নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাশকতার দুই মামলায় বিএনপির ১৪ নেতা কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুই বিচারক এই রায় দেন। যাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তারা পলাতক রয়েছেন। তারা গ্রেপ্তার হওয়ার বা আদালতে আত্মসমর্পণের পর এই রায় কার্যকর হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
কলাবাগান থানার মামলায় ১০ নেতা কর্মীর কারাদণ্ড:
পুলিশের কাজে বাধাদানের অভিযোগে কলাবাগান থানায় করা মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ১০ নেতা কর্মীকে দুই ধারায় ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে রায়ে উল্লেখ থাকায় তাদের দুই বছর করে কারাভোগ করতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এই রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বিচারক কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামিকে তিনহাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও একমাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন কলাবাগান থানা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বেলাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ কিবরিয়া লাকি, কলাবাগান থানা ছাত্রদলের সভাপতি মিজানুর রহমান, কলাবাগান থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জনি, ধানমন্ডি থানা যুবদলের সভাপতি আরমান আহমেদ এলিন, মো. আশরাফ হোসেন আলম মিয়া, মো. ফারুক ওরফে ডিম ফারুক, মো. মোসলেম উদ্দিন, মো. নাসির ও মিজু।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর কলাবাগান এলাকায় খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সরকারের পদত্যাগের দাবিতে মিছিল বের করে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা। এ সময় তারা যানচলাচল বন্ধ করে পুলিশের কাজে বাধাদান করে। এ ঘটনায় কলাবাগান থানার মামলা দায়ের করেন এসআই মো. আমিনুল ইসলাম। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৯ সালের ৩০ জুন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
কোতোয়ালী থানার মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড:
পাঁচ বছর আগে পুলিশকে মারধরের অভিযোগে রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির ৪ নেতা কর্মীকে ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল হোসেন এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত চারজন হলেন- ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন আনান, হায়দার আলী বাবলা, মো আলাউদ্দিন ও রিয়াজ আহম্মেদ রিয়াজ। এদের মধ্যে রায় ঘোষণার সময় সাখাওয়াত হোসেন আনানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
জানা গেছে, এর আগে তিনি সাতটি মামলায় দণ্ডিত হয়েছেন ও একটিতে খালাস পেয়েছেন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকা জজকোর্ট এলাকায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে মিছিল বের করে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা। এ সময় পুলিশকে মারধরের অভিযোগ তুলে রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এ মামলাটি করেন এসআই মো. আব্দুস সালাম।
মামলাটি তদন্ত করে ২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল ৬ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন কোতোয়ালি থানার এসআই মো হুমায়ুন কবির। মামলার বিচার চলাকালে আদালতে মোট পাঁচজন সাক্ষ্য দেন।
নাশকতার দুই মামলায় বিএনপির ১৪ নেতা কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দুই বিচারক এই রায় দেন। যাদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে তারা পলাতক রয়েছেন। তারা গ্রেপ্তার হওয়ার বা আদালতে আত্মসমর্পণের পর এই রায় কার্যকর হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
কলাবাগান থানার মামলায় ১০ নেতা কর্মীর কারাদণ্ড:
পুলিশের কাজে বাধাদানের অভিযোগে কলাবাগান থানায় করা মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ১০ নেতা কর্মীকে দুই ধারায় ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে রায়ে উল্লেখ থাকায় তাদের দুই বছর করে কারাভোগ করতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এই রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বিচারক কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেক আসামিকে তিনহাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও একমাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন কলাবাগান থানা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বেলাল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ কিবরিয়া লাকি, কলাবাগান থানা ছাত্রদলের সভাপতি মিজানুর রহমান, কলাবাগান থানা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক জনি, ধানমন্ডি থানা যুবদলের সভাপতি আরমান আহমেদ এলিন, মো. আশরাফ হোসেন আলম মিয়া, মো. ফারুক ওরফে ডিম ফারুক, মো. মোসলেম উদ্দিন, মো. নাসির ও মিজু।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর কলাবাগান এলাকায় খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সরকারের পদত্যাগের দাবিতে মিছিল বের করে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা। এ সময় তারা যানচলাচল বন্ধ করে পুলিশের কাজে বাধাদান করে। এ ঘটনায় কলাবাগান থানার মামলা দায়ের করেন এসআই মো. আমিনুল ইসলাম। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৯ সালের ৩০ জুন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।
কোতোয়ালী থানার মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড:
পাঁচ বছর আগে পুলিশকে মারধরের অভিযোগে রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা মামলায় বিএনপির ৪ নেতা কর্মীকে ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মইনুল হোসেন এই রায় দেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত চারজন হলেন- ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন আনান, হায়দার আলী বাবলা, মো আলাউদ্দিন ও রিয়াজ আহম্মেদ রিয়াজ। এদের মধ্যে রায় ঘোষণার সময় সাখাওয়াত হোসেন আনানকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।
জানা গেছে, এর আগে তিনি সাতটি মামলায় দণ্ডিত হয়েছেন ও একটিতে খালাস পেয়েছেন।
মামলার সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকা জজকোর্ট এলাকায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে মিছিল বের করে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মীরা। এ সময় পুলিশকে মারধরের অভিযোগ তুলে রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এ মামলাটি করেন এসআই মো. আব্দুস সালাম।
মামলাটি তদন্ত করে ২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল ৬ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন কোতোয়ালি থানার এসআই মো হুমায়ুন কবির। মামলার বিচার চলাকালে আদালতে মোট পাঁচজন সাক্ষ্য দেন।
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে মশাল মিছিল ও বিক্ষোভ করেছে ইনকিলাব মঞ্চ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিক্ষোভের পর রাত ১০টার দিকে টিএসসিতে গায়েবানা জানাজার নামাজও আদায় করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম আদালতে ইসকন নেতা ও সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ ও সহিংসতায় রাষ্ট্রপক্ষের এক আইনজীবী নিহতের ঘটনায় দিনভর উত্তপ্ত ছিল বন্দরনগরী। গতকাল সোমবার ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চিন্ময়কে গ্রেপ্তার
৬ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন একজন। আজ মঙ্গলবার উপজেলার পুকড়া এলাকায় নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ ঘণ্টা আগেববি, ট্রেজারার, সেনা কর্মকর্তা, বরিশাল, জেলার খবর
৭ ঘণ্টা আগে