কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার কাউন্সিলর সোহেলসহ দুজনকে হত্যা করার আগের রাতে বৈঠক করে দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া এতে সরাসরি অংশ নেয় ছয়জন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানান এ মামলার আসামিরা।
প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার আসামিরা জানিয়েছেন, তাঁরা ঘটনার আগের দিন রাতে ২১ নভেম্বর এ মামলার আসামি সাজনের বাসায় বৈঠক করেন। ঘটনার দিন বিকেল চারটায় কাউন্সিলরের বাসার দিকে ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাড়া করে রওনা দেন তাঁরা। তাঁদের ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাড়া করে দিয়েছিলেন রাব্বি ইসলাম অন্তু। কিলিং মিশনে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন মামলার এজাহারনামীয় আসামি শাহালম, সাজন, সাব্বির, জেল সোহেল। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন নাজিম ও ফেনী থেকে আসা অজ্ঞাত আরও একজন।
আজ সোমবার কুমিল্লার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম শামছুর রহমানের আদালতে জবানবন্দি দেন গ্রেপ্তার রাব্বি ইসলাম অন্তু। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সদস্যদের ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাড়া করে দিয়েছিলেন বলে আদালতের কাছে জবানবন্দি দেন অন্তু।
অন্তুকে গতকাল রোববার রাতে কুমিল্লার দেবিদ্বার থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সোহান সরকার জানান, গ্রেপ্তার আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ, সিসিটিভির ফুটেজ পর্যালোচনা এবং তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় হিট স্কোয়াডের ছয় সদস্যকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এ হত্যাকাণ্ড ঘটার পর জেলা পুলিশ, অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট এবং ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের বিশেষজ্ঞ দল ঘটনার মূল উদ্ঘাটন এবং আসামি গ্রেপ্তারের কাজ শুরু করে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদ সাহা হত্যার এজাহারনামীয় ৮ নম্বর আসামি জিসান মিয়াকে সদর উপজেলার পাঁচথুবি এলাকা থেকে গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ড সুজানগর পূর্বপাড়া এলাকার নূর আলীর ছেলে। অপরদিকে কাউন্সিলর সোহেল হত্যা মামলাসংশ্লিষ্ট তদন্তে প্রাপ্ত আসামি মোহাম্মদ রাব্বি ইসলাম অন্তুকে (১৯) কুমিল্লার দেবিদ্বার থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের সংরাইশ পশ্চিমপাড়া এলাকার বাদল মিয়ার ছেলে।
এর আগে এ হত্যা মামলার আসামি নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সুমন, মো. মাছুম, মো. আলম মিয়া ও আশিকুর রহমান রকিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে গ্রেপ্তার আসামি রাব্বি ইসলাম অন্তু ও জিসানের সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। রিমান্ড শুনানি না হওয়ায় আদালতের মাধ্যমে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, ২২ নভেম্বর বিকেলে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ভাই সৈয়দ রুমন কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় পার্শ্ববর্তী ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের শাহালমকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
কুমিল্লার কাউন্সিলর সোহেলসহ দুজনকে হত্যা করার আগের রাতে বৈঠক করে দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া এতে সরাসরি অংশ নেয় ছয়জন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানান এ মামলার আসামিরা।
প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার আসামিরা জানিয়েছেন, তাঁরা ঘটনার আগের দিন রাতে ২১ নভেম্বর এ মামলার আসামি সাজনের বাসায় বৈঠক করেন। ঘটনার দিন বিকেল চারটায় কাউন্সিলরের বাসার দিকে ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাড়া করে রওনা দেন তাঁরা। তাঁদের ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাড়া করে দিয়েছিলেন রাব্বি ইসলাম অন্তু। কিলিং মিশনে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন মামলার এজাহারনামীয় আসামি শাহালম, সাজন, সাব্বির, জেল সোহেল। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন নাজিম ও ফেনী থেকে আসা অজ্ঞাত আরও একজন।
আজ সোমবার কুমিল্লার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম শামছুর রহমানের আদালতে জবানবন্দি দেন গ্রেপ্তার রাব্বি ইসলাম অন্তু। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সদস্যদের ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাড়া করে দিয়েছিলেন বলে আদালতের কাছে জবানবন্দি দেন অন্তু।
অন্তুকে গতকাল রোববার রাতে কুমিল্লার দেবিদ্বার থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সোহান সরকার জানান, গ্রেপ্তার আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ, সিসিটিভির ফুটেজ পর্যালোচনা এবং তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় হিট স্কোয়াডের ছয় সদস্যকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এ হত্যাকাণ্ড ঘটার পর জেলা পুলিশ, অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট এবং ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের বিশেষজ্ঞ দল ঘটনার মূল উদ্ঘাটন এবং আসামি গ্রেপ্তারের কাজ শুরু করে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদ সাহা হত্যার এজাহারনামীয় ৮ নম্বর আসামি জিসান মিয়াকে সদর উপজেলার পাঁচথুবি এলাকা থেকে গতকাল রাতে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ড সুজানগর পূর্বপাড়া এলাকার নূর আলীর ছেলে। অপরদিকে কাউন্সিলর সোহেল হত্যা মামলাসংশ্লিষ্ট তদন্তে প্রাপ্ত আসামি মোহাম্মদ রাব্বি ইসলাম অন্তুকে (১৯) কুমিল্লার দেবিদ্বার থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের সংরাইশ পশ্চিমপাড়া এলাকার বাদল মিয়ার ছেলে।
এর আগে এ হত্যা মামলার আসামি নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. সুমন, মো. মাছুম, মো. আলম মিয়া ও আশিকুর রহমান রকিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, গতকাল রাতে গ্রেপ্তার আসামি রাব্বি ইসলাম অন্তু ও জিসানের সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। রিমান্ড শুনানি না হওয়ায় আদালতের মাধ্যমে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, ২২ নভেম্বর বিকেলে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ভাই সৈয়দ রুমন কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় পার্শ্ববর্তী ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের শাহালমকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
কয়েকজন শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের সঙ্গে মারমুখী আচরণ করেন। তাঁরা চিৎকার শাসিয়ে শাসিয়ে বলার চেষ্টা করেন, ওই চিকিৎসকের আচরণের কারণে আজকের সংবাদ সম্মেলনের ইস্যু যেন সাংবাদিকেরা ধামাচাপা না দেন। শিক্ষার্থী অভিজিৎ হাওলাদারের মৃত্যু যে চিকিৎসায় অবহেলার কারণে ঘটেনি সেটি জানাতেই আজ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছিল
৩ মিনিট আগেসাবেক খাদ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামকে নিউমার্কেট থানায় দায়ের করা ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদ হত্যা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুব কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন।
৬ মিনিট আগেরাজশাহীতে সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে মামলার ভয় দেখিয়ে এক ব্যক্তির কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ মিনিট আগেবিক্ষোভে অংশ নেওয়া শ্রমিকেরা বলেন, চার বছর আগে লেনি ফ্যাশনস ও লেনি অ্যাপারেলস কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর বেপজা কর্তৃপক্ষ সেই কারখানা দুটির একটি বিক্রি করে দেয়। কিন্তু তারা শ্রমিকদের বকেয়া পাওনা পরিশোধ করেনি।
১২ মিনিট আগে