নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় জানমালের ক্ষতি কমাতে চট্টগ্রামে নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলার পাশাপাশি ৯০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। আজ বুধবার চসিকের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা উপকমিটির এক সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, নগরীর দামপাড়া কন্ট্রোল রুমের ০২৩-৩৩৩-৬৩০-৭৩৯ জরুরিসেবা নম্বরে ঘূর্ণিঝড়-সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য ও সেবা পাবেন নগরবাসী। ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানলে যাতে সাধারণ মানুষের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখা এবং দুর্যোগ-পরবর্তী পুনরুদ্ধার কাজ দ্রুত গতিতে করা যায়, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকাতে হবে।
এ ছাড়া সভায় নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডে ৯০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত, কন্ট্রোল রুম, কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে ওয়ার্ড পর্যায়ে প্রস্তুতি সভা ও ঘূর্ণিঝড় মোখার গতিবেগ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে জরুরি যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণ। সচেতনতা তৈরি করতে প্রতিটি এলাকায় মাইকে প্রচার, আরবান মেডিকেল দল, আরবান ভলান্টিয়ার–উদ্ধারকর্মী প্রস্তুত রাখা, বিশুদ্ধ পানি, শুকনো খাবার, প্রয়োজনীয় যানবাহন, বিদ্যুৎ সরবরাহ ও সড়কবাতি নির্বিঘ্ন রাখার প্রস্তুতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, সচিব খালেদ মাহমুদ, কাউন্সিলর মো. জহুরুল আলম জসিম, মো. ইলিয়াছ, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার, স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট মনীষা মহাজন, মেয়রের একান্ত সচিব ও প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, উপসচিব আশেক রসুল চৌধুরী টিপু, ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইমাম হোসেন রানা, রেড ক্রিসেন্টের সিটি সম্পাদক আব্দুল জব্বার, নগর পরিকল্পনাবিদ আবদুল্লাহ আল ওমর, বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা মঈনুল হোসেন আলী চৌধুরী প্রমুখ।
আরও পড়ুন:
সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় জানমালের ক্ষতি কমাতে চট্টগ্রামে নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলার পাশাপাশি ৯০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। আজ বুধবার চসিকের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা উপকমিটির এক সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, নগরীর দামপাড়া কন্ট্রোল রুমের ০২৩-৩৩৩-৬৩০-৭৩৯ জরুরিসেবা নম্বরে ঘূর্ণিঝড়-সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য ও সেবা পাবেন নগরবাসী। ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানলে যাতে সাধারণ মানুষের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখা এবং দুর্যোগ-পরবর্তী পুনরুদ্ধার কাজ দ্রুত গতিতে করা যায়, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকাতে হবে।
এ ছাড়া সভায় নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডে ৯০টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত, কন্ট্রোল রুম, কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে ওয়ার্ড পর্যায়ে প্রস্তুতি সভা ও ঘূর্ণিঝড় মোখার গতিবেগ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে জরুরি যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণ। সচেতনতা তৈরি করতে প্রতিটি এলাকায় মাইকে প্রচার, আরবান মেডিকেল দল, আরবান ভলান্টিয়ার–উদ্ধারকর্মী প্রস্তুত রাখা, বিশুদ্ধ পানি, শুকনো খাবার, প্রয়োজনীয় যানবাহন, বিদ্যুৎ সরবরাহ ও সড়কবাতি নির্বিঘ্ন রাখার প্রস্তুতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, সচিব খালেদ মাহমুদ, কাউন্সিলর মো. জহুরুল আলম জসিম, মো. ইলিয়াছ, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার, স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট মনীষা মহাজন, মেয়রের একান্ত সচিব ও প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবুল হাশেম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ, উপসচিব আশেক রসুল চৌধুরী টিপু, ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইমাম হোসেন রানা, রেড ক্রিসেন্টের সিটি সম্পাদক আব্দুল জব্বার, নগর পরিকল্পনাবিদ আবদুল্লাহ আল ওমর, বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা মঈনুল হোসেন আলী চৌধুরী প্রমুখ।
আরও পড়ুন:
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে