ঢাবি প্রতিনিধি
বক্তব্য দেওয়ার সময় ডায়াসের সামনে দাঁড়িয়ে শ্রোতাদের ভিডিও নেওয়ায় সাংবাদিকদের শাসালেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত। আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে ছাত্রলীগ আয়োজিত ছয় দফা স্মরণে আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদানকালে তাঁর সামনে থেকে দাঁড়িয়ে ছবি নেওয়ায় শাসান তিনি।
একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তানভীর হাসান সৈকত বক্তব্য দেওয়ার সময় কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন ভিডিও করছিলেন, তখন সাংবাদিকদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন সৈকত। পরে সাংবাদিকেরা অনুষ্ঠান বয়কট করে চলে যান।’
ভিডিও ক্লিপে সৈকতকে বলতে দেখা যায়—‘সাংবাদিকদের দিন দিন অবক্ষয় হচ্ছে, জাতিগত অবক্ষয়৷’ এ সময় তাঁর (সৈকত) সমর্থকেরা ঠিক ঠিক বলে আওয়াজ করেন। পরে সাংবাদিকেরা বিষয়টি নিয়ে কথা বললে তখন সৈকত বলেন, ‘ব্লক কাকে বলে ব্লগিং কাকে বলে এসব আপনাকে জানতে হবে, এভাবে ব্লক করে দাঁড়াতে পারেন না।’
এ ঘটনার সময় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান ও ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন উপস্থিত ছিলেন। ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে প্রবেশ করেন আলোচনা সভার প্রধান অতিথি কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
এ বিষয়ে সৈকত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরো স্টেজে যথেষ্ট ফাঁকা জায়গা থাকা সত্ত্বেও আমাকে ব্লক করে দাঁড়িয়ে ছিলেন এই ক্যামেরাপারসনেরা। শ্রোতা এবং আমি কেউ কাউকে দেখতে পাচ্ছিলাম না। তখন তাঁদেরকে সরে দাঁড়াতে বলি আমি। এটা কি অন্যায় হয়েছে আমার? ভিডিও এবং ছবিতে স্পষ্ট প্রমাণ আছে আমি কোন পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদেরকে সরে দাঁড়াতে বলেছি। উপস্থিত সকল সাংবাদিক ঘটনাটা প্রত্যক্ষ করেছেন।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা ডিবিসি নিউজের সাংবাদিক রোজিনা রোজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনি (সৈকত) পুরো সাংবাদিক সমাজ নিয়ে কথা বলেছেন, তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত, সাদ্দাম (ছাত্রলীগ সভাপতি) বলার পরেও থামেননি। বিষয়টি দুঃখজনক। টিভিতে মূলত দরকার ভিডিও, তাহলে সাংবাদিকরা তো ভিডিও নেবেন কিন্তু এভাবে আচরণ কেন করবেন? আজকে শুধু ভিডিও নিয়েছে বিষয়টি এমন নয় ৷ অডিয়েন্সের ভিডিও নিতে হবে, তাহলে সাংবাদিকরা কি নেবেন না।’
এ বিষয়ে সাদ্দাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় ঘটেছে, সেটির জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি।’
বক্তব্য দেওয়ার সময় ডায়াসের সামনে দাঁড়িয়ে শ্রোতাদের ভিডিও নেওয়ায় সাংবাদিকদের শাসালেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত। আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে ছাত্রলীগ আয়োজিত ছয় দফা স্মরণে আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদানকালে তাঁর সামনে থেকে দাঁড়িয়ে ছবি নেওয়ায় শাসান তিনি।
একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তানভীর হাসান সৈকত বক্তব্য দেওয়ার সময় কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন ভিডিও করছিলেন, তখন সাংবাদিকদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন সৈকত। পরে সাংবাদিকেরা অনুষ্ঠান বয়কট করে চলে যান।’
ভিডিও ক্লিপে সৈকতকে বলতে দেখা যায়—‘সাংবাদিকদের দিন দিন অবক্ষয় হচ্ছে, জাতিগত অবক্ষয়৷’ এ সময় তাঁর (সৈকত) সমর্থকেরা ঠিক ঠিক বলে আওয়াজ করেন। পরে সাংবাদিকেরা বিষয়টি নিয়ে কথা বললে তখন সৈকত বলেন, ‘ব্লক কাকে বলে ব্লগিং কাকে বলে এসব আপনাকে জানতে হবে, এভাবে ব্লক করে দাঁড়াতে পারেন না।’
এ ঘটনার সময় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান ও ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন উপস্থিত ছিলেন। ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে প্রবেশ করেন আলোচনা সভার প্রধান অতিথি কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
এ বিষয়ে সৈকত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরো স্টেজে যথেষ্ট ফাঁকা জায়গা থাকা সত্ত্বেও আমাকে ব্লক করে দাঁড়িয়ে ছিলেন এই ক্যামেরাপারসনেরা। শ্রোতা এবং আমি কেউ কাউকে দেখতে পাচ্ছিলাম না। তখন তাঁদেরকে সরে দাঁড়াতে বলি আমি। এটা কি অন্যায় হয়েছে আমার? ভিডিও এবং ছবিতে স্পষ্ট প্রমাণ আছে আমি কোন পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদেরকে সরে দাঁড়াতে বলেছি। উপস্থিত সকল সাংবাদিক ঘটনাটা প্রত্যক্ষ করেছেন।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা ডিবিসি নিউজের সাংবাদিক রোজিনা রোজী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিনি (সৈকত) পুরো সাংবাদিক সমাজ নিয়ে কথা বলেছেন, তাঁর ক্ষমা চাওয়া উচিত, সাদ্দাম (ছাত্রলীগ সভাপতি) বলার পরেও থামেননি। বিষয়টি দুঃখজনক। টিভিতে মূলত দরকার ভিডিও, তাহলে সাংবাদিকরা তো ভিডিও নেবেন কিন্তু এভাবে আচরণ কেন করবেন? আজকে শুধু ভিডিও নিয়েছে বিষয়টি এমন নয় ৷ অডিয়েন্সের ভিডিও নিতে হবে, তাহলে সাংবাদিকরা কি নেবেন না।’
এ বিষয়ে সাদ্দাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় ঘটেছে, সেটির জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি।’
ববি, ট্রেজারার, সেনা কর্মকর্তা, বরিশাল, জেলার খবর
১০ মিনিট আগেঝালকাঠির নলছিটিতে বাস-মিনিবাস মালিক সমিতি কর্তৃক ঝালকাঠি-বরিশাল মহাসড়কে চেকপোস্টের নামে যাত্রী-চালকদের হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর প্রতিবাদে বেলা ৩টা থেকে ঝালকাঠি বাস মালিক সমিতি ১৮টি রুটে বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে।
১৩ মিনিট আগেযশোরের শার্শা উপজেলায় সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেমানবাধিকার নিয়ে সেমিনার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ মঙ্গলবার র্যাব সদর দপ্তরের এলিট হলে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়
১ ঘণ্টা আগে