নিজস্ব প্রতিবেদক ,চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীতে দেড় দশক আগে ঠিকাদার খুনের মামলায় এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
গতকাল বুধবার চট্টগ্রামের প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আবদুর রহমান আসামির অনুপস্থিতিতে এ রায় দেন। পরে আসামির বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করেন আদালত। যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত ওই আসামি হলেন নজরুল ইসলাম।
আদালতের অতিরিক্ত মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আবুল কালাম আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই মামলায় সাহাবুদ্দিন সায়েম নামের আরেক আসামির বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
মামলার নথি পর্যালোচনায় জানা গেছে, ২০১০ সালের ২৪ এপ্রিল রাতে বায়েজিদ বোস্তামি থানার চন্দ্রনগর এলাকায় আরিফুর রহমানের প্লটে নির্মাণকাজের সময় মঞ্জু মিয়া নামের ঠিকাদারকে শাবলসহ ভারী নির্মাণসামগ্রী দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী আছিয়া বেগম বায়েজিদ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলায় বলা হয়, ওই প্লটে নির্মাণকাজের জন্য শ্রমিক সরবরাহকারী ঠিকাদার হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন মঞ্জু মিয়া। একই প্লটে নজরুলকেও কাজ দেওয়া হয়েছিল। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়। এর জেরে মঞ্জুকে খুন করা হয়। খুনের শিকার মঞ্জু মিয়া নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার চন্দ্রনগর এলাকার বাসিন্দা ছিলেন।
পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর নজরুল ইসলামসহ দুজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিলের পর বিচার শুরু হয়। মামলায় ১১ জনের সাক্ষ্য শেষে বুধবার এ রায় দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম নগরীতে দেড় দশক আগে ঠিকাদার খুনের মামলায় এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
গতকাল বুধবার চট্টগ্রামের প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আবদুর রহমান আসামির অনুপস্থিতিতে এ রায় দেন। পরে আসামির বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারি করেন আদালত। যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত ওই আসামি হলেন নজরুল ইসলাম।
আদালতের অতিরিক্ত মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আবুল কালাম আজাদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, একই মামলায় সাহাবুদ্দিন সায়েম নামের আরেক আসামির বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
মামলার নথি পর্যালোচনায় জানা গেছে, ২০১০ সালের ২৪ এপ্রিল রাতে বায়েজিদ বোস্তামি থানার চন্দ্রনগর এলাকায় আরিফুর রহমানের প্লটে নির্মাণকাজের সময় মঞ্জু মিয়া নামের ঠিকাদারকে শাবলসহ ভারী নির্মাণসামগ্রী দিয়ে আঘাত করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী আছিয়া বেগম বায়েজিদ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলায় বলা হয়, ওই প্লটে নির্মাণকাজের জন্য শ্রমিক সরবরাহকারী ঠিকাদার হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন মঞ্জু মিয়া। একই প্লটে নজরুলকেও কাজ দেওয়া হয়েছিল। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়। এর জেরে মঞ্জুকে খুন করা হয়। খুনের শিকার মঞ্জু মিয়া নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার চন্দ্রনগর এলাকার বাসিন্দা ছিলেন।
পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর নজরুল ইসলামসহ দুজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিলের পর বিচার শুরু হয়। মামলায় ১১ জনের সাক্ষ্য শেষে বুধবার এ রায় দেওয়া হয়।
মাগুরায় ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার হয়ে মারা যাওয়া শিশুটির বাড়িতে স্বজনদের আহাজারি চলছে। শোকে স্তব্ধ পুরো গ্রাম। ঢাকায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর খবর পেয়ে তার বাড়িতে দাফনের জন্য এর মধ্যে কবর খোঁড়ার কাজ শুরু হয়েছে। শিশুটির পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে শিশুটির মরদেহ ঢাক
২০ মিনিট আগেলালমনিরহাটের বুড়িমারী রেলস্টেশন থেকে সরাসরি আন্তনগর বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেন চালু না হওয়ায় পাটগ্রামে রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।
২৫ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদ হত্যা মামলার আলামত জব্দের অনুমতি পেয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনালের তদন্ত কর্মকর্তা ব্যারিস্টার মাইনুল হক রংপুর আমলি আদালতে আবু সাঈদের দুটি হত্যা মামলায় জব্দকৃত আলামত চেয়ে আবেদন করলে বিচারক রাশেদ হোসাইন...
৩৬ মিনিট আগেসম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের মর্গে (সিএমএইচ) মৃত মেয়েকে রেখে বাইরে আহাজারি করছেন মাগুরার ধর্ষণের শিকার শিশুর মা। এ সময় তিনি বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। জ্ঞান ফিরে তিনি একটি কথা বারবার বলছেন, ‘আমার মেয়ের সঙ্গে যারা খারাপ কাজ করেছে, তাঁদের সবার ফাঁসি চাই।’
৪০ মিনিট আগে