন, ‘ডিলাররা ট্রাকের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য যেখানে বিক্রি করেন, সেখানে এজেন্ট ঢুকিয়ে দেন দেলোয়ার ও মনির। দরিদ্র সেজে তেল, মসুর ডালসহ টিসিবির বিভিন্ন পণ্য কেনেন। এ ছাড়া গরিব লোকজনের কাছ থেকেও সামান্য বাড়তি দামে পণ্য কিনে মজুত করেন তাঁরা।’
ওসি জাহিদুল জানান, দেলোয়ার কর্মচারীদের মাধ্যমে টিসিবির স্টিকার খুলে নামীদামি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের স্টিকার লাগিয়ে খুচরা দোকানিদের কাছে সরবরাহ করেন। দুই কেজির প্যাকেট থেকে মসুর ডাল ৫০ কেজির বস্তায় মেশানো হতো। পরে সেগুলো স্থানীয় বাজারে নিয়ে খুচরা হিসেবে চড়া দামে বিক্রি করতেন তিনি।
পুলিশের অভিযানে দেলোয়ারের গুদাম থেকে ৫ হাজার ৪০০ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৬ হাজার ৩৫০ কেজি মসুর ডাল জব্দ করা হয়। এর দাম ১ লাখ ৮৪ হাজার টাকা বলে জানান ওসি। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও...
১২ মিনিট আগেসম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
১৮ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
২৮ মিনিট আগে