নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈঠকে জাতীয় পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কমিটিতে কোনো আলেম না থাকায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা। এই কমিটি প্রত্যাখ্যান করে অবিলম্বে আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান তাঁরা।
আজ শনিবার হেফাজতে ইসলামের খাস কমিটির বৈঠকে নেতারা এসব কথা বলেন। আজ বাদ জোহর রাজধানীর বারিধারায় জামিয়া মাদানিয়ায় হেফাজতের খাস কমিটির বৈঠক হয়।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, জুনায়েদ আল হাবিবকে সভাপতি এবং মামুনুল হককে সেক্রেটারি করে হেফাজতের প্রয়াত আমির জুনায়েদ বাবুনগরী ঘোষিত ঢাকা মহানগর কমিটি পুনর্বহাল করা হয়েছে। পরামর্শ সাপেক্ষে কমিটি সংযোজন ও বিয়োজন করা হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘হাসিনার শাসনামলে বিভিন্ন সময়ে জাতীয় পাঠ্যপুস্তকের অসংগতি ও বিতর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে ওলামায়ে কেরাম ব্যাপকভাবে সোচ্চার ছিলেন। অথচ আজ এই নতুন বাংলাদেশে পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি থেকে আলেম সমাজকে বঞ্চিত করে আবারও বিতর্কের পথ বেছে নেওয়া হলো। আলেমবিহীন এই বৈষম্যমূলক কমিটি আমরা জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করছি।’
নেতারা বলেন, শেখ হাসিনা এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। এমনকি বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে ভারতের অনুগত করে গড়ে তোলার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে জাতীয় পাঠ্যপুস্তকে মুসলিমবিদ্বেষী হিন্দুত্ববাদী বয়ান ও ইতিহাস ঢোকানো হয়। এ বিষয়ে দেশের ওলামায়ে কেরাম তখন উচ্চকণ্ঠে প্রতিবাদ জানিয়ে জনসচেতনতা তৈরি করেছিল। এ ছাড়া পাঠ্যপুস্তকে ইসলামবিরোধী কিছু কনটেন্ট এখনো বিদ্যমান। সে কারণে পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে বিজ্ঞ আলেমের উপস্থিতি অপরিহার্য। তাই ওই কমিটিতে অতিসত্বর একাধিক প্রসিদ্ধ বিজ্ঞ আলেমকে অন্তর্ভুক্ত করে শিক্ষা সংস্কার কমিটি পুনর্গঠন করার জন্য শিক্ষা উপদেষ্টার প্রতি জোর দাবি জানানো হয়।
এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে হেফাজতের নেতারা বলেন, ‘বৈষম্যমুক্ত একটি দেশের জন্যই আমরা সবাই লড়াই করেছি। এই নতুন বাংলাদেশে কোনো ধরনের বৈষম্য ও বঞ্চনা চাপিয়ে দেওয়ার সুযোগ আর নেই। আমরা ওলামায়ে কেরাম অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করতে চাই। দেশের এই ক্রান্তিকালে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে চাই। কিন্তু রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের কাজে আমাদের বঞ্চিত করার দুঃসাহস দেখালে তার পরিণতি ভালো হবে না।’
হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে খাস কমিটির বৈঠকে সংগঠনটির মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান, নায়েবে আমির আব্দুল হামীদ পীর সাহেব মধুপুর, আল্লামা জসিম উদ্দীন, আল্লামা সালাহ উদ্দীন নানুপুরী, আল্লামা আব্দুল আওয়াল, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মুহিউদ্দিন রাব্বানী, ড. আহমাদ আব্দুল কাদেরসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
বৈঠকে জাতীয় পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কমিটিতে কোনো আলেম না থাকায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন হেফাজতে ইসলামের নেতারা। এই কমিটি প্রত্যাখ্যান করে অবিলম্বে আলেমদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান তাঁরা।
আজ শনিবার হেফাজতে ইসলামের খাস কমিটির বৈঠকে নেতারা এসব কথা বলেন। আজ বাদ জোহর রাজধানীর বারিধারায় জামিয়া মাদানিয়ায় হেফাজতের খাস কমিটির বৈঠক হয়।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, জুনায়েদ আল হাবিবকে সভাপতি এবং মামুনুল হককে সেক্রেটারি করে হেফাজতের প্রয়াত আমির জুনায়েদ বাবুনগরী ঘোষিত ঢাকা মহানগর কমিটি পুনর্বহাল করা হয়েছে। পরামর্শ সাপেক্ষে কমিটি সংযোজন ও বিয়োজন করা হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘হাসিনার শাসনামলে বিভিন্ন সময়ে জাতীয় পাঠ্যপুস্তকের অসংগতি ও বিতর্কিত বিষয়গুলো নিয়ে ওলামায়ে কেরাম ব্যাপকভাবে সোচ্চার ছিলেন। অথচ আজ এই নতুন বাংলাদেশে পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটি থেকে আলেম সমাজকে বঞ্চিত করে আবারও বিতর্কের পথ বেছে নেওয়া হলো। আলেমবিহীন এই বৈষম্যমূলক কমিটি আমরা জোরালোভাবে প্রত্যাখ্যান করছি।’
নেতারা বলেন, শেখ হাসিনা এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিলেন। এমনকি বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে ভারতের অনুগত করে গড়ে তোলার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে জাতীয় পাঠ্যপুস্তকে মুসলিমবিদ্বেষী হিন্দুত্ববাদী বয়ান ও ইতিহাস ঢোকানো হয়। এ বিষয়ে দেশের ওলামায়ে কেরাম তখন উচ্চকণ্ঠে প্রতিবাদ জানিয়ে জনসচেতনতা তৈরি করেছিল। এ ছাড়া পাঠ্যপুস্তকে ইসলামবিরোধী কিছু কনটেন্ট এখনো বিদ্যমান। সে কারণে পাঠ্যপুস্তক সংশোধন কমিটিতে বিজ্ঞ আলেমের উপস্থিতি অপরিহার্য। তাই ওই কমিটিতে অতিসত্বর একাধিক প্রসিদ্ধ বিজ্ঞ আলেমকে অন্তর্ভুক্ত করে শিক্ষা সংস্কার কমিটি পুনর্গঠন করার জন্য শিক্ষা উপদেষ্টার প্রতি জোর দাবি জানানো হয়।
এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে হেফাজতের নেতারা বলেন, ‘বৈষম্যমুক্ত একটি দেশের জন্যই আমরা সবাই লড়াই করেছি। এই নতুন বাংলাদেশে কোনো ধরনের বৈষম্য ও বঞ্চনা চাপিয়ে দেওয়ার সুযোগ আর নেই। আমরা ওলামায়ে কেরাম অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করতে চাই। দেশের এই ক্রান্তিকালে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে চাই। কিন্তু রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের কাজে আমাদের বঞ্চিত করার দুঃসাহস দেখালে তার পরিণতি ভালো হবে না।’
হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে খাস কমিটির বৈঠকে সংগঠনটির মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান, নায়েবে আমির আব্দুল হামীদ পীর সাহেব মধুপুর, আল্লামা জসিম উদ্দীন, আল্লামা সালাহ উদ্দীন নানুপুরী, আল্লামা আব্দুল আওয়াল, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মুহিউদ্দিন রাব্বানী, ড. আহমাদ আব্দুল কাদেরসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
রংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১৫ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১৯ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
২৯ মিনিট আগেগণ-অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলো আপসের পথে হাঁটছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার বিষয়ে আপস করা হয়েছে বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য দলের সঙ্গে। দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাও চলছে বলে তাঁরা মন্তব্য করেন।
৩৬ মিনিট আগে