নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে গ্যাসলাইট চুরির অভিযোগ তুলে শিশুকে মারধরের অভিযোগে এক পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ রোববার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায় তাকে বরখাস্তের আদেশ দেন। অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল হলেন মো. শওকত। তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিএমপি মুখপাত্র স্প্রীনা রানী প্রামাণিক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশুটিকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত সাপেক্ষে উনার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে আজ রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া মারধরের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, একটি দোকানের ভেতর ঢুকে পুলিশ কনস্টেবল শওকত এক পথ শিশুকে ধরে একের পর এক থাপ্পড় মারছেন।
এ সময় ওই পুলিশ সদস্যের মুখে সিগারেটও ছিল। শিশুটির কান্না দেখে আশপাশে লোকজন পুলিশ সদস্যকে থামতে বললেও তিনি কারও কথা না শুনে ক্রমাগত শিশুটিকে মারতে থাকেন।
মারধরের এই ঘটনাটি ছিল চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানাধীন টাইগার পাস মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে একটি চায়ের দোকানের ভেতর।
চট্টগ্রামে কর্মরত সাংবাদিক আবু সায়েদ মোহাম্মদ তামান্না মারধরের ওই ভিডিও ধারণ করেছিলেন। তামান্না আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টাইগারপাস মোড়ে তিনি এক বন্ধুর জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় পুলিশ কনস্টেবল শওকত একটি দোকানের ভেতর ঢুকে ওই শিশুটিকে মারধর করতে থাকেন। তাঁর অভিযোগ ছিল ট্রাফিক বক্স থেকে শিশুটি গ্যাস লাইট চুরি করেছে। পরে আমিসহ অন্যরা মিলে উনাকে (পুলিশ) বাধা দেই। কিন্তু তিনি কোনো কথা না শুনে ক্রমাগত শিশুটিকে চড় থাপ্পড় মারতে থাকে। মনে হচ্ছিল উনি শিশুটিকে মেরেই ফেলবেন। একপর্যায়ে আমি ঘটনাটির ভিডিও ধারণ করি। একপর্যায়ে উনি শিশুটিকে ছেড়ে দেন।’
চট্টগ্রামে গ্যাসলাইট চুরির অভিযোগ তুলে শিশুকে মারধরের অভিযোগে এক পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ রোববার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায় তাকে বরখাস্তের আদেশ দেন। অভিযুক্ত পুলিশ কনস্টেবল হলেন মো. শওকত। তিনি চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিএমপি মুখপাত্র স্প্রীনা রানী প্রামাণিক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশুটিকে মারধরের ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত সাপেক্ষে উনার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে আজ রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া মারধরের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, একটি দোকানের ভেতর ঢুকে পুলিশ কনস্টেবল শওকত এক পথ শিশুকে ধরে একের পর এক থাপ্পড় মারছেন।
এ সময় ওই পুলিশ সদস্যের মুখে সিগারেটও ছিল। শিশুটির কান্না দেখে আশপাশে লোকজন পুলিশ সদস্যকে থামতে বললেও তিনি কারও কথা না শুনে ক্রমাগত শিশুটিকে মারতে থাকেন।
মারধরের এই ঘটনাটি ছিল চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানাধীন টাইগার পাস মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে একটি চায়ের দোকানের ভেতর।
চট্টগ্রামে কর্মরত সাংবাদিক আবু সায়েদ মোহাম্মদ তামান্না মারধরের ওই ভিডিও ধারণ করেছিলেন। তামান্না আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টাইগারপাস মোড়ে তিনি এক বন্ধুর জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় পুলিশ কনস্টেবল শওকত একটি দোকানের ভেতর ঢুকে ওই শিশুটিকে মারধর করতে থাকেন। তাঁর অভিযোগ ছিল ট্রাফিক বক্স থেকে শিশুটি গ্যাস লাইট চুরি করেছে। পরে আমিসহ অন্যরা মিলে উনাকে (পুলিশ) বাধা দেই। কিন্তু তিনি কোনো কথা না শুনে ক্রমাগত শিশুটিকে চড় থাপ্পড় মারতে থাকে। মনে হচ্ছিল উনি শিশুটিকে মেরেই ফেলবেন। একপর্যায়ে আমি ঘটনাটির ভিডিও ধারণ করি। একপর্যায়ে উনি শিশুটিকে ছেড়ে দেন।’
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
২১ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৩১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগে