ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলা মুক্তমঞ্চে নাচ, গান ও নানা আয়োজনে ‘শরৎ উৎসব ১৪২৯’ উদ্যাপিত হয়েছে। আজ শুক্রবার ‘সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী’ এই উৎসবের আয়োজন করেছিল।
উৎসবে সভাপ্রধান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর সহসভাপতি ড. নিগার চৌধুরী। মাহফুজা মিরা ও নুসরাত ইয়াসমিন রূম্পার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক মানজার হোসেন চৌধুরী সুইট।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘ছায়ানটের পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের মধ্যে দিয়ে আমাদের দেশে ষড়্ঋতু উদ্যাপন শুরু হয়। এর ধারাবাহিকতায় শরৎ উৎসব স্বচ্ছতার আনন্দ নিয়ে আমাদের মধ্যে আসে। এ সময় কাশফুল দেখা যায়। স্বচ্ছ নীলাকাশে সাদা মেঘ—এগুলো খুবই উপভোগ্য। তবে জীবনের ব্যস্ততায় এটিকে উপভোগ করা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে।’
ড. মো. আখতারুজ্জামান তাঁর বক্তব্যে শরৎকে ‘বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘কাশফুল, স্বচ্ছ আকাশ, প্রকৃতি, শিউলি ফুল নানাভাবে কবিদের লেখায় ও ছোটগল্পে শরৎ এসেছে। শরতের বিশাল আকাশ যেন আমাদের মনের উদারতাকে বৃদ্ধি করে। ফলে মানুষ হয়ে ওঠে বেশি মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক।’
গোলাম কুদ্দুছ বলেন, ‘প্রত্যেক ঋতু তার স্বমহিমায় আমাদের কাছে ধরা দেয়। তাকে ভিত্তি করে আমাদের সংস্কৃতির নির্মাণ ঘটে। জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে আমরা বাঙালি এসব অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করি। সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদের বড় উপলক্ষ এসব উৎসব।’
শরৎ উৎসবে দলীয় সংগীত পরিবেশন করে বহ্নিশিখা, সুরনন্দন, পঞ্চভাস্কর, সুরবিহার ও সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী। একক সংগীত পরিবেশন করেন ফাহিম হোসেন চৌধুরী, অনিমা রায়, বিজন চন্দ্র মিস্ত্রি, বিমান চন্দ্র বিশ্বাস, শ্রাবণী গুহ রায় প্রমুখ।
একক আবৃত্তি করেন মাসকুর-এ-সাত্তার কল্লোল, মাসুদুজ্জামান, নায়লা তারান্নুম চৌধুরী, আহসান উল্লাহ তমাল, সেবতি প্রভা। দলীয় নৃত্য পরিবেশন করে স্পন্দন, সুরবিহার, নৃত্যাক্ষ, নৃত্যজন, বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টস ও ভাবনা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলা মুক্তমঞ্চে নাচ, গান ও নানা আয়োজনে ‘শরৎ উৎসব ১৪২৯’ উদ্যাপিত হয়েছে। আজ শুক্রবার ‘সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী’ এই উৎসবের আয়োজন করেছিল।
উৎসবে সভাপ্রধান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর সহসভাপতি ড. নিগার চৌধুরী। মাহফুজা মিরা ও নুসরাত ইয়াসমিন রূম্পার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর সাধারণ সম্পাদক মানজার হোসেন চৌধুরী সুইট।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ‘ছায়ানটের পয়লা বৈশাখ উদ্যাপনের মধ্যে দিয়ে আমাদের দেশে ষড়্ঋতু উদ্যাপন শুরু হয়। এর ধারাবাহিকতায় শরৎ উৎসব স্বচ্ছতার আনন্দ নিয়ে আমাদের মধ্যে আসে। এ সময় কাশফুল দেখা যায়। স্বচ্ছ নীলাকাশে সাদা মেঘ—এগুলো খুবই উপভোগ্য। তবে জীবনের ব্যস্ততায় এটিকে উপভোগ করা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে।’
ড. মো. আখতারুজ্জামান তাঁর বক্তব্যে শরৎকে ‘বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ’ বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘কাশফুল, স্বচ্ছ আকাশ, প্রকৃতি, শিউলি ফুল নানাভাবে কবিদের লেখায় ও ছোটগল্পে শরৎ এসেছে। শরতের বিশাল আকাশ যেন আমাদের মনের উদারতাকে বৃদ্ধি করে। ফলে মানুষ হয়ে ওঠে বেশি মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক।’
গোলাম কুদ্দুছ বলেন, ‘প্রত্যেক ঋতু তার স্বমহিমায় আমাদের কাছে ধরা দেয়। তাকে ভিত্তি করে আমাদের সংস্কৃতির নির্মাণ ঘটে। জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে আমরা বাঙালি এসব অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করি। সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদের বড় উপলক্ষ এসব উৎসব।’
শরৎ উৎসবে দলীয় সংগীত পরিবেশন করে বহ্নিশিখা, সুরনন্দন, পঞ্চভাস্কর, সুরবিহার ও সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠী। একক সংগীত পরিবেশন করেন ফাহিম হোসেন চৌধুরী, অনিমা রায়, বিজন চন্দ্র মিস্ত্রি, বিমান চন্দ্র বিশ্বাস, শ্রাবণী গুহ রায় প্রমুখ।
একক আবৃত্তি করেন মাসকুর-এ-সাত্তার কল্লোল, মাসুদুজ্জামান, নায়লা তারান্নুম চৌধুরী, আহসান উল্লাহ তমাল, সেবতি প্রভা। দলীয় নৃত্য পরিবেশন করে স্পন্দন, সুরবিহার, নৃত্যাক্ষ, নৃত্যজন, বাংলাদেশ একাডেমি অব ফাইন আর্টস ও ভাবনা।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে