নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ট্রেনের পাওয়ার কার অপারেটর লোকপাল বড়ুয়া। গতকাল বুধবার সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে দায়িত্ব পড়ে তাঁর। সকাল ৭টায় শুরু হওয়া ডিউটি শেষ হয় রাত ১১টায়। তিনি এই ট্রেনে ১৪ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু আসার পর দুই টুকরা রুটি মিললেও ফেরার সময় পর্যন্ত কিছুই মেলেনি । অথচ আগে প্রতিবার যাওয়া-আসায় পেতেন ভারী খাবার। এ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
এদিকে জানা যায়, শুধু এই ট্রেন নয়, আন্তনগর ৯টি ট্রেনের একই অবস্থা। প্রত্যেক ট্রেনের বৈদ্যুতিক কর্মচারী, এসি অপারেটর, মেকানিক্যাল ট্রাবল স্যুটার কর্মচারীরা গত এক মাস ধরে নিয়মিত প্রাপ্য খাবার পাচ্ছেন না। অথচ একই ট্রেনে অন্য কর্মচারীরা যেমন, ট্রেনে টিকিট চেকার, ট্রেন চালক ও পরিচালকেরা খাবার পাচ্ছেন। এক ট্রেনে এমন বৈষম্যে মেনে নিতে পারছেন না তাঁরা। হঠাৎ করে খাবার বন্ধ করে দেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন শতাধিক কর্মচারী।
পাওয়ার কার অপারেটর লোকপাল বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুবর্ণ ট্রেনে তবু দুই পিছ রুটি দেয়, অন্য ট্রেনগুলো তাও দেয়ও না। খাবার চাইতে গেলে, ক্যাটারিং সার্ভিসের লোকজন তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। অথচ আগে প্রত্যেক ট্রেন যাওয়া আসা ডিউটির সময় ভারী খাবার দিত।’
তিনি বলেন, ‘ধরেন আপনার ডিউটি সকাল ৭টা। এই সময় বাসা থেকে ৬টার আগে বের হয়ে ট্রেনে আসতে হয়। বাইরে দোকান খোলা না থাকায়, কিনে খেতে চাইলেও পাবেন না। এদিকে ট্রেনেও যদি খাবার না দেয় তাহলে দুপুর পর্যন্ত না খেয়ে থাকতে হয়।’
ট্রেনে খাবারের বিষয়টা ক্যাটারিং সার্ভিস নামে পরিচিত। রেল পূর্বাঞ্চলে খাবার সরবরাহে দায়িত্বে আছে ১৭টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-সুবর্ণ এক্সপ্রেস মেসার্স হাবিব বাণিজ্য বিতান, মহানগর প্রভাতী/তূর্ণা মেসার্স সিরাজ মিয়া রেলওয়ে ক্যাটারার্স, মহানগর গোধূলি/তূর্ণায় মেসার্স প্রগতি ক্যাটারার্স, পাহাড়িকা ও উদয়ন এক্সপ্রেসে এস এ করপোরেশন ও সোনার বাংলায় বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন।
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনের খাবার গাড়ির ম্যানেজার জাদব গাঙ্গুলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনার কারণে আয় কমে যাওয়ায় মালিকেরা খাবার দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। আমিও একজন কর্মচারী। আমাকে আদেশ পালন করতে হয়।’
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘খাবার দেওয়ার বিষয়টিতে বাধ্যবাধকতা নেই। কোনো ক্যাটারিং সার্ভিস চাইলে খাবার দিতো। এখন আয় কমে যাওয়ার কারণে এসব কর্মচারীরা খাবার পাচ্ছেন না।’
ট্রেনের পাওয়ার কার অপারেটর লোকপাল বড়ুয়া। গতকাল বুধবার সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে দায়িত্ব পড়ে তাঁর। সকাল ৭টায় শুরু হওয়া ডিউটি শেষ হয় রাত ১১টায়। তিনি এই ট্রেনে ১৪ ঘণ্টা দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু আসার পর দুই টুকরা রুটি মিললেও ফেরার সময় পর্যন্ত কিছুই মেলেনি । অথচ আগে প্রতিবার যাওয়া-আসায় পেতেন ভারী খাবার। এ নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
এদিকে জানা যায়, শুধু এই ট্রেন নয়, আন্তনগর ৯টি ট্রেনের একই অবস্থা। প্রত্যেক ট্রেনের বৈদ্যুতিক কর্মচারী, এসি অপারেটর, মেকানিক্যাল ট্রাবল স্যুটার কর্মচারীরা গত এক মাস ধরে নিয়মিত প্রাপ্য খাবার পাচ্ছেন না। অথচ একই ট্রেনে অন্য কর্মচারীরা যেমন, ট্রেনে টিকিট চেকার, ট্রেন চালক ও পরিচালকেরা খাবার পাচ্ছেন। এক ট্রেনে এমন বৈষম্যে মেনে নিতে পারছেন না তাঁরা। হঠাৎ করে খাবার বন্ধ করে দেওয়ায় বিপাকে পড়েছেন শতাধিক কর্মচারী।
পাওয়ার কার অপারেটর লোকপাল বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুবর্ণ ট্রেনে তবু দুই পিছ রুটি দেয়, অন্য ট্রেনগুলো তাও দেয়ও না। খাবার চাইতে গেলে, ক্যাটারিং সার্ভিসের লোকজন তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। অথচ আগে প্রত্যেক ট্রেন যাওয়া আসা ডিউটির সময় ভারী খাবার দিত।’
তিনি বলেন, ‘ধরেন আপনার ডিউটি সকাল ৭টা। এই সময় বাসা থেকে ৬টার আগে বের হয়ে ট্রেনে আসতে হয়। বাইরে দোকান খোলা না থাকায়, কিনে খেতে চাইলেও পাবেন না। এদিকে ট্রেনেও যদি খাবার না দেয় তাহলে দুপুর পর্যন্ত না খেয়ে থাকতে হয়।’
ট্রেনে খাবারের বিষয়টা ক্যাটারিং সার্ভিস নামে পরিচিত। রেল পূর্বাঞ্চলে খাবার সরবরাহে দায়িত্বে আছে ১৭টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-সুবর্ণ এক্সপ্রেস মেসার্স হাবিব বাণিজ্য বিতান, মহানগর প্রভাতী/তূর্ণা মেসার্স সিরাজ মিয়া রেলওয়ে ক্যাটারার্স, মহানগর গোধূলি/তূর্ণায় মেসার্স প্রগতি ক্যাটারার্স, পাহাড়িকা ও উদয়ন এক্সপ্রেসে এস এ করপোরেশন ও সোনার বাংলায় বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন।
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনের খাবার গাড়ির ম্যানেজার জাদব গাঙ্গুলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনার কারণে আয় কমে যাওয়ায় মালিকেরা খাবার দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। আমিও একজন কর্মচারী। আমাকে আদেশ পালন করতে হয়।’
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘খাবার দেওয়ার বিষয়টিতে বাধ্যবাধকতা নেই। কোনো ক্যাটারিং সার্ভিস চাইলে খাবার দিতো। এখন আয় কমে যাওয়ার কারণে এসব কর্মচারীরা খাবার পাচ্ছেন না।’
ময়মনসিংহের ত্রিশাল বাসস্ট্যান্ডে মহাসড়কের একাংশে বসানো হয়েছে অবৈধ অটোরিকশার স্ট্যান্ড ও বাজার। ভিআইপি চলাচলের সময় এসব উচ্ছেদ করা হলেও পরক্ষণেই তা আবার বসে যাচ্ছে। এ কারণে চার লেনের ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক পরিণত হয়েছে দুই লেনে। ফলে যানজটে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।
১ ঘণ্টা আগেডিবি ও এনএসআই পরিচয়ে চট্টগ্রাম নগরীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদাবাজির অভিযোগে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে আজ সোমবার নগরীর লালদীঘি এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে তিন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের গোতগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে নূর মোহাম্মদ নয়ন নামের এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে