নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশ রাষ্ট্র যেভাবে চলছে, সাংবাদিকতা তার চেয়ে ভালো অবস্থানে নেই। বিশেষ সাংবাদিক গোষ্ঠী সৃষ্টি করা হয়েছে, যাদের সাংবাদিকতা পরিচালিত হয় রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায়। সাংবাদিকদের হতে হবে ওয়াচ ডগ। এখন তারা হয়ে গেছে ল্যাপ ডগ মানে কোলের কুকুর।’
আজ শুক্রবার মাহে রমজান উপলক্ষে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিএমইউজে) ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘যারা সাহস করে কথাবার্তা বলছে, লিখছে, তাদের বিরুদ্ধে একটা বড় ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে। যেসব সাংবাদিক সংগঠন, মিডিয়া কিছু কথা বলার চেষ্টা করছে, তারা কিন্তু এখন বড় চাপের মধ্যে আছে।’
তিনি বলেন, আগে আমরা শুনতাম, ভারতে ইন্দিরা গান্ধীর ইমার্জেন্সির সময় সাংবাদিকদের বলা হয়েছিল, একটু বাঁকা হয়ে সরকারের পক্ষে কথা বলতে। কিন্তু অতি উৎসাহী সাংবাদিকেরা বাঁকা হয়ে হামাগুড়ি দিচ্ছিল। বাংলাদেশ সরকার বলছে, হামাগুড়ি দিতে, এরা এখন শুয়ে গেছে, সেজদায় পড়ে গেছে। এই হচ্ছে দেশের সাংবাদিকতার অবস্থা।’
বিএনপির নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বেনিফিশিয়ারি ছাড়া দেশের সাধারণ সাংবাদিকেরা মুক্ত হতে চাচ্ছে। তারা মুক্তির পথ খুঁজছে। তারা যদি মুক্ত হতে না পারে এখন, তাহলে আগামীদিনে বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বলে কোনো কিছু থাকবে না। সাংবাদিকতা পেশা বলে যে কিছু আছে, এটাও ভুলে যেতে হবে।’
গণতন্ত্র ফেরানোর দায়িত্ব বিএনপির একার নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি সবাইকে বলি, বিএনপির একার দায়িত্ব না এটা। সাংবাদিকদের দায়িত্ব আছে, পেশাজীবীদের দায়িত্ব আছে, সর্বস্তরের মানুষের আজ দায়িত্ব আছে। ৯৫ শতাংশ মানুষ যারা ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা কিন্তু তাদের দায়িত্ব পালন করেছে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘তারেক রহমান সাহেব অবশ্য ৯৭-৯৮ শতাংশ বলে থাকেন। ২-৩ শতাংশ কারা, যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, কিন্তু ভোট পায়নি। তারা হালুয়া–রুটির কারণে গিয়েছিল, কিন্তু তাও পায়নি। আওয়ামী লীগের মধ্যে যারা ভোট করে জিততে পারেনি, তারাও বলছে–ভোট হয়নি। আমি আর ডামি আর কী! কিছু কিছু আমি হেরে গেছে, কিছু কিছু ডামি হেরে গেছে। আমিও বলছে–ভোট হয়নি, ডামিও বলছে–ভোট হয়নি।
আবার ভিক্ষুকের দল জাতীয় পার্টির মতো যারা হালুয়া–রুটির জন্য গিয়েছিল, তারাও বলেছে–ভোট হয়নি। শেষ পর্যন্ত একমাত্র শেখ হাসিনা এবং তার কিছু লোকজন বলছে–ভোট হয়েছে। তারেক সাহেবের হিসাব তাহলে ঠিক আছে। আমার ৯৫ শতাংশের পর ওনার ৩ শতাংশ কোত্থেকে আসছে আমি এখন বুঝে গেছি। যারা গেছে ২-৩ শতাংশ বলছে ভোট হয়নি। তাহলে বাংলাদেশের ২ শতাংশ মানুষও আজকের এ নির্বাচনকে গ্রহণ করেনি, প্রত্যাখ্যান করেছে।’
তিনি বলেন, ‘এটা নির্বাচন নয়, গণভোট হয়েছে। নির্বাচনে যাব কি যাব না? আমরা বলেছি, আপনারা নির্বাচনে যাবেন না। শেখ হাসিনা বলেছে, যেতে হবে না গেলে আপনার ভাতা কাটা যাবে, এলাকায় থাকতে পারবেন না। পুলিশের ধমক, আওয়ামী মাস্তান লীগের ধমক। আমরা বলেছি, দেশের জনগণের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে আপনারা ভোটকেন্দ্রে যাবেন না। এটা একটা গণভোট হয়েছে। এই গণভোটে দেশের ৯৫ শতাংশ মানুষ এই নির্বাচন, এই রেজিম, এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আর যারা অংশগ্রহণ করেছে, তাদের মধ্যে আরও ২-৩ শতাংশ প্রত্যাখ্যান করার পর এখন আওয়ামী লীগ একা ছাড়া নির্বাচনের পক্ষে আর কেউ নেই।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ নেতা বলেন, ‘আজ সমস্ত দেশ ঐক্যবদ্ধ। সুশীল সমাজ যারা কথা বলত না, তারাও এখন কথা বলছে। আমাদের মধ্যে অনেকে বলেছেন, ভোটে অংশগ্রহণ করলে বোধ হয় ইমরান খানের মতো কিছু হতে পারত। আরে পাকিস্তানে তো কেয়ারটেকার সরকার কাজ করছে, পাকিস্তানে তো এখনো বিচার বিভাগ কাজ করছে বহুলাংশে, রাষ্ট্রীয় সংগঠন দখল হয়নি শতভাগ। এ জন্য পাকিস্তানে ওরা কিছু করতে পেরেছে।
বাংলাদেশে আমরা না গিয়ে যেটা করতে পেরেছি, ৯৫ শতাংশ মানুষকে যে, আমরা ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার সুযোগ দিয়েছি, এটাই সবচেয়ে বড় সফলতা। এই যে বিএনপি ১৫ বছরের নির্যাতন-নিপীড়ন, গুম-খুন, হত্যা, মিথ্যা মামলার পরও বিএনপি দাঁড়িয়ে আছে, বিএনপির কোনো নেতা কর্মীকে তারা নিতে পারেনি, এটা আরেকটা সফলতা। আন্দোলনের দুই সফলতা। মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে এ ভোটকে প্রত্যাখ্যান করেছে, একটা গণভোটের মতো হয়েছে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘বিএনপি খাঁটি সোনায় পরিণত হয়েছে। বিএনপি আজ অনেক বেশি পরিণত। বিএনপি আজ শুধু বাংলাদেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ায় অনেক বেশি শক্তিশালী দল। আমাদের এ যাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে। এ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আমাদের সঙ্গে যেসব বিরোধী দল আছে, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে, হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশকে মুক্ত করতে হবে। এটা দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম। এ সংগ্রামে বিজয়ী হতে হবে।’
সিএমইউজে সভাপতি মোহাম্মদ শাহনেওয়াজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি রুহুল আমীন গাজী ও মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী। সঞ্চালনা করেন সিএমইউজের সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান।
উপস্থিত ছিলেন নগর বিএনপির সদস্যসচিব আবুল হাশেম বক্কর, জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন, সিএমইউজের সাবেক সভাপতি ইস্কান্দার আলী চৌধুরী, শামসুল হক হায়দরী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ম শামসুল ইসলাম, বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী, আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট কপিল উদ্দিন চৌধুরী, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি জাহিদুল করিম কচি, সাধারণ সম্পাদক ডা. খুরশীদ জামিল চৌধুরী, চবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. নসরুল কাদির, এ্যাবের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার জানে আলম সেলিম, উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন, ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক নেতা অধ্যাপক শেখ মহিউদ্দিন, আলী আব্বাস প্রমুখ।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশ রাষ্ট্র যেভাবে চলছে, সাংবাদিকতা তার চেয়ে ভালো অবস্থানে নেই। বিশেষ সাংবাদিক গোষ্ঠী সৃষ্টি করা হয়েছে, যাদের সাংবাদিকতা পরিচালিত হয় রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায়। সাংবাদিকদের হতে হবে ওয়াচ ডগ। এখন তারা হয়ে গেছে ল্যাপ ডগ মানে কোলের কুকুর।’
আজ শুক্রবার মাহে রমজান উপলক্ষে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের (সিএমইউজে) ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘যারা সাহস করে কথাবার্তা বলছে, লিখছে, তাদের বিরুদ্ধে একটা বড় ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে। যেসব সাংবাদিক সংগঠন, মিডিয়া কিছু কথা বলার চেষ্টা করছে, তারা কিন্তু এখন বড় চাপের মধ্যে আছে।’
তিনি বলেন, আগে আমরা শুনতাম, ভারতে ইন্দিরা গান্ধীর ইমার্জেন্সির সময় সাংবাদিকদের বলা হয়েছিল, একটু বাঁকা হয়ে সরকারের পক্ষে কথা বলতে। কিন্তু অতি উৎসাহী সাংবাদিকেরা বাঁকা হয়ে হামাগুড়ি দিচ্ছিল। বাংলাদেশ সরকার বলছে, হামাগুড়ি দিতে, এরা এখন শুয়ে গেছে, সেজদায় পড়ে গেছে। এই হচ্ছে দেশের সাংবাদিকতার অবস্থা।’
বিএনপির নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বেনিফিশিয়ারি ছাড়া দেশের সাধারণ সাংবাদিকেরা মুক্ত হতে চাচ্ছে। তারা মুক্তির পথ খুঁজছে। তারা যদি মুক্ত হতে না পারে এখন, তাহলে আগামীদিনে বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বলে কোনো কিছু থাকবে না। সাংবাদিকতা পেশা বলে যে কিছু আছে, এটাও ভুলে যেতে হবে।’
গণতন্ত্র ফেরানোর দায়িত্ব বিএনপির একার নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি সবাইকে বলি, বিএনপির একার দায়িত্ব না এটা। সাংবাদিকদের দায়িত্ব আছে, পেশাজীবীদের দায়িত্ব আছে, সর্বস্তরের মানুষের আজ দায়িত্ব আছে। ৯৫ শতাংশ মানুষ যারা ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা কিন্তু তাদের দায়িত্ব পালন করেছে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘তারেক রহমান সাহেব অবশ্য ৯৭-৯৮ শতাংশ বলে থাকেন। ২-৩ শতাংশ কারা, যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, কিন্তু ভোট পায়নি। তারা হালুয়া–রুটির কারণে গিয়েছিল, কিন্তু তাও পায়নি। আওয়ামী লীগের মধ্যে যারা ভোট করে জিততে পারেনি, তারাও বলছে–ভোট হয়নি। আমি আর ডামি আর কী! কিছু কিছু আমি হেরে গেছে, কিছু কিছু ডামি হেরে গেছে। আমিও বলছে–ভোট হয়নি, ডামিও বলছে–ভোট হয়নি।
আবার ভিক্ষুকের দল জাতীয় পার্টির মতো যারা হালুয়া–রুটির জন্য গিয়েছিল, তারাও বলেছে–ভোট হয়নি। শেষ পর্যন্ত একমাত্র শেখ হাসিনা এবং তার কিছু লোকজন বলছে–ভোট হয়েছে। তারেক সাহেবের হিসাব তাহলে ঠিক আছে। আমার ৯৫ শতাংশের পর ওনার ৩ শতাংশ কোত্থেকে আসছে আমি এখন বুঝে গেছি। যারা গেছে ২-৩ শতাংশ বলছে ভোট হয়নি। তাহলে বাংলাদেশের ২ শতাংশ মানুষও আজকের এ নির্বাচনকে গ্রহণ করেনি, প্রত্যাখ্যান করেছে।’
তিনি বলেন, ‘এটা নির্বাচন নয়, গণভোট হয়েছে। নির্বাচনে যাব কি যাব না? আমরা বলেছি, আপনারা নির্বাচনে যাবেন না। শেখ হাসিনা বলেছে, যেতে হবে না গেলে আপনার ভাতা কাটা যাবে, এলাকায় থাকতে পারবেন না। পুলিশের ধমক, আওয়ামী মাস্তান লীগের ধমক। আমরা বলেছি, দেশের জনগণের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে আপনারা ভোটকেন্দ্রে যাবেন না। এটা একটা গণভোট হয়েছে। এই গণভোটে দেশের ৯৫ শতাংশ মানুষ এই নির্বাচন, এই রেজিম, এই নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আর যারা অংশগ্রহণ করেছে, তাদের মধ্যে আরও ২-৩ শতাংশ প্রত্যাখ্যান করার পর এখন আওয়ামী লীগ একা ছাড়া নির্বাচনের পক্ষে আর কেউ নেই।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ নেতা বলেন, ‘আজ সমস্ত দেশ ঐক্যবদ্ধ। সুশীল সমাজ যারা কথা বলত না, তারাও এখন কথা বলছে। আমাদের মধ্যে অনেকে বলেছেন, ভোটে অংশগ্রহণ করলে বোধ হয় ইমরান খানের মতো কিছু হতে পারত। আরে পাকিস্তানে তো কেয়ারটেকার সরকার কাজ করছে, পাকিস্তানে তো এখনো বিচার বিভাগ কাজ করছে বহুলাংশে, রাষ্ট্রীয় সংগঠন দখল হয়নি শতভাগ। এ জন্য পাকিস্তানে ওরা কিছু করতে পেরেছে।
বাংলাদেশে আমরা না গিয়ে যেটা করতে পেরেছি, ৯৫ শতাংশ মানুষকে যে, আমরা ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার সুযোগ দিয়েছি, এটাই সবচেয়ে বড় সফলতা। এই যে বিএনপি ১৫ বছরের নির্যাতন-নিপীড়ন, গুম-খুন, হত্যা, মিথ্যা মামলার পরও বিএনপি দাঁড়িয়ে আছে, বিএনপির কোনো নেতা কর্মীকে তারা নিতে পারেনি, এটা আরেকটা সফলতা। আন্দোলনের দুই সফলতা। মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে এ ভোটকে প্রত্যাখ্যান করেছে, একটা গণভোটের মতো হয়েছে।’
আমীর খসরু বলেন, ‘বিএনপি খাঁটি সোনায় পরিণত হয়েছে। বিএনপি আজ অনেক বেশি পরিণত। বিএনপি আজ শুধু বাংলাদেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ায় অনেক বেশি শক্তিশালী দল। আমাদের এ যাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে। এ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। আমাদের সঙ্গে যেসব বিরোধী দল আছে, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে, হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশকে মুক্ত করতে হবে। এটা দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রাম। এ সংগ্রামে বিজয়ী হতে হবে।’
সিএমইউজে সভাপতি মোহাম্মদ শাহনেওয়াজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি রুহুল আমীন গাজী ও মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী। সঞ্চালনা করেন সিএমইউজের সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান।
উপস্থিত ছিলেন নগর বিএনপির সদস্যসচিব আবুল হাশেম বক্কর, জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন, সিএমইউজের সাবেক সভাপতি ইস্কান্দার আলী চৌধুরী, শামসুল হক হায়দরী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ম শামসুল ইসলাম, বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী, আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট কপিল উদ্দিন চৌধুরী, সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি জাহিদুল করিম কচি, সাধারণ সম্পাদক ডা. খুরশীদ জামিল চৌধুরী, চবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. নসরুল কাদির, এ্যাবের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার জানে আলম সেলিম, উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল আমিন, ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক নেতা অধ্যাপক শেখ মহিউদ্দিন, আলী আব্বাস প্রমুখ।
রাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
১ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
১ ঘণ্টা আগেঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১১ ঘণ্টা আগে