নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গোয়েন্দা তথ্য ও আইন মেনেই ২০১৯ সালে দেশজুড়ে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছিল। এত দিন পর সংক্ষুব্ধ হয়ে কেউ নিজেদের নির্দোষ দাবি করতেই পারেন। তবে বেশ কিছু মামলা তদন্তাধীন ও আদালতে বিচারাধীন আছে। আদালতই বলবে, কারা দোষী আর কারা দোষী নন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাহিনীর মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এসব কথা বলেন।
এর আগে গত রোববার ২০১৯ সালে র্যাবের ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান প্রশ্নবিদ্ধ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক দুই কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান মিজান ও তারেকুজ্জামান রাজীব।
সংবাদ সম্মেলনে মিজান দাবি করেন, ‘২০১৯ সালে এক পরিস্থিতিতে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের সময় আমাকে আটক করা হয়। যদিও এর আগে আমার নামে থানায় কখনো কোনো মামলা ছিল না। ওই সময় আমার বিরুদ্ধে সাজানো সব অভিযোগ আনা হয়। সরকারের ওই অভিযান ছিল ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান। অথচ এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ডে আমি সম্পৃক্ত না থাকলেও সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
মিজান বলেন, ‘একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির সরাসরি ইন্ধনে ও শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফ-হারিস-আনিসের মদদে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আমার তো অত্যাধুনিক লাইসেন্স করা আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। এরপরও আমার কেন ভাঙাচোরা অস্ত্র লাগবে? কিন্তু আমার বিরুদ্ধে ক্যাসিনো-কাণ্ডে জড়িত থাকার সংশ্লিষ্টতা না পেলেও অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়।’
সাবেক কাউন্সিলর রাজীব বলেন, ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর প্রভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল। তাঁদের (জোসেফ-হারিস-আনিস) উদ্দেশ্য ছিল ভাতিজাকে কাউন্সিলর বানাবে; আর সেটা করেছেনও।’
সাবেক দুই কাউন্সিলরের সংবাদ সম্মেলন বিষয়ে র্যাবের মন্তব্য কী জানতে চাইলে কমান্ডার মঈন বলেন, ‘সাবেক দুই কাউন্সিলের যে অভিযোগ তা সংক্ষুব্ধ হয়ে যে কেউ করতে পারেন। তবে আমাদের যে ক্যাসিনো অভিযান তা দেশবাসী দেখেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দুর্নীতিমুক্ত দেশগঠনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। সেখানে একটি শ্রেণি দুর্নীতির মাধ্যমে মানুষের টাকা আত্মসাৎ করছে—এমন অভিযোগে আমাদের অভিযান (ক্যাসিনো বিরোধী) ছিল। শুধু তাঁদের দুজনের বিরুদ্ধে অভিযান না, আমরা সে সময় আরও অভিযান করেছি, কিন্তু কোনো প্রশ্ন ওঠেনি।’
দুই কাউন্সিলের অভিযোগ প্রসঙ্গে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘২০১৯ সালে আমরা অভিযান চালিয়েছি। তাঁদের সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ থাকলে এত দিনে তাঁরা র্যাব সদর দপ্তর, বিজ্ঞ আদালত কিংবা পুলিশ সদর দপ্তরে অভিযোগ জানাতে পারতেন। কিন্তু এত দিন পর তাঁরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করছেন! এটা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি হিসেবে করতে পারেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। আর আদালত বলতে পারবেন, কারা দোষী ছিলেন, কারা দোষী ছিলেন না। অভিযানগুলো আমরা পরিচালনা করেছি গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এবং নিয়ম মেনে।’
গোয়েন্দা তথ্য ও আইন মেনেই ২০১৯ সালে দেশজুড়ে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছিল। এত দিন পর সংক্ষুব্ধ হয়ে কেউ নিজেদের নির্দোষ দাবি করতেই পারেন। তবে বেশ কিছু মামলা তদন্তাধীন ও আদালতে বিচারাধীন আছে। আদালতই বলবে, কারা দোষী আর কারা দোষী নন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাহিনীর মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এসব কথা বলেন।
এর আগে গত রোববার ২০১৯ সালে র্যাবের ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান প্রশ্নবিদ্ধ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক দুই কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান মিজান ও তারেকুজ্জামান রাজীব।
সংবাদ সম্মেলনে মিজান দাবি করেন, ‘২০১৯ সালে এক পরিস্থিতিতে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের সময় আমাকে আটক করা হয়। যদিও এর আগে আমার নামে থানায় কখনো কোনো মামলা ছিল না। ওই সময় আমার বিরুদ্ধে সাজানো সব অভিযোগ আনা হয়। সরকারের ওই অভিযান ছিল ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান। অথচ এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ডে আমি সম্পৃক্ত না থাকলেও সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
মিজান বলেন, ‘একজন প্রভাবশালী ব্যক্তির সরাসরি ইন্ধনে ও শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফ-হারিস-আনিসের মদদে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আমার তো অত্যাধুনিক লাইসেন্স করা আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। এরপরও আমার কেন ভাঙাচোরা অস্ত্র লাগবে? কিন্তু আমার বিরুদ্ধে ক্যাসিনো-কাণ্ডে জড়িত থাকার সংশ্লিষ্টতা না পেলেও অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয়।’
সাবেক কাউন্সিলর রাজীব বলেন, ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর প্রভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল। তাঁদের (জোসেফ-হারিস-আনিস) উদ্দেশ্য ছিল ভাতিজাকে কাউন্সিলর বানাবে; আর সেটা করেছেনও।’
সাবেক দুই কাউন্সিলরের সংবাদ সম্মেলন বিষয়ে র্যাবের মন্তব্য কী জানতে চাইলে কমান্ডার মঈন বলেন, ‘সাবেক দুই কাউন্সিলের যে অভিযোগ তা সংক্ষুব্ধ হয়ে যে কেউ করতে পারেন। তবে আমাদের যে ক্যাসিনো অভিযান তা দেশবাসী দেখেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দুর্নীতিমুক্ত দেশগঠনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছে। সেখানে একটি শ্রেণি দুর্নীতির মাধ্যমে মানুষের টাকা আত্মসাৎ করছে—এমন অভিযোগে আমাদের অভিযান (ক্যাসিনো বিরোধী) ছিল। শুধু তাঁদের দুজনের বিরুদ্ধে অভিযান না, আমরা সে সময় আরও অভিযান করেছি, কিন্তু কোনো প্রশ্ন ওঠেনি।’
দুই কাউন্সিলের অভিযোগ প্রসঙ্গে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘২০১৯ সালে আমরা অভিযান চালিয়েছি। তাঁদের সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ থাকলে এত দিনে তাঁরা র্যাব সদর দপ্তর, বিজ্ঞ আদালত কিংবা পুলিশ সদর দপ্তরে অভিযোগ জানাতে পারতেন। কিন্তু এত দিন পর তাঁরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করছেন! এটা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি হিসেবে করতে পারেন। তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। আর আদালত বলতে পারবেন, কারা দোষী ছিলেন, কারা দোষী ছিলেন না। অভিযানগুলো আমরা পরিচালনা করেছি গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এবং নিয়ম মেনে।’
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
২০ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে