নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের আকবরশাহ এলাকার ব্যবসায়ী মো. রহিম উল্লাহ (৪৫) নিখোঁজের নয় দিনেও কোনো তথ্য জানাতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের এস রহমান হলে সংবাদ সম্মেলন করেন ওই ব্যবসায়ীর স্ত্রী ফারজানা রহমান।
সংবাদ সম্মেলন ফারজানা রহমান বলেন, তাঁর স্বামী ২০ বছর ধরে আকবর শাহ পাকা রাস্তার মাথায় মেসার্স রহিম ডিপার্টমেন্টাল স্টোর নামে একটি দোকান পরিচালনা করছেন। গত ৫ মার্চ প্রতিদিনের মতো তিনি দোকানে যান। দুপুর ১২টায় তাঁর সঙ্গে সর্বশেষ কথা হয় ফারজানার। এরপর থেকে রহিম উল্লাহর ব্যবহৃত দুইটি মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
তিনি বলেন, প্রতিদিন বেলা ২টা থেকে ৩টার মধ্যে তাঁর স্বামী বাসায় খেতে আসেন। কিন্তু নিখোঁজ হওয়ার দিন তিনি বাসায় আসেননি। বেলা ৪টার দিকে ভাগনে মোহাম্মদ আরিফুল হক যিনি দোকান পরিচালনা করেন সে আমাকে ফোনে জানায়, রহিমের নম্বর বন্ধ রয়েছে। পরে সে রাত ১০টায় দোকান বন্ধ করে বাসায় দোকানের চাবি দিতে আসেন।
নিখোঁজ ব্যবসায়ীর স্ত্রী বলেন, নিখোঁজের পরদিন ৬ মার্চ আকবরশাহ থানায় গিয়ে একটি ডায়েরি করি। আকবরশাহ থানা-পুলিশ মোবাইল লোকেশন ট্র্যাকিং করে আমাদের জানায়, তাঁর স্বামী রহিম উল্লাহর সর্বশেষ অবস্থান ছিল পাঁচলাইশ থানাধীন সিএসসিআর হাসপাতালে।
ফারজানা আরও বলেন, ‘আমার স্বামী সিএসসিআর হাসপাতালে একজন ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতেন। পরে নিশ্চিত হতে ওই হাসপাতালে গেলে সংশ্লিষ্ট ডাক্তার আমাকে জানায় ওই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে তিনি বেরিয়ে যান। পরে বিভিন্ন মোড়ের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহের পর দেখা যায় আমার স্বামী ষোলোশহর দুই নম্বর গেটের দিকে হেঁটে যাচ্ছেন। এরপর আর কোনো ফুটেজ না পাওয়ায় তাঁর সর্বশেষ অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি।’ তিনি স্বামীকে ফেরত পেতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে নিখোঁজ ব্যবসায়ীর তিন সন্তানসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামের আকবরশাহ এলাকার ব্যবসায়ী মো. রহিম উল্লাহ (৪৫) নিখোঁজের নয় দিনেও কোনো তথ্য জানাতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের এস রহমান হলে সংবাদ সম্মেলন করেন ওই ব্যবসায়ীর স্ত্রী ফারজানা রহমান।
সংবাদ সম্মেলন ফারজানা রহমান বলেন, তাঁর স্বামী ২০ বছর ধরে আকবর শাহ পাকা রাস্তার মাথায় মেসার্স রহিম ডিপার্টমেন্টাল স্টোর নামে একটি দোকান পরিচালনা করছেন। গত ৫ মার্চ প্রতিদিনের মতো তিনি দোকানে যান। দুপুর ১২টায় তাঁর সঙ্গে সর্বশেষ কথা হয় ফারজানার। এরপর থেকে রহিম উল্লাহর ব্যবহৃত দুইটি মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়।
তিনি বলেন, প্রতিদিন বেলা ২টা থেকে ৩টার মধ্যে তাঁর স্বামী বাসায় খেতে আসেন। কিন্তু নিখোঁজ হওয়ার দিন তিনি বাসায় আসেননি। বেলা ৪টার দিকে ভাগনে মোহাম্মদ আরিফুল হক যিনি দোকান পরিচালনা করেন সে আমাকে ফোনে জানায়, রহিমের নম্বর বন্ধ রয়েছে। পরে সে রাত ১০টায় দোকান বন্ধ করে বাসায় দোকানের চাবি দিতে আসেন।
নিখোঁজ ব্যবসায়ীর স্ত্রী বলেন, নিখোঁজের পরদিন ৬ মার্চ আকবরশাহ থানায় গিয়ে একটি ডায়েরি করি। আকবরশাহ থানা-পুলিশ মোবাইল লোকেশন ট্র্যাকিং করে আমাদের জানায়, তাঁর স্বামী রহিম উল্লাহর সর্বশেষ অবস্থান ছিল পাঁচলাইশ থানাধীন সিএসসিআর হাসপাতালে।
ফারজানা আরও বলেন, ‘আমার স্বামী সিএসসিআর হাসপাতালে একজন ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতেন। পরে নিশ্চিত হতে ওই হাসপাতালে গেলে সংশ্লিষ্ট ডাক্তার আমাকে জানায় ওই ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে তিনি বেরিয়ে যান। পরে বিভিন্ন মোড়ের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহের পর দেখা যায় আমার স্বামী ষোলোশহর দুই নম্বর গেটের দিকে হেঁটে যাচ্ছেন। এরপর আর কোনো ফুটেজ না পাওয়ায় তাঁর সর্বশেষ অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি।’ তিনি স্বামীকে ফেরত পেতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে নিখোঁজ ব্যবসায়ীর তিন সন্তানসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
১ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে প্রায় এক একর পাহাড়ি জায়গা উদ্ধার করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শনিবার নগরীর আকবরশাহ উত্তর লেকসিটি, সুপারিবাগান ও ইসলামাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে এসব বসতি উচ্ছেদ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে