হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে সারা দেশের ন্যায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় আজ মঙ্গলবার ভোর থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হচ্ছে। নদী উত্তাল থাকায় অভ্যন্তরীণসহ সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল থেকে বন্ধ করা যাত্রী পারাপারের এই আদেশ আজও বলবৎ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম হোসেন।
জানা যায়, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে আজ হাতিয়া-ঢাকা, হাতিয়া-চট্টগ্রাম, নলচিরা-চেয়ারম্যানঘাট, তমরদ্দি-চেয়ারম্যানঘাট, জাহাজমারা-চেয়ারম্যানঘাট ও চরচেঙ্গা-চেয়ারম্যানঘাটসহ সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
তমরদ্দি লঞ্চঘাটের ইজারাদার মিরাজ সর্দার বলেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে গতকাল বিকেলে ঢাকা থেকে হাতিয়ার উদ্দেশে কোনো লঞ্চ ছেড়ে আসেনি। ফলে আজ হাতিয়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে কোনো লঞ্চ ছেড়ে যাবে না। অন্যদিকে আজ সকালে তমরদ্দি ঘাট ও নলচিরা ঘাটে অনেক যাত্রী নদী পারাপারের জন্য অপেক্ষা করছে।
হাতিয়ার ইলেকট্রিক মালের ব্যবসায়ী বাসু দেব নামের এক যাত্রী বলেন, আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় এমভি ফারহান লঞ্চটি তজুমদ্দিন ঘাট থেকে গতকাল সকালে ঢাকায় ফিরে যায়। পরে এটি হাতিয়ায় আসার কথা ছিল, কিন্তু এখনো ফিরে আসেনি। মালিকপক্ষ জানিয়েছে, আবহাওয়া ভালো হলে হাতিয়ার উদ্দেশে লঞ্চটি ছেড়ে আসবে।
হাতিয়া উপজেলার দায়িত্বে থাকা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে হাতিয়ায় বৃষ্টিপাত হচ্ছে। গত রোববার সন্ধ্যা থেকে আজ সকাল পর্যন্ত জেলায় ৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী দু-এক দিন এই বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম হোসেন বলেন, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে সৃষ্ট বৃষ্টি ও বাতাসের প্রভাবে হাতিয়ার সঙ্গে সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে সাগরে থাকা সব ধরনের মাছ ধরার ট্রলারসহ সব নৌযানকে উপকূলে অবস্থান নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ প্রদান করা হয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে সারা দেশের ন্যায় নোয়াখালীর হাতিয়ায় আজ মঙ্গলবার ভোর থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হচ্ছে। নদী উত্তাল থাকায় অভ্যন্তরীণসহ সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল থেকে বন্ধ করা যাত্রী পারাপারের এই আদেশ আজও বলবৎ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম হোসেন।
জানা যায়, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে আজ হাতিয়া-ঢাকা, হাতিয়া-চট্টগ্রাম, নলচিরা-চেয়ারম্যানঘাট, তমরদ্দি-চেয়ারম্যানঘাট, জাহাজমারা-চেয়ারম্যানঘাট ও চরচেঙ্গা-চেয়ারম্যানঘাটসহ সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
তমরদ্দি লঞ্চঘাটের ইজারাদার মিরাজ সর্দার বলেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে গতকাল বিকেলে ঢাকা থেকে হাতিয়ার উদ্দেশে কোনো লঞ্চ ছেড়ে আসেনি। ফলে আজ হাতিয়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে কোনো লঞ্চ ছেড়ে যাবে না। অন্যদিকে আজ সকালে তমরদ্দি ঘাট ও নলচিরা ঘাটে অনেক যাত্রী নদী পারাপারের জন্য অপেক্ষা করছে।
হাতিয়ার ইলেকট্রিক মালের ব্যবসায়ী বাসু দেব নামের এক যাত্রী বলেন, আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় এমভি ফারহান লঞ্চটি তজুমদ্দিন ঘাট থেকে গতকাল সকালে ঢাকায় ফিরে যায়। পরে এটি হাতিয়ায় আসার কথা ছিল, কিন্তু এখনো ফিরে আসেনি। মালিকপক্ষ জানিয়েছে, আবহাওয়া ভালো হলে হাতিয়ার উদ্দেশে লঞ্চটি ছেড়ে আসবে।
হাতিয়া উপজেলার দায়িত্বে থাকা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে হাতিয়ায় বৃষ্টিপাত হচ্ছে। গত রোববার সন্ধ্যা থেকে আজ সকাল পর্যন্ত জেলায় ৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী দু-এক দিন এই বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সেলিম হোসেন বলেন, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে সৃষ্ট বৃষ্টি ও বাতাসের প্রভাবে হাতিয়ার সঙ্গে সব রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে সাগরে থাকা সব ধরনের মাছ ধরার ট্রলারসহ সব নৌযানকে উপকূলে অবস্থান নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ প্রদান করা হয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৩৬ মিনিট আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৩৬ মিনিট আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
৩৬ মিনিট আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
৪১ মিনিট আগে