নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম ও ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে মাদারীপুরের সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) এবং বর্তমান রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার সরকারসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক হাফিজুল ইসলাম মাদারীপুর জেলা সমন্বিত কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরিফ সাদেক আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন বরখাস্ত হওয়া কনস্টেবল মো. নুরুজ্জামান সুমন, জাহিদুল ইসলাম, মাদারীপুর জেলা পুলিশ হাসপাতালের সাবেক মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট পিয়াস বালা, সাবেক টিএসআই গোলাম রহমান ও মাদারীপুরের বাসিন্দা মো. হায়দার ফরাজী।
দুদক জানায়, বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে ৬ হাজার ৮০০ জন পুরুষ এবং ২ হাজার ৮৮০ জন নারীসহ মোট ৯ হাজার ৬৮০ জন পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের জন্য ২০১৯ সালের ২৮ মে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা রেঞ্জের অধীনে মাদারীপুর জেলায় সাধারণ পুরুষ ১৬ জন ও সাধারণ নারী ৩ জন এবং বিশেষ কোটায় ১৫ জন পুরুষ ও ২০ জন নারীসহ মোট ৫৪ জন পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। যেখানে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়। যার সভাপতি ছিলেন মাদারীপুর জেলার তৎকালীন পুলিশ সুপার আসামি সুব্রত কুমার হালদার।
নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রথম ধাপ হিসেবে ২০১৯ সালের ২২ জুন শারীরিক মাপ ও শারীরিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পরীক্ষায় মোট অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৯৯৩ জন, যাদের মধ্যে ৩৬৪ জন প্রার্থী শারীরিক মাপ ও শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দ্বিতীয় ধাপ হিসেবে ওই বছরের ২৩ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর চূড়ান্ত ফলাফলের ভিত্তিতে ৫৪ জন পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের সুপারিশ করে নিয়োগ কমিটি। ওই নিয়োগ চলাকালে ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার অবৈধ ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। একই সঙ্গে এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানায় ৬টি জিডি করা হয়। বিষয়টি পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে এবং আদালত কর্তৃক পরবর্তীতে দুদকে প্রেরণ করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, দুদকের অনুসন্ধানকালে মাদারীপুর পুলিশ সুপার অফিস থেকে জব্দ করা ৩২টি লিখিত পরীক্ষার খাতা ও আনুষঙ্গিক রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় ১৭ জন প্রার্থীর কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মোট ১ কোটি ৬৯ লাখ ১০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন আসামিরা। দুদকের অনুসন্ধানেও আসামিদের বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে পেনাল কোডের ১৬১ / ৪২০ / ১০৯ ধারা এবং তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম ও ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে মাদারীপুরের সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) এবং বর্তমান রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ের পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার সরকারসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক হাফিজুল ইসলাম মাদারীপুর জেলা সমন্বিত কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহাম্মদ আরিফ সাদেক আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন বরখাস্ত হওয়া কনস্টেবল মো. নুরুজ্জামান সুমন, জাহিদুল ইসলাম, মাদারীপুর জেলা পুলিশ হাসপাতালের সাবেক মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট পিয়াস বালা, সাবেক টিএসআই গোলাম রহমান ও মাদারীপুরের বাসিন্দা মো. হায়দার ফরাজী।
দুদক জানায়, বাংলাদেশ পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে ৬ হাজার ৮০০ জন পুরুষ এবং ২ হাজার ৮৮০ জন নারীসহ মোট ৯ হাজার ৬৮০ জন পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের জন্য ২০১৯ সালের ২৮ মে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। ওই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা রেঞ্জের অধীনে মাদারীপুর জেলায় সাধারণ পুরুষ ১৬ জন ও সাধারণ নারী ৩ জন এবং বিশেষ কোটায় ১৫ জন পুরুষ ও ২০ জন নারীসহ মোট ৫৪ জন পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। যেখানে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি করা হয়। যার সভাপতি ছিলেন মাদারীপুর জেলার তৎকালীন পুলিশ সুপার আসামি সুব্রত কুমার হালদার।
নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রথম ধাপ হিসেবে ২০১৯ সালের ২২ জুন শারীরিক মাপ ও শারীরিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ পরীক্ষায় মোট অংশগ্রহণকারী প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৯৯৩ জন, যাদের মধ্যে ৩৬৪ জন প্রার্থী শারীরিক মাপ ও শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দ্বিতীয় ধাপ হিসেবে ওই বছরের ২৩ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর চূড়ান্ত ফলাফলের ভিত্তিতে ৫৪ জন পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগের সুপারিশ করে নিয়োগ কমিটি। ওই নিয়োগ চলাকালে ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার অবৈধ ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ ওঠে। একই সঙ্গে এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানায় ৬টি জিডি করা হয়। বিষয়টি পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স প্রাথমিকভাবে তদন্ত করে এবং আদালত কর্তৃক পরবর্তীতে দুদকে প্রেরণ করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, দুদকের অনুসন্ধানকালে মাদারীপুর পুলিশ সুপার অফিস থেকে জব্দ করা ৩২টি লিখিত পরীক্ষার খাতা ও আনুষঙ্গিক রেকর্ডপত্র পর্যালোচনায় ১৭ জন প্রার্থীর কাছ থেকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মোট ১ কোটি ৬৯ লাখ ১০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন আসামিরা। দুদকের অনুসন্ধানেও আসামিদের বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে পেনাল কোডের ১৬১ / ৪২০ / ১০৯ ধারা এবং তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন এক দশক আগে। এই পদে চাকরি করে আক্ষরিক অর্থে ‘পাহাড়সম’ সম্পদ হয়েছে বান্দরবানের লামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর নাজমুল আলমের।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার বুড়িচংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার পাঁচজন আরোহী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বাকশিমুল ইউনিয়নের কালিকাপুর রেল ক্রসিংয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনাটোর–পাবনা মহাসড়কের কদিমচিলান এলাকায় বনপাড়া থেকে রাজাপুরগামী ব্যাটারিচালিত অটোভ্যানটিকে খুলনা থেকে নাটোরগামী ট্রাকে চাপা দেয়। এরপর ট্রাকটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
২ ঘণ্টা আগেসিলেটে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিলাল আহমদ মুন্সী (৩৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাতে সিলেট নগরের শাহপরান এলাকার বাহুবলে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিলেট মহানগর পুলিশের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন।
২ ঘণ্টা আগে