সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গত বৃহস্পতিবার ঈদের দিন থেকে খাওয়ার ও ব্যবহারের পানি নেই। ফলে রোগী ও স্বজনেরা সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানলেও সমাধানে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা ঈদুল ফিতরের দিন থেকে খাবারের বিশুদ্ধ পানি ও টয়লেটে কোনো পানিই না পাওয়ার অভিযোগ করেন। তাঁরা টয়লেটে ব্যবহার করার জন্য বাইরে থেকে বোতলে করে পানি নিয়ে প্রবেশ করেন। পর্যাপ্ত পানি ব্যবহার করতে না পারায় টয়লেটের দুর্গন্ধে নিশ্বাস নেওয়াও দায় হয়ে গেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ জানায়, পানির লাইনটি পুরোনো হয়ে যাওয়ায় বারবার নষ্ট হয়ে যায়। এ বিষয়টি সিভিল সার্জন অফিসও অবগত আছে। ইঞ্জিনিয়ারকে বলা হলেও সময়মতো না আসায় ঠিক করা যাচ্ছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়া বিবি রানী দাস বলেন, ‘আমি ১৪ এপ্রিল ২টার দিকে হাসপাতালে আসি। ৩টার দিকে টয়লেটে যাওয়ার পর পানি না পাওয়ায় কয়েকজন নার্সকে জিজ্ঞেস করলে তারাও বলে পানির বিষয়ে কিছুই জানে না।’
চরচান্দিয়া ইউনিয়নের বিবি রহিমা বলেন, ‘১২ এপ্রিল আমি হাসপাতালে ভর্তি হই। সেদিন থেকেই পানি পাইনি। পানি না থাকায় আমরা বাইর থেকে ক্রয় করে টয়লেটের কাজে ব্যবহার করছি। অনেকে হাসপাতাল থেকে অনেক দূরে পুকুর থেকেও পানি এনে ব্যবহার করছেন।’
ভূঁইয়ার বাজার এলাকা থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর অভিভাবক আকবর হোসেন জামশেদ বলেন, ‘আমরা ঈদের দিন থেকে হাসপাতালে আছি। এখানে বেশির ভাগ রোগী দরিদ্র। তাদের এমনিতেই কষ্টের শেষ নেই। এখন আবার পানির সংকট। এ কষ্ট মনে হয় দেখার কেউ নেয়। সবাই শুধু ফটোসেশন নিয়ে ব্যস্ত থাকে।’
স্বাস্থ্য প্রকৌশলী বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার সহকারী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পাম্প নিয়ে কাজ করছি, যাতে এটিকে নতুনভাবে স্থাপন করা যায়। ঈদের দিন আমাকে জানানো হয়েছে পানির সমস্যার কথা। কিন্তু ঈদের ছুটির কারণে সব বন্ধ থাকায় লোকজন পাওয়া যায়নি। আগামীকাল (১৬ এপ্রিল) নতুনভাবে লাইন বসিয়ে পানির জন্য কাজ করা হবে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা উৎফল দাশ বলেন, ‘পানিসংকটের বিষয়টি সবাইকে জানানো হয়েছে। বারবার বলার পরও সমাধান হচ্ছে না। আমরা নিজেই এসব বিষয়ে খুবই মর্মাহত। প্রকৌশলী জানিয়েছে দ্রুত সময়ের মধ্যে সমাধান করা হবে।’
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গত বৃহস্পতিবার ঈদের দিন থেকে খাওয়ার ও ব্যবহারের পানি নেই। ফলে রোগী ও স্বজনেরা সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানলেও সমাধানে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা ঈদুল ফিতরের দিন থেকে খাবারের বিশুদ্ধ পানি ও টয়লেটে কোনো পানিই না পাওয়ার অভিযোগ করেন। তাঁরা টয়লেটে ব্যবহার করার জন্য বাইরে থেকে বোতলে করে পানি নিয়ে প্রবেশ করেন। পর্যাপ্ত পানি ব্যবহার করতে না পারায় টয়লেটের দুর্গন্ধে নিশ্বাস নেওয়াও দায় হয়ে গেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ জানায়, পানির লাইনটি পুরোনো হয়ে যাওয়ায় বারবার নষ্ট হয়ে যায়। এ বিষয়টি সিভিল সার্জন অফিসও অবগত আছে। ইঞ্জিনিয়ারকে বলা হলেও সময়মতো না আসায় ঠিক করা যাচ্ছে না।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়া বিবি রানী দাস বলেন, ‘আমি ১৪ এপ্রিল ২টার দিকে হাসপাতালে আসি। ৩টার দিকে টয়লেটে যাওয়ার পর পানি না পাওয়ায় কয়েকজন নার্সকে জিজ্ঞেস করলে তারাও বলে পানির বিষয়ে কিছুই জানে না।’
চরচান্দিয়া ইউনিয়নের বিবি রহিমা বলেন, ‘১২ এপ্রিল আমি হাসপাতালে ভর্তি হই। সেদিন থেকেই পানি পাইনি। পানি না থাকায় আমরা বাইর থেকে ক্রয় করে টয়লেটের কাজে ব্যবহার করছি। অনেকে হাসপাতাল থেকে অনেক দূরে পুকুর থেকেও পানি এনে ব্যবহার করছেন।’
ভূঁইয়ার বাজার এলাকা থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর অভিভাবক আকবর হোসেন জামশেদ বলেন, ‘আমরা ঈদের দিন থেকে হাসপাতালে আছি। এখানে বেশির ভাগ রোগী দরিদ্র। তাদের এমনিতেই কষ্টের শেষ নেই। এখন আবার পানির সংকট। এ কষ্ট মনে হয় দেখার কেউ নেয়। সবাই শুধু ফটোসেশন নিয়ে ব্যস্ত থাকে।’
স্বাস্থ্য প্রকৌশলী বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার সহকারী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পাম্প নিয়ে কাজ করছি, যাতে এটিকে নতুনভাবে স্থাপন করা যায়। ঈদের দিন আমাকে জানানো হয়েছে পানির সমস্যার কথা। কিন্তু ঈদের ছুটির কারণে সব বন্ধ থাকায় লোকজন পাওয়া যায়নি। আগামীকাল (১৬ এপ্রিল) নতুনভাবে লাইন বসিয়ে পানির জন্য কাজ করা হবে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা উৎফল দাশ বলেন, ‘পানিসংকটের বিষয়টি সবাইকে জানানো হয়েছে। বারবার বলার পরও সমাধান হচ্ছে না। আমরা নিজেই এসব বিষয়ে খুবই মর্মাহত। প্রকৌশলী জানিয়েছে দ্রুত সময়ের মধ্যে সমাধান করা হবে।’
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৩৬ মিনিট আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে