সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
গত মঙ্গলবার থেকে এসআর শিপিং কোম্পানির এমভি আবদুল্লাহ নামের একটি জাহাজ আরব সাগরে এখন সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবজায়। ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বরেও একই কোম্পানির জাহাজ ‘জাহান মনি’ ছিনতাই করে সোমালিয়ান দস্যুরা। ২০১১ সালে জিম্মি দশা থেকে ফিরে আসা ‘জাহান মনি’ জাহাজের নাবিক মোহাম্মদ ইদ্রিস তার অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
আলাপচারিতার শুরুতেই নিজের অভিজ্ঞতা থেকে ওই জিম্মি ২৩ নাবিকের পরিবারকে ভরসা রাখার জন্য বলেন জাহান মনির নাবিক মোহাম্মদ ইদ্রিস।
তিনি বলেন, ‘এমভি আবদুল্লাহ যে স্টাইলে ডাকাতেরা ক্যাপচার করেছে, ঠিক একই কায়দায় জাহান মনিও কবজায় নিয়েছিল সোমালি ডাকাতেরা। ছোট ছোট বোট, মাঝারি সাইজের ফিশিং বোট দিয়ে ওরা আক্রমণ করে।’
মোহাম্মদ ইদ্রিস আরও বলেন, ‘জাহাজ ক্যাপচার করার পরে আমাদের সকলকে ওরা (ডাকাতেরা) ব্রিজে নিয়ে জমা করে। ১০০ দিনের জিম্মি দশায় আমাদের কোনো সমস্যা হয়নি। জিম্মি দশার পুরো সময় আমরা ব্রিজেই ছিলাম। খাবারের মধ্যে শুধু মাছ-মাংসের একটু সমস্যা ছিল। ওরা আমাদের জাহাজকে সোমালিয়া উপকূলে নিয়ে গিয়েছিল। আমাদের শুকনো খাবার ছিল পর্যাপ্ত। মাছ-মাংসের সমস্যা হলেও এসআর শিপিং কর্তৃপক্ষ বিভিন্নভাবে তার ব্যবস্থা করবে। জাহান মনিতেও এই ব্যবস্থা করেছিল এসআর শিপিং। দিন যত যাবে তত ওদের সঙ্গে নাবিকদের ভালো সম্পর্ক হয়ে যাবে। জিম্মির দুই মাস পর ওদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ভালো হয়ে যায়। এরপর আমরা জাহাজের ডেকে গিয়ে বড়শি দিয়ে মাছ ধরেছি। এ বড়শি ডাকাতেরাও দিয়েছে, আমাদের কাছেও ছিল। খাওয়ার জন্য টুনা মাছও দিয়েছিল।’
মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘জাহান মনির ১০০ দিনের জিম্মি দশায় আমাদের মধ্যে কারও অসুস্থ হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। তাই ওষুধপত্রের প্রয়োজনও হয়নি।’
ডাকাতদের সঙ্গে কী ধরনের কথা হতো জানতে চাইলে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘ওরা কথা বলত। কেমন আছ? তোমাদের দেশ কী রকম? পরিবারের কী অবস্থা? এ জাতীয় কথাবার্তা বলত। তবে আরবি ভাষায়। ওদের ভাষা যেহেতু আরবি। আরবি বুঝতে অসুবিধা হলে ওদের আবার দোভাষী আছে। দোভাষী আমাদের বুঝিয়ে দিতেন।’
মুক্তিপণের আলাপ-আলোচনার বিষয়ে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘ডাকাতেরা মুক্তিপণের বিষয়গুলো আমাদের সামনে বলত না। কখন জিম্মিদের ছেড়ে দেওয়া হবে, সেটা অবশ্য মাঝেমধ্যে বলত। কাউকে নির্যাতন করার দৃশ্য আমার ১০০ দিনের জিম্মি দশায় দেখিনি।’
ডাকাতদের অস্ত্রশস্ত্রের ব্যাপারে মোহাম্মদ ইদ্রিস জানান, ওদের হাতে একে ৪৭, মেশিনগান ও রকেট লঞ্চারের মতো ভারী অস্ত্রশস্ত্র থাকে। জাহাজ জিম্মি করে টাকা আদায় ওদের মূল উদ্দেশ্য। জাহাজ ধ্বংস করলে ওদের তো কোনো লাভ নেই। ওরা জিম্মিদের কিছুই করবে না। কারণ, এতে তাদের কোনো লাভ নেই।
ডাকাতি ও জিম্মি করা সোমালি ডাকাতদের ব্যবসা উল্লেখ করে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, এটা তাদের ব্যবসা। তারা বলত, ‘তোমরা সিনক্রিয়েট না করলে তোমাদের কোনো কিছু করা হবে না। কারণ, তোমরা আমরা দুই পক্ষই মুসলিম। যা হবে তোমাদের কোম্পানির সঙ্গে আমাদের হবে।’
জিম্মিদের পরিবারের প্রতি কী বার্তা জানতে চাইলে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘এসআর শিপিং কোম্পানি খুবই আন্তরিক। আমাদের বেলায় যে আন্তরিকতা দেখিয়েছে এই কোম্পানি, তা ভাষায় বলার মতো নয়। দফারফা হয়ে গেলে ওদের ডেরা থেকে জাহাজকে বের হয়ে যাওয়ার ইশারা দেয়। এরপর আমরা সেখান থেকে জাহাজ চালিয়ে ওমানে আসি। আর ওমান থেকে বিমানে করে ফিরলাম দেশের মাটিতে। ওমানের সালালা বন্দরে জাহাজ থেকে নামার পর এসআর শিপিং আমাদের এক্সট্রা টাকা দিয়েছিল বাজার করার জন্য। ওনাদের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই।’
মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘আমার মেয়ের অসুস্থতায় চিকিৎসার জন্য এসআর শিপিং কোম্পানি ব্যক্তিগতভাবে আমাকে সাত লাখ টাকা দিয়েছিল।’
জাহাজে ডাকাত পড়ার প্রথম অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘ডাকাতের আক্রমণ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে হয়েছিল এখানে জীবন শেষ। আর দেশে ফিরতে পারব না।’
এর আগে তিনি বলেছেন, ‘২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর জাহান মনি নিজেদের কবজায় নেওয়ার পর সোমালি ডাকাতেরা জাহাজটিকে তাদের সুরক্ষিত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে দেখা যায় ছিনতাই হওয়া আরও ২২-২৩টি জাহাজ। সবগুলো জাহাজের মধ্যে একমাত্র জাহান মনি কর্তৃপক্ষ মুক্তিপণের মাধ্যমে আমাদের সুরক্ষিত অবস্থায় মুক্ত করে এনেছে। এমভি আবদুল্লাহর বেলাও সেটা হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
জাহান মনিতে ওই সময় ২৫ নাবিক এবং ক্যাপ্টেনের স্ত্রীসহ মোট ২৬ ব্যক্তি ছিলেন। ৫২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
এদিকে মুক্তিপণ ও জাহান মনির অভিজ্ঞতার আলোকে এবার এমভি আবদুল্লাহ ও ২৩ নাবিক উদ্ধারের তৎপরতা শুরুর কথা জানিয়ে কেএসআরএমের মুখপাত্র মো. মিজানুল ইসলাম বলেন, ‘জাহান মনি ও সেখানে থাকা ২৬ জন নাবিক ও ক্যাপ্টেনকে উদ্ধারের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আমরা এমভি আবদুল্লাহ ও এতে থাকা ২৩ নাবিক উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করেছি। জাহাজ জিম্মিকারীদের কাছ থেকে কোনো সাড়া এখনো আসেনি।’
আরও পড়ুন—
গত মঙ্গলবার থেকে এসআর শিপিং কোম্পানির এমভি আবদুল্লাহ নামের একটি জাহাজ আরব সাগরে এখন সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবজায়। ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বরেও একই কোম্পানির জাহাজ ‘জাহান মনি’ ছিনতাই করে সোমালিয়ান দস্যুরা। ২০১১ সালে জিম্মি দশা থেকে ফিরে আসা ‘জাহান মনি’ জাহাজের নাবিক মোহাম্মদ ইদ্রিস তার অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন আজকের পত্রিকাকে।
আলাপচারিতার শুরুতেই নিজের অভিজ্ঞতা থেকে ওই জিম্মি ২৩ নাবিকের পরিবারকে ভরসা রাখার জন্য বলেন জাহান মনির নাবিক মোহাম্মদ ইদ্রিস।
তিনি বলেন, ‘এমভি আবদুল্লাহ যে স্টাইলে ডাকাতেরা ক্যাপচার করেছে, ঠিক একই কায়দায় জাহান মনিও কবজায় নিয়েছিল সোমালি ডাকাতেরা। ছোট ছোট বোট, মাঝারি সাইজের ফিশিং বোট দিয়ে ওরা আক্রমণ করে।’
মোহাম্মদ ইদ্রিস আরও বলেন, ‘জাহাজ ক্যাপচার করার পরে আমাদের সকলকে ওরা (ডাকাতেরা) ব্রিজে নিয়ে জমা করে। ১০০ দিনের জিম্মি দশায় আমাদের কোনো সমস্যা হয়নি। জিম্মি দশার পুরো সময় আমরা ব্রিজেই ছিলাম। খাবারের মধ্যে শুধু মাছ-মাংসের একটু সমস্যা ছিল। ওরা আমাদের জাহাজকে সোমালিয়া উপকূলে নিয়ে গিয়েছিল। আমাদের শুকনো খাবার ছিল পর্যাপ্ত। মাছ-মাংসের সমস্যা হলেও এসআর শিপিং কর্তৃপক্ষ বিভিন্নভাবে তার ব্যবস্থা করবে। জাহান মনিতেও এই ব্যবস্থা করেছিল এসআর শিপিং। দিন যত যাবে তত ওদের সঙ্গে নাবিকদের ভালো সম্পর্ক হয়ে যাবে। জিম্মির দুই মাস পর ওদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ভালো হয়ে যায়। এরপর আমরা জাহাজের ডেকে গিয়ে বড়শি দিয়ে মাছ ধরেছি। এ বড়শি ডাকাতেরাও দিয়েছে, আমাদের কাছেও ছিল। খাওয়ার জন্য টুনা মাছও দিয়েছিল।’
মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘জাহান মনির ১০০ দিনের জিম্মি দশায় আমাদের মধ্যে কারও অসুস্থ হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। তাই ওষুধপত্রের প্রয়োজনও হয়নি।’
ডাকাতদের সঙ্গে কী ধরনের কথা হতো জানতে চাইলে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘ওরা কথা বলত। কেমন আছ? তোমাদের দেশ কী রকম? পরিবারের কী অবস্থা? এ জাতীয় কথাবার্তা বলত। তবে আরবি ভাষায়। ওদের ভাষা যেহেতু আরবি। আরবি বুঝতে অসুবিধা হলে ওদের আবার দোভাষী আছে। দোভাষী আমাদের বুঝিয়ে দিতেন।’
মুক্তিপণের আলাপ-আলোচনার বিষয়ে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘ডাকাতেরা মুক্তিপণের বিষয়গুলো আমাদের সামনে বলত না। কখন জিম্মিদের ছেড়ে দেওয়া হবে, সেটা অবশ্য মাঝেমধ্যে বলত। কাউকে নির্যাতন করার দৃশ্য আমার ১০০ দিনের জিম্মি দশায় দেখিনি।’
ডাকাতদের অস্ত্রশস্ত্রের ব্যাপারে মোহাম্মদ ইদ্রিস জানান, ওদের হাতে একে ৪৭, মেশিনগান ও রকেট লঞ্চারের মতো ভারী অস্ত্রশস্ত্র থাকে। জাহাজ জিম্মি করে টাকা আদায় ওদের মূল উদ্দেশ্য। জাহাজ ধ্বংস করলে ওদের তো কোনো লাভ নেই। ওরা জিম্মিদের কিছুই করবে না। কারণ, এতে তাদের কোনো লাভ নেই।
ডাকাতি ও জিম্মি করা সোমালি ডাকাতদের ব্যবসা উল্লেখ করে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, এটা তাদের ব্যবসা। তারা বলত, ‘তোমরা সিনক্রিয়েট না করলে তোমাদের কোনো কিছু করা হবে না। কারণ, তোমরা আমরা দুই পক্ষই মুসলিম। যা হবে তোমাদের কোম্পানির সঙ্গে আমাদের হবে।’
জিম্মিদের পরিবারের প্রতি কী বার্তা জানতে চাইলে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘এসআর শিপিং কোম্পানি খুবই আন্তরিক। আমাদের বেলায় যে আন্তরিকতা দেখিয়েছে এই কোম্পানি, তা ভাষায় বলার মতো নয়। দফারফা হয়ে গেলে ওদের ডেরা থেকে জাহাজকে বের হয়ে যাওয়ার ইশারা দেয়। এরপর আমরা সেখান থেকে জাহাজ চালিয়ে ওমানে আসি। আর ওমান থেকে বিমানে করে ফিরলাম দেশের মাটিতে। ওমানের সালালা বন্দরে জাহাজ থেকে নামার পর এসআর শিপিং আমাদের এক্সট্রা টাকা দিয়েছিল বাজার করার জন্য। ওনাদের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই।’
মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘আমার মেয়ের অসুস্থতায় চিকিৎসার জন্য এসআর শিপিং কোম্পানি ব্যক্তিগতভাবে আমাকে সাত লাখ টাকা দিয়েছিল।’
জাহাজে ডাকাত পড়ার প্রথম অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘ডাকাতের আক্রমণ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে হয়েছিল এখানে জীবন শেষ। আর দেশে ফিরতে পারব না।’
এর আগে তিনি বলেছেন, ‘২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর জাহান মনি নিজেদের কবজায় নেওয়ার পর সোমালি ডাকাতেরা জাহাজটিকে তাদের সুরক্ষিত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে দেখা যায় ছিনতাই হওয়া আরও ২২-২৩টি জাহাজ। সবগুলো জাহাজের মধ্যে একমাত্র জাহান মনি কর্তৃপক্ষ মুক্তিপণের মাধ্যমে আমাদের সুরক্ষিত অবস্থায় মুক্ত করে এনেছে। এমভি আবদুল্লাহর বেলাও সেটা হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’
জাহান মনিতে ওই সময় ২৫ নাবিক এবং ক্যাপ্টেনের স্ত্রীসহ মোট ২৬ ব্যক্তি ছিলেন। ৫২ কোটি টাকা মুক্তিপণ দিয়ে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
এদিকে মুক্তিপণ ও জাহান মনির অভিজ্ঞতার আলোকে এবার এমভি আবদুল্লাহ ও ২৩ নাবিক উদ্ধারের তৎপরতা শুরুর কথা জানিয়ে কেএসআরএমের মুখপাত্র মো. মিজানুল ইসলাম বলেন, ‘জাহান মনি ও সেখানে থাকা ২৬ জন নাবিক ও ক্যাপ্টেনকে উদ্ধারের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আমরা এমভি আবদুল্লাহ ও এতে থাকা ২৩ নাবিক উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করেছি। জাহাজ জিম্মিকারীদের কাছ থেকে কোনো সাড়া এখনো আসেনি।’
আরও পড়ুন—
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
২ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
১২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৩১ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে