ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাত্রদলের দুপক্ষের মধ্যে আবার সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ঘটনা ঘটেছে। এ সময় অর্ধশতাধিক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। পুলিশ টিয়ার গ্যাস ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে, এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে শহরতলির বিরাসার বাসস্ট্যান্ড ও খৈয়াসার রোডে এই সংঘর্ষ হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শহরে সকাল থেকে শহরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম শেখের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এ ছাড়া যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সতর্ক অবস্থান দেখা যায়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জেলা ছাত্রদলের সাত সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে শাহীনুর রহমান শাহিনকে আহ্বায়ক ও সমীর চক্রবর্তীকে সদস্যসচিব করা হয়।
কমিটির ঘোষণার পর থেকে শহরের পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। এরই জেরে গত শুক্রবার জেলা ছাত্রদলের বিদায়ী কমিটির আহ্বায়ক রুবেল চৌধুরী ফুজায়েল, সদস্যসচিব মহসিন মিয়া ও যুগ্ম আহ্বায়ক সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে শহরের টিএ রোড ও পাওয়ার হাউস রোডে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিল শেষে তাঁরা কান্দিপাড়ায় জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক, যুগ্ম আহ্বায়কের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। পরদিন শনিবার রাতেও নতুন কমিটি ও পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
জানা যায়, আজ বেলা ১১টার দিকে শহরের লোকনাথ দীঘির মাঠ থেকে জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটির নেতা-কর্মীরা আনন্দ মিছিল করার ঘোষণা দেন। একই সময় একই স্থানে সরকারের দুর্নীতি ও লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেন পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীরা।
পরে নতুন কমিটির নেতা-কর্মীরা স্থান পরিবর্তন করে শহরতলির বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যায়। সকাল থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল করে বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হতে থাকেন। এই খবরে পদবঞ্চিত ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা খৈয়াসার রোডে অবস্থান করে বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় হামলা করেন।
এ সময় অর্ধশতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ হয়। উভয়পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তা ছড়িয়ে পড়ে বিরাসার মোড় ও খৈয়াসার সড়কে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ার গ্যাস ছুড়ে।
স্থানীয়রা বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে দুপুর নেই, রাত নেই দফায় দফায় হামলা হচ্ছে। আমরা এই উত্তেজনার নিরসন চাই। শহরবাসী যাতে স্বস্তিতে থাকতে পারে, সে জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি করি।’
জেলা ছাত্রদলের সদ্য সাবেক আহ্বায়ক রুবেল চৌধুরী ফুজায়েল বলেন, ‘দীর্ঘদিন যারা সরকারবিরোধী আন্দোলন করে হয়রানিমূলক মামলা খেয়েছে, তাদের বাদ দিয়ে ছাত্রলীগ নেতা কবির আহমেদের অনুসারীদের দিয়ে কমিটি দেওয়া হয়েছে।’
সাবেক আহ্বায়ক বলেন, ‘মূলত তাঁর ভাই আব্দুর রহমান সানি তারেক রহমানের পিএস। সে সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির ওপর প্রভাব খাটিয়ে এই কমিটি করেন। এতে আহ্বায়ক করা হয়েছে একজন চিহ্নিত মাদক কারবারিকে। অথচ মাঠের কর্মীদের মূল্যায়ন করা হয়নি। তাই পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলন শুরু করেছে। আমরা চাই এই কমিটি ভেঙে নতুন করে ত্যাগীদের নিয়ে নতুন কমিটি গঠন করা হোক।’
জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির সদস্যসচিব সমীর চক্রবর্তী বলেন, ‘ছাত্রনেতাদের আচরণ এমন হওয়া উচিত নয়। যোগ্যতা বিবেচনা করেই তারেক রহমান ছাত্রদলের কমিটি গঠন করেছেন। এখন পদবঞ্চিতরা যদি এই ক্ষোভ নিয়ে হামলা করে, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভাঙচুর করে, তা ছাত্রনেতার চরিত্র হতে পারে না। আমরা এ ধরনের কাজে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। ছাত্রদল কখনোই এ ধরনের কাজ সহ্য করে না।’
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি বলেন, ‘কমিটি গঠনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া রাজনৈতিক শিষ্টাচার হতে পারে না। আমরা শান্তি চাই। উভয়পক্ষের ভুল-বোঝাবুঝি সমাধানে জেলা বিএনপির নেতারা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমরা আশা করি, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে।’
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম শেখ জানান, ‘যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।’
ওসি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে শহরজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কান্দিপাড়া এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা হয়েছে। পুলিশের এসআই শ্রীবাস বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলায় জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আবু শামীম মো. আরিফ, জেলা যুবদল সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক ফুজায়েল চৌধুরী, সাবেক সদস্যসচিব মহসিন হৃদয়সহ ৩০ জন নামীয়সহ ৯০-৯৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া এখন পর্যন্ত অন্তত ২০-২৫টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সংঘর্ষের ঘটনায়ও মামলা হবে এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাত্রদলের দুপক্ষের মধ্যে আবার সংঘর্ষ, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ঘটনা ঘটেছে। এ সময় অর্ধশতাধিক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। পুলিশ টিয়ার গ্যাস ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে, এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে শহরতলির বিরাসার বাসস্ট্যান্ড ও খৈয়াসার রোডে এই সংঘর্ষ হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শহরে সকাল থেকে শহরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম শেখের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এ ছাড়া যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সতর্ক অবস্থান দেখা যায়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জেলা ছাত্রদলের সাত সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে শাহীনুর রহমান শাহিনকে আহ্বায়ক ও সমীর চক্রবর্তীকে সদস্যসচিব করা হয়।
কমিটির ঘোষণার পর থেকে শহরের পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। এরই জেরে গত শুক্রবার জেলা ছাত্রদলের বিদায়ী কমিটির আহ্বায়ক রুবেল চৌধুরী ফুজায়েল, সদস্যসচিব মহসিন মিয়া ও যুগ্ম আহ্বায়ক সাজিদুর রহমানের নেতৃত্বে শহরের টিএ রোড ও পাওয়ার হাউস রোডে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিল শেষে তাঁরা কান্দিপাড়ায় জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক, যুগ্ম আহ্বায়কের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। পরদিন শনিবার রাতেও নতুন কমিটি ও পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
জানা যায়, আজ বেলা ১১টার দিকে শহরের লোকনাথ দীঘির মাঠ থেকে জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটির নেতা-কর্মীরা আনন্দ মিছিল করার ঘোষণা দেন। একই সময় একই স্থানে সরকারের দুর্নীতি ও লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেন পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীরা।
পরে নতুন কমিটির নেতা-কর্মীরা স্থান পরিবর্তন করে শহরতলির বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় যায়। সকাল থেকে নেতা-কর্মীরা মিছিল করে বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় জড়ো হতে থাকেন। এই খবরে পদবঞ্চিত ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা খৈয়াসার রোডে অবস্থান করে বিরাসার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় হামলা করেন।
এ সময় অর্ধশতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ হয়। উভয়পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তা ছড়িয়ে পড়ে বিরাসার মোড় ও খৈয়াসার সড়কে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে টিয়ার গ্যাস ছুড়ে।
স্থানীয়রা বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে দুপুর নেই, রাত নেই দফায় দফায় হামলা হচ্ছে। আমরা এই উত্তেজনার নিরসন চাই। শহরবাসী যাতে স্বস্তিতে থাকতে পারে, সে জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি করি।’
জেলা ছাত্রদলের সদ্য সাবেক আহ্বায়ক রুবেল চৌধুরী ফুজায়েল বলেন, ‘দীর্ঘদিন যারা সরকারবিরোধী আন্দোলন করে হয়রানিমূলক মামলা খেয়েছে, তাদের বাদ দিয়ে ছাত্রলীগ নেতা কবির আহমেদের অনুসারীদের দিয়ে কমিটি দেওয়া হয়েছে।’
সাবেক আহ্বায়ক বলেন, ‘মূলত তাঁর ভাই আব্দুর রহমান সানি তারেক রহমানের পিএস। সে সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির ওপর প্রভাব খাটিয়ে এই কমিটি করেন। এতে আহ্বায়ক করা হয়েছে একজন চিহ্নিত মাদক কারবারিকে। অথচ মাঠের কর্মীদের মূল্যায়ন করা হয়নি। তাই পদবঞ্চিত নেতা-কর্মীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলন শুরু করেছে। আমরা চাই এই কমিটি ভেঙে নতুন করে ত্যাগীদের নিয়ে নতুন কমিটি গঠন করা হোক।’
জেলা ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির সদস্যসচিব সমীর চক্রবর্তী বলেন, ‘ছাত্রনেতাদের আচরণ এমন হওয়া উচিত নয়। যোগ্যতা বিবেচনা করেই তারেক রহমান ছাত্রদলের কমিটি গঠন করেছেন। এখন পদবঞ্চিতরা যদি এই ক্ষোভ নিয়ে হামলা করে, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভাঙচুর করে, তা ছাত্রনেতার চরিত্র হতে পারে না। আমরা এ ধরনের কাজে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। ছাত্রদল কখনোই এ ধরনের কাজ সহ্য করে না।’
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি বলেন, ‘কমিটি গঠনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া রাজনৈতিক শিষ্টাচার হতে পারে না। আমরা শান্তি চাই। উভয়পক্ষের ভুল-বোঝাবুঝি সমাধানে জেলা বিএনপির নেতারা আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমরা আশা করি, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে।’
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সেলিম শেখ জানান, ‘যেকোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।’
ওসি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে শহরজুড়ে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কান্দিপাড়া এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা হয়েছে। পুলিশের এসআই শ্রীবাস বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
মামলায় জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আবু শামীম মো. আরিফ, জেলা যুবদল সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন মাহমুদ, জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক ফুজায়েল চৌধুরী, সাবেক সদস্যসচিব মহসিন হৃদয়সহ ৩০ জন নামীয়সহ ৯০-৯৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া এখন পর্যন্ত অন্তত ২০-২৫টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সংঘর্ষের ঘটনায়ও মামলা হবে এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে