নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিয়ের পরদিনই স্বামীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করেছিলেন নববধূ। পরে মুক্তিপণের টাকায় পালিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি। প্রেমিক এবং আরও কয়েকজনের সহযোগিতায় এই পরিকল্পনা এঁটেছিলেন নববধূ। অবশেষে তাঁরা র্যাবের হাতে আটক হয়েছেন।
আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র্যাব।
ঘটনার বর্ণনায় র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন বেয়ারা বাজার এলাকায় বসবাসকারী মো. ফয়সাল (৩০) গত ৭ নভেম্বর পারিবারিকভাবে একই এলাকার মোছা. জান্নাতুল ফেরদৌসকে (১৮) বিয়ে করেন।
গত ৮ নভেম্বর সন্ধ্যা আনুমানিক ৬টায় ফয়সাল ও তাঁর স্ত্রী জান্নাতুল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন সারিঘাট এলাকায় ঘুরতে যান। দুই ঘণ্টা পর জান্নাতুল একা তাঁর স্বামীর বাসায় গিয়ে শাশুড়িকে জানান, অজ্ঞাতনামা ছয়-সাত ব্যক্তি ফয়সালকে মারধর করে একটি সিএনজি অটোরিকশায় তুলে নিয়ে গেছে।
ঘটনাটি শুনে ফয়সালের মা আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। একপর্যায়ে অজ্ঞাত অপহরণকারীরা ফয়সালের মায়ের মোবাইল নম্বরে কল করে ফয়সালের মুক্তিপণ হিসেবে ৬০ হাজার টাকা দাবি করে। অন্যথায় ফয়সালকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
এরপর ফয়সালের মা বাদী হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় অপহরণ মামলা করেন।
বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-১০-এর একটি দল গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি ও ছায়া তদন্ত শুরু করে।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় র্যাব-১০-এর দলটি গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় রাজধানীর মতিঝিল থানাধীন গোপীবাগ এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মামলা রুজুর এক ঘণ্টার মধ্যে ফয়সালকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে। সেই সঙ্গে অপহরণকারী চক্রের মূল হোতাসহ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারদের মধ্যে অপহরণের মূল হোতা মো. রিফাত শিকদার (১৯), তিনি বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার শ্যামেরহাট গ্রামের বাসিন্দা আব্দুস সালামের ছেলে। রিফাতের সহযোগীরা হলেন—মোহাম্মদ রাজ (২১) ও মো. মেহেদী হাসান (১৯)। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর ওয়ারী থানাধীন গোপীবাগ এলাকা থেকে অপর দুই আসামি মোছা. কাশফিয়া আক্তার (১৫) এবং ফয়সালের স্ত্রী মোছা. জান্নাতুল ফেরদৌসকে (১৮) গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাব জানতে পেরেছে, ফয়সালের স্ত্রী জান্নাতের সঙ্গে আসামি রিফাতের বেশ কিছুদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ফয়সালের সঙ্গে জান্নাতের বিয়ের পরদিনই রিফাত ও জান্নাত পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অন্য সহযোগীদের নিয়ে ফয়সালকে অপহরণ করে এবং ৬০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। ওই টাকা নিয়ে রিফাত ও জান্নাত অন্যত্র পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা করেছিলেন।
গ্রেপ্তার আসামিদের কেরানীগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বিয়ের পরদিনই স্বামীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের চেষ্টা করেছিলেন নববধূ। পরে মুক্তিপণের টাকায় পালিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি। প্রেমিক এবং আরও কয়েকজনের সহযোগিতায় এই পরিকল্পনা এঁটেছিলেন নববধূ। অবশেষে তাঁরা র্যাবের হাতে আটক হয়েছেন।
আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র্যাব।
ঘটনার বর্ণনায় র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন বেয়ারা বাজার এলাকায় বসবাসকারী মো. ফয়সাল (৩০) গত ৭ নভেম্বর পারিবারিকভাবে একই এলাকার মোছা. জান্নাতুল ফেরদৌসকে (১৮) বিয়ে করেন।
গত ৮ নভেম্বর সন্ধ্যা আনুমানিক ৬টায় ফয়সাল ও তাঁর স্ত্রী জান্নাতুল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন সারিঘাট এলাকায় ঘুরতে যান। দুই ঘণ্টা পর জান্নাতুল একা তাঁর স্বামীর বাসায় গিয়ে শাশুড়িকে জানান, অজ্ঞাতনামা ছয়-সাত ব্যক্তি ফয়সালকে মারধর করে একটি সিএনজি অটোরিকশায় তুলে নিয়ে গেছে।
ঘটনাটি শুনে ফয়সালের মা আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। একপর্যায়ে অজ্ঞাত অপহরণকারীরা ফয়সালের মায়ের মোবাইল নম্বরে কল করে ফয়সালের মুক্তিপণ হিসেবে ৬০ হাজার টাকা দাবি করে। অন্যথায় ফয়সালকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
এরপর ফয়সালের মা বাদী হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় অপহরণ মামলা করেন।
বিষয়টি জানতে পেরে র্যাব-১০-এর একটি দল গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি ও ছায়া তদন্ত শুরু করে।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় র্যাব-১০-এর দলটি গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় রাজধানীর মতিঝিল থানাধীন গোপীবাগ এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে মামলা রুজুর এক ঘণ্টার মধ্যে ফয়সালকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে। সেই সঙ্গে অপহরণকারী চক্রের মূল হোতাসহ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারদের মধ্যে অপহরণের মূল হোতা মো. রিফাত শিকদার (১৯), তিনি বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার শ্যামেরহাট গ্রামের বাসিন্দা আব্দুস সালামের ছেলে। রিফাতের সহযোগীরা হলেন—মোহাম্মদ রাজ (২১) ও মো. মেহেদী হাসান (১৯)। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর ওয়ারী থানাধীন গোপীবাগ এলাকা থেকে অপর দুই আসামি মোছা. কাশফিয়া আক্তার (১৫) এবং ফয়সালের স্ত্রী মোছা. জান্নাতুল ফেরদৌসকে (১৮) গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে র্যাব জানতে পেরেছে, ফয়সালের স্ত্রী জান্নাতের সঙ্গে আসামি রিফাতের বেশ কিছুদিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ফয়সালের সঙ্গে জান্নাতের বিয়ের পরদিনই রিফাত ও জান্নাত পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অন্য সহযোগীদের নিয়ে ফয়সালকে অপহরণ করে এবং ৬০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। ওই টাকা নিয়ে রিফাত ও জান্নাত অন্যত্র পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করার পরিকল্পনা করেছিলেন।
গ্রেপ্তার আসামিদের কেরানীগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত ঠাকুরগাঁওয়ে জনজীবন। টানা চার দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষেরা। তীব্র শীতে প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৬ পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ করেছেন বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব লায়ন আসলাম চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় উপজেলার বারৈয়ারঢালা ইউনিয়নের পশ্চিম লালানগর...
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) জুনিয়র শিক্ষার্থীদের র্যাগিং করার দায়ে ১১ শিক্ষার্থীকে ৬ মাসের জন্য সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেযশোরের কেশবপুরের সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও বিএনপি সমর্থিত দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সুফলাকাটি ইউনিয়নের কলাগাছি বাজারে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
৩৮ মিনিট আগে