ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে গোবিন্দপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের পশ্চিম লাড়ুয়া ও নলডুগি গ্রাম দিয়ে বয়ে যাওয়া ডাকাতিয়া নদীর সঙ্গে সংযুক্ত ওয়াপদার সেচ খাল। একসময় এই সেচ খাল দিয়ে ছোট আকারের নৌকা চলাচল করত। পর্যায়ক্রমে ১২ ফুট চওড়া এই খালটি এখন সরু নালায় পরিণত হয়েছে। এতে সেচকাজ চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে কৃষকদের। শুধু তা-ই নয়, খালের পাশে পাকা স্থাপনা তৈরির করে অস্তিত্ব সংকটে ফেলেছে। বর্ষাকালে জলাবদ্ধতায় পানি উপচে রাস্তায় আসে।
ইতিমধ্যেই নিরবচ্ছিন্ন আবাদ ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য স্থানীয়রা চাঁদপুর জেলা প্রশাসক, পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন। জেলা প্রশাসক কার্যালয় বিষয়টি আমলে নিয়ে সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া অভিযোগ ও স্থানীয়দের বক্তব্যে জানা যায়, গোবিন্দপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের আওতাধীন পশ্চিম লাড়ুয়া ও নলডুগি খালটি একসময় ১১-১২ ফুট থাকলেও বর্তমানে তা প্রায় পুরোটাই দখল হয়ে গেছে। এতে ইরি মৌসুমে সেচকাজ ব্যাহত হচ্ছে। আবার বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। এভাবে দখল হতে থাকলে দুই গ্রামের সেচকাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
পশ্চিম লাড়ুয়া ও নলডুগি গ্রামের সেচ ম্যানেজার আব্দুল মান্নান মুন্সি ও আমিনুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘একসময়ে দুই গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ডাকাতিয়া নদীর সঙ্গে সংযুক্ত খালটি বর্তমানে ড্রেনে পরিণত হয়েছে। এই খাল দিয়ে বর্ষাকালে নৌকা চলত। কিন্তু এখন সেচ মৌসুমে পানিশূন্যতা ও বর্ষাকালে পানি উপচে পড়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। আমাদের সেচের পানি সরবরাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
একই কথা জানালেন গ্রামের ইব্রাহিম ব্যাপারী, রফিকুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, নাজমুল হোসেনসহ গ্রামের ভুক্তভোগী বেশি কিছু লোক। তাঁদের দাবি, জেলা প্রশাসক ও পানি উন্নয়ন বোর্ড উদ্যোগে নিলে তিন ফসলি জমিগুলোতে যেমন আবাদ বাড়বে, তেমনি খালটি আগের রূপে ফিরলে এলাকার জলাবদ্ধতা হ্রাস পাবে। যে যার মতো করে খাল দখল করে বাড়িঘর তৈরি করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে তাঁরা জেলা প্রশাসক, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে চাঁদপুর পাউবো কর্তৃপক্ষ খাল দখলকারীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে অফিসে যাওয়ার জন্য চিঠি দিয়েছেন। অন্যদিকে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের দপ্তরে দেওয়া অভিযোগটির তদন্তের জন্য ফরিদগঞ্জ সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফরিদগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুন্নাহার বলেন, জেলা প্রশাসকের দপ্তরের দেওয়া দায়িত্ব অনুযায়ী তদন্ত করে পরবর্তী সময় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে গোবিন্দপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের পশ্চিম লাড়ুয়া ও নলডুগি গ্রাম দিয়ে বয়ে যাওয়া ডাকাতিয়া নদীর সঙ্গে সংযুক্ত ওয়াপদার সেচ খাল। একসময় এই সেচ খাল দিয়ে ছোট আকারের নৌকা চলাচল করত। পর্যায়ক্রমে ১২ ফুট চওড়া এই খালটি এখন সরু নালায় পরিণত হয়েছে। এতে সেচকাজ চালাতে বেগ পেতে হচ্ছে কৃষকদের। শুধু তা-ই নয়, খালের পাশে পাকা স্থাপনা তৈরির করে অস্তিত্ব সংকটে ফেলেছে। বর্ষাকালে জলাবদ্ধতায় পানি উপচে রাস্তায় আসে।
ইতিমধ্যেই নিরবচ্ছিন্ন আবাদ ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য স্থানীয়রা চাঁদপুর জেলা প্রশাসক, পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো), উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন। জেলা প্রশাসক কার্যালয় বিষয়টি আমলে নিয়ে সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বিভিন্ন দপ্তরে দেওয়া অভিযোগ ও স্থানীয়দের বক্তব্যে জানা যায়, গোবিন্দপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের আওতাধীন পশ্চিম লাড়ুয়া ও নলডুগি খালটি একসময় ১১-১২ ফুট থাকলেও বর্তমানে তা প্রায় পুরোটাই দখল হয়ে গেছে। এতে ইরি মৌসুমে সেচকাজ ব্যাহত হচ্ছে। আবার বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। এভাবে দখল হতে থাকলে দুই গ্রামের সেচকাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
পশ্চিম লাড়ুয়া ও নলডুগি গ্রামের সেচ ম্যানেজার আব্দুল মান্নান মুন্সি ও আমিনুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘একসময়ে দুই গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ডাকাতিয়া নদীর সঙ্গে সংযুক্ত খালটি বর্তমানে ড্রেনে পরিণত হয়েছে। এই খাল দিয়ে বর্ষাকালে নৌকা চলত। কিন্তু এখন সেচ মৌসুমে পানিশূন্যতা ও বর্ষাকালে পানি উপচে পড়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে। আমাদের সেচের পানি সরবরাহ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
একই কথা জানালেন গ্রামের ইব্রাহিম ব্যাপারী, রফিকুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, নাজমুল হোসেনসহ গ্রামের ভুক্তভোগী বেশি কিছু লোক। তাঁদের দাবি, জেলা প্রশাসক ও পানি উন্নয়ন বোর্ড উদ্যোগে নিলে তিন ফসলি জমিগুলোতে যেমন আবাদ বাড়বে, তেমনি খালটি আগের রূপে ফিরলে এলাকার জলাবদ্ধতা হ্রাস পাবে। যে যার মতো করে খাল দখল করে বাড়িঘর তৈরি করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তাই বাধ্য হয়ে তাঁরা জেলা প্রশাসক, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ বিষয়ে চাঁদপুর পাউবো কর্তৃপক্ষ খাল দখলকারীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে অফিসে যাওয়ার জন্য চিঠি দিয়েছেন। অন্যদিকে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের দপ্তরে দেওয়া অভিযোগটির তদন্তের জন্য ফরিদগঞ্জ সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফরিদগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আজিজুন্নাহার বলেন, জেলা প্রশাসকের দপ্তরের দেওয়া দায়িত্ব অনুযায়ী তদন্ত করে পরবর্তী সময় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
১ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে প্রায় এক একর পাহাড়ি জায়গা উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার নগরীর আকবরশাহ উত্তর লেকসিটি, সুপারিবাগান ও ইসলামাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে এসব বসতি উচ্ছেদ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে