নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষতি এড়াতে চট্টগ্রামে ৭৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ১ হাজার ১৪০টি বিদ্যালয় ও ৯টি মুজিব কিল্লাকে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এদিকে সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে ২৯০টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার রাতে জরুরি ভার্চুয়াল বৈঠকে জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মো. ফখরুজ্জামান ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশনা দেন।
সভায় বিশেষ করে সন্দ্বীপ, আনোয়ারা, বাঁশখালী, মিরসরাই, সীতাকুণ্ড ও কর্ণফুলী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) বিশেষভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশনা দেন।
সভায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে চট্টগ্রামে ব্যাপক বর্ষণ ও পূর্ণিমার কারণে তীব্র জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা থাকায় উপকূলবর্তী এলাকা ও পাহাড়ি এলাকা থেকে লোকজনকে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ সময় সংশ্লিষ্ট ইউএনওরা পর্যাপ্ত পরিমাণ শুকনো খাবার, মোমবাতি, ওষুধ, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও খাবার স্যালাইন মজুত রয়েছে বলে অবহিত করেন।
সভা শেষে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ৭৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়াও ১ হাজার ১৪০টি বিদ্যালয় ও ৯টি মুজিব কিল্লা আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া সিভিল সার্জন চট্টগ্রাম কর্তৃক ইউনিয়ন পর্যায়ে ২০০টি, প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচটি, আর্বান ডিসপেনসারি ৯টি এবং পাঁচটি জেনারেল হাসপাতালসহ মোট ২৯৫টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। পানি বিশুদ্ধকরণের জন্য প্রায় ৩ লাখ ট্যাবলেট ও ৪ লাখ খাবার স্যালাইন মজুত রয়েছে।
সভায় চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, জনপ্রতিনিধিদের নিজ এলাকায় অবস্থান করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। প্রয়োজনে উপজেলাসমূহে অবস্থিত ডাকবাংলো ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ সময় জেলা প্রশাসক মানুষের পাশাপাশি গবাদিপশু ও অন্যান্য প্রাণীর সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সবাইকে নির্দেশনা দেন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সমন্বয়ের জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা হয়েছে।
সভায় জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার জনপ্রতিনিধি, পুলিশ, কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, ফায়ার সার্ভিস এবং আনসারসহ জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধি, উপকূলবর্তী উপজেলাগুলোর নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনাররা (ভূমি) উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে সিভিল সার্জন ডা. মো. ইলিয়াছ চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দুর্যোগ মোকাবিলায় চট্টগ্রাম জেলার প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে মেডিকেল টিম, প্রতি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচটি, প্রতি আরবান ডিসপেনসারিতে একটিসহ চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে পাঁচটি মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শনিবার থেকে চট্টগ্রামে উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে মাইকিং করেছেন রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষতি এড়াতে চট্টগ্রামে ৭৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আরও ১ হাজার ১৪০টি বিদ্যালয় ও ৯টি মুজিব কিল্লাকে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এদিকে সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে ২৯০টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার রাতে জরুরি ভার্চুয়াল বৈঠকে জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মো. ফখরুজ্জামান ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশনা দেন।
সভায় বিশেষ করে সন্দ্বীপ, আনোয়ারা, বাঁশখালী, মিরসরাই, সীতাকুণ্ড ও কর্ণফুলী উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) বিশেষভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশনা দেন।
সভায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে চট্টগ্রামে ব্যাপক বর্ষণ ও পূর্ণিমার কারণে তীব্র জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা থাকায় উপকূলবর্তী এলাকা ও পাহাড়ি এলাকা থেকে লোকজনকে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ সময় সংশ্লিষ্ট ইউএনওরা পর্যাপ্ত পরিমাণ শুকনো খাবার, মোমবাতি, ওষুধ, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও খাবার স্যালাইন মজুত রয়েছে বলে অবহিত করেন।
সভা শেষে এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ৭৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র ছাড়াও ১ হাজার ১৪০টি বিদ্যালয় ও ৯টি মুজিব কিল্লা আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ ছাড়া সিভিল সার্জন চট্টগ্রাম কর্তৃক ইউনিয়ন পর্যায়ে ২০০টি, প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচটি, আর্বান ডিসপেনসারি ৯টি এবং পাঁচটি জেনারেল হাসপাতালসহ মোট ২৯৫টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। পানি বিশুদ্ধকরণের জন্য প্রায় ৩ লাখ ট্যাবলেট ও ৪ লাখ খাবার স্যালাইন মজুত রয়েছে।
সভায় চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, জনপ্রতিনিধিদের নিজ এলাকায় অবস্থান করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। প্রয়োজনে উপজেলাসমূহে অবস্থিত ডাকবাংলো ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ সময় জেলা প্রশাসক মানুষের পাশাপাশি গবাদিপশু ও অন্যান্য প্রাণীর সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সবাইকে নির্দেশনা দেন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সমন্বয়ের জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা হয়েছে।
সভায় জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার জনপ্রতিনিধি, পুলিশ, কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, ফায়ার সার্ভিস এবং আনসারসহ জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধি, উপকূলবর্তী উপজেলাগুলোর নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনাররা (ভূমি) উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে সিভিল সার্জন ডা. মো. ইলিয়াছ চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দুর্যোগ মোকাবিলায় চট্টগ্রাম জেলার প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে মেডিকেল টিম, প্রতি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচটি, প্রতি আরবান ডিসপেনসারিতে একটিসহ চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে পাঁচটি মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শনিবার থেকে চট্টগ্রামে উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে মাইকিং করেছেন রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
৩২ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি সংরক্ষণ এবং তাঁর জীবন নিয়ে গবেষণার লক্ষ্যে ২০২০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) প্রতিষ্ঠা করা হয় ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’। নিয়োগ দেওয়া হয় ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুনকে (মুনতাসীর মামুন)।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন ছেলে হোসাইন মোহাম্মদ আবিদ (২৮)। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কক্সবাজার শহরের পশ্চিম বড়ুয়া পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নেশার টাকা না পেয়ে মাকে আবিদ হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত আনোয়ারা বেগম মেরী (৫৫) ওই এলাকার নিয়াজ আহমেদের স্ত্রী
১ ঘণ্টা আগে