নোয়াখালী প্রতিনিধি
‘সিনিয়র-জুনিয়র’ বিরোধের জেরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে পাঁচজনকে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত থেমে থেমে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম বিভাগের শিক্ষার্থী তামিরুল ইবনে হাফিজ (২৪), একই বিভাগের ফয়সাল (২১), সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী রিমনসহ (২১) ১৫ জন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কোনো কমিটি নেই। ছাত্রলীগের কর্মী পরিচয়ে ক্যাম্পাসে প্রভাব বিস্তার করে আসছে একাধিক গ্রুপ। এরপর মধ্যে গতকাল বুধবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাইমিনুল ইসলাম নুহাশ ও নজরুল ইসলাম নাঈম গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ চলাকালীন উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হন। রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে সুধারাম মডেল থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে মোহাইমিনুল ইসলাম নুহাশ ও নজরুল ইসলাম নাঈমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁরা রিসিভ করেননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, ‘উভয় পক্ষকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আলোচনায় বসবে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুধারাম মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান পাঠান বলেন, ‘রাতে দুই পক্ষের সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ক্যাম্পাসে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। যে কোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
‘সিনিয়র-জুনিয়র’ বিরোধের জেরে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে পাঁচজনকে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত থেমে থেমে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম বিভাগের শিক্ষার্থী তামিরুল ইবনে হাফিজ (২৪), একই বিভাগের ফয়সাল (২১), সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী রিমনসহ (২১) ১৫ জন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থী জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কোনো কমিটি নেই। ছাত্রলীগের কর্মী পরিচয়ে ক্যাম্পাসে প্রভাব বিস্তার করে আসছে একাধিক গ্রুপ। এরপর মধ্যে গতকাল বুধবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাইমিনুল ইসলাম নুহাশ ও নজরুল ইসলাম নাঈম গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষ চলাকালীন উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হন। রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে সুধারাম মডেল থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে মোহাইমিনুল ইসলাম নুহাশ ও নজরুল ইসলাম নাঈমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁরা রিসিভ করেননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, ‘উভয় পক্ষকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আলোচনায় বসবে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুধারাম মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান পাঠান বলেন, ‘রাতে দুই পক্ষের সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ক্যাম্পাসে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। যে কোনো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১৮ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৪২ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
১ ঘণ্টা আগে