সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)
পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য অবলোকনে পৌঁছে গেলাম চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারি খাদেমপাড়া এলাকায়। সেখানে আমাদের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা সাবের শাহ ইমন। তাঁর বাগানে প্রবেশের আগেই আমাদের দেখালেন পাহাড়ের পাদদেশে বিধিবদ্ধভাবে লাগানো বিভিন্ন ফলের গাছ। সেগুলো অতিক্রম করার পর প্রবেশ করি ইমনের ড্রাগন ফলের বাগানে।
পাহাড়ের পাদদেশের জমিতে তিনি ড্রাগন ফলের চাষ করেছেন। বাগানের অধিকাংশ গাছে ধরে আছে ফল। আর কোন কোন গাছে ধরে আছে ড্রাগন ফুল। তাঁর বাগান জুড়ে থাকা ড্রাগনের হাসি শুধু তাকেই অনুপ্রাণিত করেনি, অনুপ্রাণিত করেছে কৃষি বিভাগকেও। তাঁর এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ সীতাকুণ্ডের কৃষিকে একধাপ এগিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি ড্রাগন ফল চাষের এই সফলতা খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নতুন দ্বার। ইতিমধ্যে ড্রাগন চাষে ইমনের এ সফলতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন স্থানীয় ও উপজেলার অনেক বেকার যুবক।
আলাপকালে আত্মপ্রত্যয়ী তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা ইমন আজকের পত্রিকাকে জানান, নগরীর সিটি কলেজ থেকে অ্যাকাউন্টিংয়ে মাস্টার্স ও আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ করেন তিনি। লেখাপড়া শেষ হলেও চাকরির প্রতি অনেকটা উদাসীন ছিলেন ইমন। শিক্ষা জীবনে চাষের প্রতি গভীর মমতা ছিল তাঁর। স্বপ্ন দেখতেন চাষাবাদের মাধ্যমে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার।
সেই মানসে লেখাপড়া শেষে নিজ উদ্যোগে ২০১৬ সালে রুক্ষ পাহাড়ের ৩০ শতক জমিতে ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তোলেন ইমন। শুরুতে প্রণোদনা হিসেবে শতাধিক ড্রাগন ফলের চারা দেয় উপজেলা কৃষি বিভাগ। এরপর চট্টগ্রাম কৃষি গবেষণা কেন্দ্র থেকে আরও তিন শতাধিক ড্রাগন ফলের চারা কিনে আনেন। তাঁর সঙ্গে এক লাখ টাকা ব্যয়ে ১০০টি সিমেন্টের খুঁটিও কিনে তিনি। নির্দিষ্ট দূরত্বে একটি করে পাকা সিমেন্টের খুঁটি গেড়ে তার ওপর রিকশা ও সাইকেলের পরিত্যক্ত টায়ার ব্যবহার করা হয়। খুঁটির চারপাশে ৪টি করে ৪০০টি ড্রাগন ফলের চারা রোপণ করেন। ড্রাগন গাছের লতা বড় হলে খুঁটি বেয়ে টায়ারের ভেতর থেকে বাইরে ঝুলে পড়ে। সঠিক পরিচর্যা হলে চারা লাগানোর ২ বছর পরই গাছে ফল আসতে শুরু করে। এতে একটি ড্রাগন গাছ অন্তত ২০ বছর ফল দিয়ে থাকে।
ইমন আরও জানান, শুরুতে বাগান গড়তে মরিয়া হয়ে প্রচেষ্টা চালালেও সফল হননি তিনি। অনভিজ্ঞতার কারণে তাঁর সেই গাছগুলি নষ্ট হয়ে যায়। তবে এ ব্যর্থতার পরও থেমে থাকেননি ইমন। উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা সুভাষ চন্দ্র নাথের শরণাপন্ন পরামর্শে ভাটিয়ারি ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ঝন্টু কুমার নাথের সাহায্য নেন। ঝন্টু নাথের পরামর্শ ও সহযোগিতা অনুযায়ী গাছের যত্ন নিয়ে দুই বছরের মধ্যে সফলতার মুখ দেখেন ইমন।
এরপর ২০১৮ সালে আরও ৬০০টি চারা লাগিয়ে ড্রাগনের বাগানটি সম্প্রসারিত করেন। বারি এক, বারি দুই, লিসা, বেগুনী ও ইসরায়েলি হলুদসহ ৬ প্রজাতির ড্রাগনের প্রতিটি গাছেই ফল ধরেছে। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ মাস একটানা ফল ধরে গাছগুলোতে। বর্তমানে তাঁর বাগান থেকে প্রতিবছর দেড় টনেরও অধিক ড্রাগন ফল পাওয়া যায়। এগুলো পাইকারি বিক্রিতে বছরে ৫ লক্ষাধিক টাকা উপার্জন হয়।
তিনি আরও বলেন, লেখাপড়া শেষে পাহাড়ি রুক্ষ মাটিতে ফলের বাগান গড়ে তোলাকে শুরুতে পাগলামি মনে করেন স্থানীয়রা। এতে বিষয়টি নিয়ে প্রথমে অনেকের উপহাস ও বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় তাঁকে। কিন্তু উপজেলা কৃষি বিভাগের আন্তরিক সহযোগিতায় পেয়ে স্বল্প সময়ে রুক্ষ পাহাড়ের বুকে ড্রাগন ফল চাষে সফলতা অর্জন করেন তিনি। বর্তমানে বাগানের এক হাজার ড্রাগন গাছ ফলে ফলে শোভিত হয়ে আছে। এর পাশাপাশি স্থানীয় বেকার যুবকদের কৃষিতে আকৃষ্ট করতে তাঁর বাগান থেকে ৩০ টাকা দরে ড্রাগনের চারা বিক্রি করছেন বলে জানান তিনি।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, অত্যন্ত যত্ন সহকারে পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হয়েছে ড্রাগন ফলের বাগানটি। ফলে উপযুক্ত হয়ে উঠেছে বাগানের প্রতিটি গাছ। ইতিমধ্যে প্রতিটি গাছেই ড্রাগন ফল ধরে আছে। ফুল ও ফলের শোভায় ড্রাগন ফলের বাগানটি সবুজের সমারোহে পরিণত হয়েছে। অপরূপ সুন্দর লতানো গাছে এখন কাঁচা-পাকা ড্রাগন ফলের সমারোহ। রসে ভরা টসটসে ড্রাগন ফল দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি খেতেও অনেক মজাদার।
পাহাড়ি জমিতে ড্রাগন ফলের চাষে ইমনের সফলতার প্রশংসা করে ভাটিয়ারি এলাকার স্থানীয় যুবক মো. মামুনুর রশিদ মামুন জানান, দুর্গম পাহাড়ের দুর্গমতাকে অতিক্রম করে ড্রাগনের মতো বিচিত্র ও দুর্লভ ফলের যে সমাবেশ ঘটিয়েছেন, তা সত্যিকার অর্থেই অনুকরণীয় ও প্রশংসার দাবিদার।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাঘুনাথ নাহা আজকের পত্রিকাকে জানান, নির্জন পাহাড়ের বুকে ড্রাগন ফল চাষের মাধ্যমে ইমন স্বপ্ন বপনের যে শুভ সূচনা করেছেন, তা ধীরে ধীরে আরও বিস্তৃত হবে। পাহাড়ের বুকে ফল বাগান গড়ে তোলার এ ব্যতিক্রমী উদ্যোগে ইমনের সফলতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আরও বহু যুবক এবং কৃষক ড্রাগন ফল চাষে উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। এতে জাতীয় অর্থনীতির চাকা সচল রাখার পাশাপাশি দেশের পুষ্টিমানও উন্নীত করবে।
পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য অবলোকনে পৌঁছে গেলাম চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারি খাদেমপাড়া এলাকায়। সেখানে আমাদের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা সাবের শাহ ইমন। তাঁর বাগানে প্রবেশের আগেই আমাদের দেখালেন পাহাড়ের পাদদেশে বিধিবদ্ধভাবে লাগানো বিভিন্ন ফলের গাছ। সেগুলো অতিক্রম করার পর প্রবেশ করি ইমনের ড্রাগন ফলের বাগানে।
পাহাড়ের পাদদেশের জমিতে তিনি ড্রাগন ফলের চাষ করেছেন। বাগানের অধিকাংশ গাছে ধরে আছে ফল। আর কোন কোন গাছে ধরে আছে ড্রাগন ফুল। তাঁর বাগান জুড়ে থাকা ড্রাগনের হাসি শুধু তাকেই অনুপ্রাণিত করেনি, অনুপ্রাণিত করেছে কৃষি বিভাগকেও। তাঁর এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ সীতাকুণ্ডের কৃষিকে একধাপ এগিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি ড্রাগন ফল চাষের এই সফলতা খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নতুন দ্বার। ইতিমধ্যে ড্রাগন চাষে ইমনের এ সফলতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন স্থানীয় ও উপজেলার অনেক বেকার যুবক।
আলাপকালে আত্মপ্রত্যয়ী তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা ইমন আজকের পত্রিকাকে জানান, নগরীর সিটি কলেজ থেকে অ্যাকাউন্টিংয়ে মাস্টার্স ও আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ করেন তিনি। লেখাপড়া শেষ হলেও চাকরির প্রতি অনেকটা উদাসীন ছিলেন ইমন। শিক্ষা জীবনে চাষের প্রতি গভীর মমতা ছিল তাঁর। স্বপ্ন দেখতেন চাষাবাদের মাধ্যমে সফল উদ্যোক্তা হওয়ার।
সেই মানসে লেখাপড়া শেষে নিজ উদ্যোগে ২০১৬ সালে রুক্ষ পাহাড়ের ৩০ শতক জমিতে ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তোলেন ইমন। শুরুতে প্রণোদনা হিসেবে শতাধিক ড্রাগন ফলের চারা দেয় উপজেলা কৃষি বিভাগ। এরপর চট্টগ্রাম কৃষি গবেষণা কেন্দ্র থেকে আরও তিন শতাধিক ড্রাগন ফলের চারা কিনে আনেন। তাঁর সঙ্গে এক লাখ টাকা ব্যয়ে ১০০টি সিমেন্টের খুঁটিও কিনে তিনি। নির্দিষ্ট দূরত্বে একটি করে পাকা সিমেন্টের খুঁটি গেড়ে তার ওপর রিকশা ও সাইকেলের পরিত্যক্ত টায়ার ব্যবহার করা হয়। খুঁটির চারপাশে ৪টি করে ৪০০টি ড্রাগন ফলের চারা রোপণ করেন। ড্রাগন গাছের লতা বড় হলে খুঁটি বেয়ে টায়ারের ভেতর থেকে বাইরে ঝুলে পড়ে। সঠিক পরিচর্যা হলে চারা লাগানোর ২ বছর পরই গাছে ফল আসতে শুরু করে। এতে একটি ড্রাগন গাছ অন্তত ২০ বছর ফল দিয়ে থাকে।
ইমন আরও জানান, শুরুতে বাগান গড়তে মরিয়া হয়ে প্রচেষ্টা চালালেও সফল হননি তিনি। অনভিজ্ঞতার কারণে তাঁর সেই গাছগুলি নষ্ট হয়ে যায়। তবে এ ব্যর্থতার পরও থেমে থাকেননি ইমন। উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা সুভাষ চন্দ্র নাথের শরণাপন্ন পরামর্শে ভাটিয়ারি ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ঝন্টু কুমার নাথের সাহায্য নেন। ঝন্টু নাথের পরামর্শ ও সহযোগিতা অনুযায়ী গাছের যত্ন নিয়ে দুই বছরের মধ্যে সফলতার মুখ দেখেন ইমন।
এরপর ২০১৮ সালে আরও ৬০০টি চারা লাগিয়ে ড্রাগনের বাগানটি সম্প্রসারিত করেন। বারি এক, বারি দুই, লিসা, বেগুনী ও ইসরায়েলি হলুদসহ ৬ প্রজাতির ড্রাগনের প্রতিটি গাছেই ফল ধরেছে। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ মাস একটানা ফল ধরে গাছগুলোতে। বর্তমানে তাঁর বাগান থেকে প্রতিবছর দেড় টনেরও অধিক ড্রাগন ফল পাওয়া যায়। এগুলো পাইকারি বিক্রিতে বছরে ৫ লক্ষাধিক টাকা উপার্জন হয়।
তিনি আরও বলেন, লেখাপড়া শেষে পাহাড়ি রুক্ষ মাটিতে ফলের বাগান গড়ে তোলাকে শুরুতে পাগলামি মনে করেন স্থানীয়রা। এতে বিষয়টি নিয়ে প্রথমে অনেকের উপহাস ও বিড়ম্বনার শিকার হতে হয় তাঁকে। কিন্তু উপজেলা কৃষি বিভাগের আন্তরিক সহযোগিতায় পেয়ে স্বল্প সময়ে রুক্ষ পাহাড়ের বুকে ড্রাগন ফল চাষে সফলতা অর্জন করেন তিনি। বর্তমানে বাগানের এক হাজার ড্রাগন গাছ ফলে ফলে শোভিত হয়ে আছে। এর পাশাপাশি স্থানীয় বেকার যুবকদের কৃষিতে আকৃষ্ট করতে তাঁর বাগান থেকে ৩০ টাকা দরে ড্রাগনের চারা বিক্রি করছেন বলে জানান তিনি।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, অত্যন্ত যত্ন সহকারে পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হয়েছে ড্রাগন ফলের বাগানটি। ফলে উপযুক্ত হয়ে উঠেছে বাগানের প্রতিটি গাছ। ইতিমধ্যে প্রতিটি গাছেই ড্রাগন ফল ধরে আছে। ফুল ও ফলের শোভায় ড্রাগন ফলের বাগানটি সবুজের সমারোহে পরিণত হয়েছে। অপরূপ সুন্দর লতানো গাছে এখন কাঁচা-পাকা ড্রাগন ফলের সমারোহ। রসে ভরা টসটসে ড্রাগন ফল দেখতে যেমন সুন্দর, তেমনি খেতেও অনেক মজাদার।
পাহাড়ি জমিতে ড্রাগন ফলের চাষে ইমনের সফলতার প্রশংসা করে ভাটিয়ারি এলাকার স্থানীয় যুবক মো. মামুনুর রশিদ মামুন জানান, দুর্গম পাহাড়ের দুর্গমতাকে অতিক্রম করে ড্রাগনের মতো বিচিত্র ও দুর্লভ ফলের যে সমাবেশ ঘটিয়েছেন, তা সত্যিকার অর্থেই অনুকরণীয় ও প্রশংসার দাবিদার।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাঘুনাথ নাহা আজকের পত্রিকাকে জানান, নির্জন পাহাড়ের বুকে ড্রাগন ফল চাষের মাধ্যমে ইমন স্বপ্ন বপনের যে শুভ সূচনা করেছেন, তা ধীরে ধীরে আরও বিস্তৃত হবে। পাহাড়ের বুকে ফল বাগান গড়ে তোলার এ ব্যতিক্রমী উদ্যোগে ইমনের সফলতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আরও বহু যুবক এবং কৃষক ড্রাগন ফল চাষে উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। এতে জাতীয় অর্থনীতির চাকা সচল রাখার পাশাপাশি দেশের পুষ্টিমানও উন্নীত করবে।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে