কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় নির্মাণশ্রমিক মো. ইয়াছিন মিয়াকে (২৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড ও অপর একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এ রায় দেন।
মামলার রাষ্ট্র পক্ষের অতিরিক্ত কৌশলী (এপিপি) নুরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন–মো. শাহজাহান মিয়া (৩৭) ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত আসামি সেলিম মিয়া (৪৭)। সম্পর্কে দুজন আপন ভাই। তারা কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার কুড়িয়াপাড়া ফকিরমূড়া গ্রামের মৃত আলী মিয়ার ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, নিহত ইয়াছিন মিয়ার বাড়ির সামনে তার খালাতো ভাইয়ের স্ত্রী মোছা জেসমিন আক্তার (৩৭) মুদি দোকান দিয়ে ব্যবসা করতেন। প্রতিবেশী অভিযুক্ত মো. শাহজাহান মিয়া ওই দোকানের সামনে বসে মাদক বিক্রি করত। সে সুবাদে জেসমিন আক্তারের সঙ্গে শাহজাহান মিয়ার সম্পর্ক হয়। তাদের পরকীয়া প্রেমের বাধা দেয় ইয়াছিন মিয়া। এতে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
এ নিয়ে আসামিরা যোগসাজশে ২০২০ সালের ১৮ মে রাতে স্থানীয় মসজিদে নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার সময় পথরোধ করে ইয়াছিন মিয়া ও তার ভাই মো. মিজানুর রহমানকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় শাহাজান ও সেলিম মিয়া। পরে স্থানীয়রা আহতাবস্থায় তাদের উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইয়াছিন মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরদিন নিহতের বড় ভাই মো. মিজানুর রহমান বাদী হয়ে একই গ্রামের মৃত আলী মিয়ার তিন ছেলেসহ পাঁচজনকে আসামি করে সদর দক্ষিণ মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। হত্যার সঙ্গে জড়িত না থাকায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা অভিযোগপত্র থেকে তিনজনকে বাদ দেন।
এপিপি নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষে নয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে এবং আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পর্যালোচনা করে আসামি মো. শাহজাহান মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড, অপর আসামি মো. সেলিম মিয়াকে যাবজ্জীবন এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেয় আদালত। রায় ঘোষণাকালে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আদালত কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।’
কুমিল্লায় নির্মাণশ্রমিক মো. ইয়াছিন মিয়াকে (২৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড ও অপর একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এ রায় দেন।
মামলার রাষ্ট্র পক্ষের অতিরিক্ত কৌশলী (এপিপি) নুরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন–মো. শাহজাহান মিয়া (৩৭) ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত আসামি সেলিম মিয়া (৪৭)। সম্পর্কে দুজন আপন ভাই। তারা কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার কুড়িয়াপাড়া ফকিরমূড়া গ্রামের মৃত আলী মিয়ার ছেলে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, নিহত ইয়াছিন মিয়ার বাড়ির সামনে তার খালাতো ভাইয়ের স্ত্রী মোছা জেসমিন আক্তার (৩৭) মুদি দোকান দিয়ে ব্যবসা করতেন। প্রতিবেশী অভিযুক্ত মো. শাহজাহান মিয়া ওই দোকানের সামনে বসে মাদক বিক্রি করত। সে সুবাদে জেসমিন আক্তারের সঙ্গে শাহজাহান মিয়ার সম্পর্ক হয়। তাদের পরকীয়া প্রেমের বাধা দেয় ইয়াছিন মিয়া। এতে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
এ নিয়ে আসামিরা যোগসাজশে ২০২০ সালের ১৮ মে রাতে স্থানীয় মসজিদে নামাজ পড়ে বাড়ি ফেরার সময় পথরোধ করে ইয়াছিন মিয়া ও তার ভাই মো. মিজানুর রহমানকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় শাহাজান ও সেলিম মিয়া। পরে স্থানীয়রা আহতাবস্থায় তাদের উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইয়াছিন মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরদিন নিহতের বড় ভাই মো. মিজানুর রহমান বাদী হয়ে একই গ্রামের মৃত আলী মিয়ার তিন ছেলেসহ পাঁচজনকে আসামি করে সদর দক্ষিণ মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। হত্যার সঙ্গে জড়িত না থাকায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা অভিযোগপত্র থেকে তিনজনকে বাদ দেন।
এপিপি নুরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষে নয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে এবং আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পর্যালোচনা করে আসামি মো. শাহজাহান মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড, অপর আসামি মো. সেলিম মিয়াকে যাবজ্জীবন এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেয় আদালত। রায় ঘোষণাকালে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা আদালত কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।’
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
১ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে