সেনবাগ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সেনবাগের বিষ্ণুপুরে পূর্ববিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে মো. ইউছুফ (৩৫) নামে এক প্রবাসী নিহত হন। অভিযোগ পেয়ে রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নবীপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামের চোরবাবাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত মো. ইউছুফ সৌদি আরবপ্রবাসী এবং বিষ্ণুপুর গ্রামের শরীয়ত উল্যার ছেলে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নুরনবী (৫৮), নুরনবীর ছেলে সোহেল (২৮) ও রুবেল (৪০)। তাঁদের বাড়ি উপজেলার নবীপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামে।
আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী।
নিহতের বাবা শরীয়ত উল্যাহ বলেন, পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে একই বাড়ির সোহেল গংদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার সময় বিরোধীয় স্থানে আম পাড়াকে কেন্দ্র করে একই বাড়ির সোহেল, রুবেল ও নুরনবীর সঙ্গে ইউসুফের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে নুরনবী, তাঁর ছেলে সোহেল ও রুবেল সংঘবদ্ধ হয়ে প্রবাসী ইউছুফ ও তাঁর ভাই কবিরকে (৪২) পেছন থেকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। রক্তাক্ত অবস্থায় আহতদের উদ্ধার করে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে রাত সাড়ে ১১টায় কর্তব্যরত চিকিৎসক ইউছুফকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে সেনবাগ থানার এসআই আব্দুল আউয়াল আরও পুলিশ সদস্য নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেন।
প্রবাসী হত্যার ঘটনার স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি দুঃখজনক। আমি অপরাধীদের শাস্তি দাবি করি।’
এ বিষয়ে সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী বলেন, ‘নিহতের বাবা শরীয়ত উল্ল্যাহ বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা রুজু করেছেন। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবার মৃতদেহ গ্রহণ করেছে।’
নোয়াখালীর সেনবাগের বিষ্ণুপুরে পূর্ববিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে মো. ইউছুফ (৩৫) নামে এক প্রবাসী নিহত হন। অভিযোগ পেয়ে রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নবীপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামের চোরবাবাড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে।
নিহত মো. ইউছুফ সৌদি আরবপ্রবাসী এবং বিষ্ণুপুর গ্রামের শরীয়ত উল্যার ছেলে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নুরনবী (৫৮), নুরনবীর ছেলে সোহেল (২৮) ও রুবেল (৪০)। তাঁদের বাড়ি উপজেলার নবীপুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামে।
আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী।
নিহতের বাবা শরীয়ত উল্যাহ বলেন, পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে একই বাড়ির সোহেল গংদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার সময় বিরোধীয় স্থানে আম পাড়াকে কেন্দ্র করে একই বাড়ির সোহেল, রুবেল ও নুরনবীর সঙ্গে ইউসুফের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে নুরনবী, তাঁর ছেলে সোহেল ও রুবেল সংঘবদ্ধ হয়ে প্রবাসী ইউছুফ ও তাঁর ভাই কবিরকে (৪২) পেছন থেকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। রক্তাক্ত অবস্থায় আহতদের উদ্ধার করে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে রাত সাড়ে ১১টায় কর্তব্যরত চিকিৎসক ইউছুফকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে সেনবাগ থানার এসআই আব্দুল আউয়াল আরও পুলিশ সদস্য নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেন।
প্রবাসী হত্যার ঘটনার স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন সোহেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি দুঃখজনক। আমি অপরাধীদের শাস্তি দাবি করি।’
এ বিষয়ে সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী বলেন, ‘নিহতের বাবা শরীয়ত উল্ল্যাহ বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা রুজু করেছেন। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবার মৃতদেহ গ্রহণ করেছে।’
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা ও ভাঙচুর ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় শিক্ষকসহ শতাধিক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলেও জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে এই হামলা, লুটপাটের ন্যায়বিচারের দাবিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ
৪০ মিনিট আগেছাগলকাণ্ডে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্যপদ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের পদ হারানো মতিউর রহমান বিদেশ যাওয়ার অনুমতি চেয়ে রিট করেছিলেন। তবে রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেরোববার দিবাগত রাত ১টার পর থেকেই বাস, পিকআপ ও মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন জেলা থেকে লোকজন ঢাকায় আসতে শুরু করেন। রাত ১টা থেকে ভোরে শত শত মানুষ শাহবাগে এসে পৌঁছাতে শুরু করেন। অধিকাংশই জানতেন না কী ঘটতে চলেছে।
২ ঘণ্টা আগেরিকশা-ভ্যানে কোনো চাঁদাবাজি হবে না। গরিবদের কষ্টার্জিত অর্থ কেউ নিতে পারবে না। স্থানীয় লোকাল মাস্তানেরা চাঁদাবাজির টাকা ভাগ করে খায়। যদি পুলিশের কোনো লোক চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে তাঁর আর রক্ষা নেই। গরিবের কষ্টার্জিত টাকা কেউ নিলেই ব্যবস্থা...
২ ঘণ্টা আগে