রাঙামাটি প্রতিনিধি
জাতীয় পর্যটন নীতিমালা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন না হওয়ায় পাহাড়ে বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনা বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা। আজ বুধবার সকালে রাঙামাটি জেলা পরিষদের অ্যানেক্স ভবনের সম্মেলন কক্ষে সাংস্কৃতিকভাবে সংবেদনশীল পরিবেশ ও নারীবান্ধব পর্যটনবিষয়ক এ আলোচনা সভা হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা পর্যটনবিষয়ক আহ্বায়ক জেলা পরিষদের সদস্য নিউচিং মারমা। বক্তারা বলেন, কিছু পর্যটক অহেতুক হই হুল্লোড় করেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিধিনিষেধ অমান্য করেন এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি-প্রথাকে অসম্মান করেন। এ ছাড়া বিনা অনুমতিতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক এলাকায় প্রবেশ, গোসলের সময় নারীদের ছবি তোলা, নারীদের যৌন হয়রানি, বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালিয়ে সড়ক দুর্ঘটনার মতো ঘটনা প্রতিদিন পরিলক্ষিত হচ্ছে।
অপ্রীতিকর ঘটনা কমিয়ে আনার জন্য পর্যটন নীতিমালা ২০১০-এর বাস্তবায়ন ও পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি-১৯৯৭ মোতাবেক পাহাড়ের স্থানীয় জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি-কৃষ্টি-ঐতিহ্য-পরিবেশের প্রতি সংবেদনশীল ও সম্মান প্রদর্শনসহ নারীর প্রতি সহিংসতামুক্ত বৈষম্যহীন পর্যটন ব্যবস্থা গড়ার প্রতি জোর দিয়েছেন রাঙামাটির বিশিষ্টজনেরা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির সভাপতি গৌতম দেওয়ান বলেন, পাহাড়ে পর্যটন উন্নয়ন হচ্ছে ঠিকই কিন্তু এগুলোর কোনো সমন্বয়ন নেই। পর্যটন উন্নয়নে রাঙামাটির চেয়ে খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে এগিয়ে গেছে। কিন্তু সেখানে স্থানীয় বাসিন্দাদের সম্পৃক্ততা নেই। বাইরে থেকে এসে মানুষ পর্যটন ব্যবসা করছেন। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের কোনো লাভ হচ্ছে না। রাঙামাটির সৌন্দর্য রক্ষার জন্য প্রশাসনের সমন্বয় দরকার। কিন্তু সে সমন্বয় নেই। এখন পুরো রাঙামাটি শহর একটি ঝুপড়ি শহরে পরিণত হয়েছে। যেদিকে সেদিকে দখল করা হচ্ছে। এতে কাপ্তাই হ্রদের সৌন্দর্য নষ্ট করা হচ্ছে।
সভায় ডব্লিউআরএন তিন পার্বত্য জেলা সমন্বয়ক সুস্মিতা চাকমার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদা বেগম, জেলা পরিষদের সদস্য আছমা বেগম। এ ছাড়া বক্তব্য দেন পর্যটন গবেষক তনয় দেওয়ান, ললিত সি চাকমা, কেএমকেএসের নির্বাহী পরিচালক শেফালিকা ত্রিপুরা, রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন রুবেল, হেডম্যান শান্তি বিজয় চাকমা, উন্নয়ন কর্মী লালসা চাকমা প্রমুখ।
জাতীয় পর্যটন নীতিমালা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন না হওয়ায় পাহাড়ে বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনা বাড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা। আজ বুধবার সকালে রাঙামাটি জেলা পরিষদের অ্যানেক্স ভবনের সম্মেলন কক্ষে সাংস্কৃতিকভাবে সংবেদনশীল পরিবেশ ও নারীবান্ধব পর্যটনবিষয়ক এ আলোচনা সভা হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা পর্যটনবিষয়ক আহ্বায়ক জেলা পরিষদের সদস্য নিউচিং মারমা। বক্তারা বলেন, কিছু পর্যটক অহেতুক হই হুল্লোড় করেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিধিনিষেধ অমান্য করেন এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি-প্রথাকে অসম্মান করেন। এ ছাড়া বিনা অনুমতিতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অর্থনৈতিক এলাকায় প্রবেশ, গোসলের সময় নারীদের ছবি তোলা, নারীদের যৌন হয়রানি, বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালিয়ে সড়ক দুর্ঘটনার মতো ঘটনা প্রতিদিন পরিলক্ষিত হচ্ছে।
অপ্রীতিকর ঘটনা কমিয়ে আনার জন্য পর্যটন নীতিমালা ২০১০-এর বাস্তবায়ন ও পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি-১৯৯৭ মোতাবেক পাহাড়ের স্থানীয় জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি-কৃষ্টি-ঐতিহ্য-পরিবেশের প্রতি সংবেদনশীল ও সম্মান প্রদর্শনসহ নারীর প্রতি সহিংসতামুক্ত বৈষম্যহীন পর্যটন ব্যবস্থা গড়ার প্রতি জোর দিয়েছেন রাঙামাটির বিশিষ্টজনেরা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির সভাপতি গৌতম দেওয়ান বলেন, পাহাড়ে পর্যটন উন্নয়ন হচ্ছে ঠিকই কিন্তু এগুলোর কোনো সমন্বয়ন নেই। পর্যটন উন্নয়নে রাঙামাটির চেয়ে খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে এগিয়ে গেছে। কিন্তু সেখানে স্থানীয় বাসিন্দাদের সম্পৃক্ততা নেই। বাইরে থেকে এসে মানুষ পর্যটন ব্যবসা করছেন। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের কোনো লাভ হচ্ছে না। রাঙামাটির সৌন্দর্য রক্ষার জন্য প্রশাসনের সমন্বয় দরকার। কিন্তু সে সমন্বয় নেই। এখন পুরো রাঙামাটি শহর একটি ঝুপড়ি শহরে পরিণত হয়েছে। যেদিকে সেদিকে দখল করা হচ্ছে। এতে কাপ্তাই হ্রদের সৌন্দর্য নষ্ট করা হচ্ছে।
সভায় ডব্লিউআরএন তিন পার্বত্য জেলা সমন্বয়ক সুস্মিতা চাকমার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদা বেগম, জেলা পরিষদের সদস্য আছমা বেগম। এ ছাড়া বক্তব্য দেন পর্যটন গবেষক তনয় দেওয়ান, ললিত সি চাকমা, কেএমকেএসের নির্বাহী পরিচালক শেফালিকা ত্রিপুরা, রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন রুবেল, হেডম্যান শান্তি বিজয় চাকমা, উন্নয়ন কর্মী লালসা চাকমা প্রমুখ।
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিব ও গ্রাম পুলিশের সদস্যকে মারধর করা হয়েছে। স্থানীয় এক বিএনপি নেতার স্ত্রীর জন্ম নিবন্ধনে দেরি হওয়ায় দলীয় নেতা-কর্মীরা তাঁদের ওপর চড়াও হন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরই আইনি সহায়তাপ্রত্যাশী নারীর সংখ্যা বাড়ছে। তবে এখনো অনেক নারী সহিংসতার শিকার হলেও মামলা করছেন না। সার্বিক পরিস্থিতির বিচারে সহিংসতার শিকার নারীদের বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে পুলিশ ও বিচারকসহ সবার সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীতে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ) আয়োজিত এক আ
৫ ঘণ্টা আগেঢাকার শাহবাগ থানা কিছুটা সরিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকাতেই রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। থানা সরিয়ে এর প্রবেশ মুখ উত্তর দিকে করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার তার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ প্রকল্পের আ
৬ ঘণ্টা আগেইসকন নিষিদ্ধের দাবি এবং চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার প্রতিবাদে শুক্রবার জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর।
৬ ঘণ্টা আগে