নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘যাওয়ার সময় কোনো ঝামেলাই হয় নাই। আরামে গেছি। আসার সময় আমার মাথার ওপর চারমাথা। এত ভিড়’—কথাগুলো বলছিলেন ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফেরা ট্রেনযাত্রী শাহ আলম। উপকূল এক্সপ্রেসে চড়ে তিনি এসেছেন নোয়াখালী থেকে।
শুধু শাহ আলমই নন। আজ মঙ্গলবার ট্রেনে চড়ে রাজধানীতে ফেরা অনেক যাত্রীই এমন ভোগান্তি আর অস্বস্তির অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। যাত্রীদের অভিযোগ, ট্রেনে উপচে পড়া ভিড় ছিল। অনেক যাত্রী ফিরেছেন দাঁড়িয়ে থেকে। তবে ভোগান্তি থাকলেও শিডিউল বিপর্যয় ঘটেনি কোনো ট্রেনে।
দুপুর ১২টার দিকে কমলাপুর স্টেশনের একাধিক প্ল্যাটফরমে ছিল উপকূল ও সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে করে আসা যাত্রীদের ভিড়। একে একে নামছেন আর গন্তব্যে ফিরছেন।
উপকূল এক্সপ্রেসে আসা আরেক যাত্রী মো. ইব্রাহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রেনে যেতে-আসতে সব সময়ই কষ্ট হয়। তবে এবার যেতে কোনো কষ্ট হয়নি, আসতে খুব কষ্ট হইছে।
ঈদের ছুটি শেষের অভিজ্ঞতা মোটেও স্বস্তিদায়ক ছিল না বলে জানালেন টাঙ্গাইল থেকে আসা যাত্রী মোরশেদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে করে আসছি। টিকিট আগে থেকে কাটা ছিল। কিন্তু উঠতে গিয়েও ভিড়, নামতে গিয়েও একই অবস্থা। কার আগে কে নামবে এ নিয়ে হুড়োহুড়ি। বাচ্চা দুইটা খুব কষ্ট পাইছে।’
সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে ফেরা আরেক যাত্রী শারমিন মাহমুদ বলেন, ‘অফিস খুলে গেছে। নয়তো এই কষ্ট করে আসতাম না। এক সিটের ওপর অনেক মানুষ গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে ছিল। ওঠানামায় নারীদের জন্য কোনো সুব্যবস্থা নেই। রেলওয়ের উচিত এ ব্যাপারে দৃষ্টি দেওয়া।’
লিখন নামের এক যাত্রী বলেন, ‘এই জার্নিটা ছিল খুবই পেইনফুল। সেবার মান ভালো না। ওয়াশরুম এত নোংরা। কোনো রকমে ঢাকায় ফিরেছি।’
টিকিট নিয়েও দাঁড়িয়ে আসতে হয়েছে কিছু যাত্রীকে। এমন অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে আসা যাত্রী আবুল কালাম। তিনি বলেন, ‘এক বগিতে দুই শতাধিক যাত্রী দাঁড়িয়ে আসছে। আমিসহ পাঁচজন টিকিট নিয়েও সিট পাইনি। খুব ভিড় ছিল। তবে সময়মতো আসতে পেরেছি।’
ঢাকার বিমানবন্দর স্টেশনে আসার পর বসতে পেরেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সীমা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিট পেয়েছি। কিন্তু নরসিংদী থেকে দাঁড়িয়ে আসতে হয়েছে। বিমানবন্দর স্টেশনে আসার পর সিট পেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, উপকূল এক্সপ্রেসের ছাদেও প্রচুর যাত্রী ছিল।
তবে ট্রেনে ঈদ শেষে ফেরা বেশ নির্বিঘ্নের বলে দাবি করেছেন কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রেনে মানুষ নির্বিঘ্নে ঢাকায় ফিরছে। কোনো শিডিউল বিপর্যয় ঘটেনি।
‘যাওয়ার সময় কোনো ঝামেলাই হয় নাই। আরামে গেছি। আসার সময় আমার মাথার ওপর চারমাথা। এত ভিড়’—কথাগুলো বলছিলেন ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফেরা ট্রেনযাত্রী শাহ আলম। উপকূল এক্সপ্রেসে চড়ে তিনি এসেছেন নোয়াখালী থেকে।
শুধু শাহ আলমই নন। আজ মঙ্গলবার ট্রেনে চড়ে রাজধানীতে ফেরা অনেক যাত্রীই এমন ভোগান্তি আর অস্বস্তির অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। যাত্রীদের অভিযোগ, ট্রেনে উপচে পড়া ভিড় ছিল। অনেক যাত্রী ফিরেছেন দাঁড়িয়ে থেকে। তবে ভোগান্তি থাকলেও শিডিউল বিপর্যয় ঘটেনি কোনো ট্রেনে।
দুপুর ১২টার দিকে কমলাপুর স্টেশনের একাধিক প্ল্যাটফরমে ছিল উপকূল ও সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে করে আসা যাত্রীদের ভিড়। একে একে নামছেন আর গন্তব্যে ফিরছেন।
উপকূল এক্সপ্রেসে আসা আরেক যাত্রী মো. ইব্রাহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রেনে যেতে-আসতে সব সময়ই কষ্ট হয়। তবে এবার যেতে কোনো কষ্ট হয়নি, আসতে খুব কষ্ট হইছে।
ঈদের ছুটি শেষের অভিজ্ঞতা মোটেও স্বস্তিদায়ক ছিল না বলে জানালেন টাঙ্গাইল থেকে আসা যাত্রী মোরশেদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে করে আসছি। টিকিট আগে থেকে কাটা ছিল। কিন্তু উঠতে গিয়েও ভিড়, নামতে গিয়েও একই অবস্থা। কার আগে কে নামবে এ নিয়ে হুড়োহুড়ি। বাচ্চা দুইটা খুব কষ্ট পাইছে।’
সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে ফেরা আরেক যাত্রী শারমিন মাহমুদ বলেন, ‘অফিস খুলে গেছে। নয়তো এই কষ্ট করে আসতাম না। এক সিটের ওপর অনেক মানুষ গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে ছিল। ওঠানামায় নারীদের জন্য কোনো সুব্যবস্থা নেই। রেলওয়ের উচিত এ ব্যাপারে দৃষ্টি দেওয়া।’
লিখন নামের এক যাত্রী বলেন, ‘এই জার্নিটা ছিল খুবই পেইনফুল। সেবার মান ভালো না। ওয়াশরুম এত নোংরা। কোনো রকমে ঢাকায় ফিরেছি।’
টিকিট নিয়েও দাঁড়িয়ে আসতে হয়েছে কিছু যাত্রীকে। এমন অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেসে আসা যাত্রী আবুল কালাম। তিনি বলেন, ‘এক বগিতে দুই শতাধিক যাত্রী দাঁড়িয়ে আসছে। আমিসহ পাঁচজন টিকিট নিয়েও সিট পাইনি। খুব ভিড় ছিল। তবে সময়মতো আসতে পেরেছি।’
ঢাকার বিমানবন্দর স্টেশনে আসার পর বসতে পেরেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সীমা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিট পেয়েছি। কিন্তু নরসিংদী থেকে দাঁড়িয়ে আসতে হয়েছে। বিমানবন্দর স্টেশনে আসার পর সিট পেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, উপকূল এক্সপ্রেসের ছাদেও প্রচুর যাত্রী ছিল।
তবে ট্রেনে ঈদ শেষে ফেরা বেশ নির্বিঘ্নের বলে দাবি করেছেন কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রেনে মানুষ নির্বিঘ্নে ঢাকায় ফিরছে। কোনো শিডিউল বিপর্যয় ঘটেনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় নীলফামারী-১ আসনের (ডোমার-ডিমলা) সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আফতাব উদ্দিন সরকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার (৫ মার্চ) মধ্যরাতে রংপুর নগরীর সেনপাড়ার গুড় মজিবরের বাড়ি থেকে তাঁকে...
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর গাবতলীতে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির সামনে শাহী মসজিদ বস্তিতে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন জানান, আগুনে বস্তির প্রায় শতাধিক ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনেতৃত্বের শূন্যতায় ধুঁকছে গাজীপুর সিটি করপোরেশন (জিসিসি)। তার প্রভাব পড়ছে নগরজীবনে। নগরবাসীর অভিযোগ, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দূষণ, যানজট, জলজট, খানাখন্দে ভরা রাস্তাঘাট, মশার উপদ্রব, সড়কবাতির অভাবে রাতে ভুতুড়ে পরিবেশ—এসব এখন নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এসব দেখার কেউ নেই।
৫ ঘণ্টা আগেদেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগে